Get on Google Play

চাকরি প্রর্থীদের সমস্যা, প্রশ্ন, মতামত এবং বিভিন্ন পেশা সর্ম্পকে আলোচনা, অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ
#7280
’বেলা বোস’ টাইপের কারো সঙ্গে দেখা সাক্ষাতের পর্বটা হয়তো ঢের আগেই সেরে ফেলেছেন। কিন্তু কপালটা এমনই মন্দ যে গানের সুরে সুরে ‘চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি বেলা শুনছো’ এই কথাটা এখনো বলার সুযোগ মিলছে না। আর মিলবেই বা কিভাবে? এতোটা বসন্ত পেরিয়ে এসেও যে চাররি নামের ব্যাপারটার দেখা পাওয়া গেল না।
নেহাত বোকাসোকা না হলে কিন্তু বেকার তকমা নিয়ে বসে থাকার কোনো মানে হয় না। বিশেষ করে বয়সটা যদি হয় তরুণ আর অভিজ্ঞতার ঝোলায় যদি পোরা থাকে যুতসই কিছু সনদপত্র, তবে চেষ্টা করলে চাকরি নামের সোনার হরিণ আপনার ফাঁদে একদিন না একদিন পা দেবেই।
চাকরি পেতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতাই যে শেষ কথা এমনটি ভাবারও কিন্তু কোনো কারণ নেই। কেননা সত্যিকারের কাজের কাজী হিসেবে যদি নিজেকে প্রমাণ করা যায়, তাহলে শিক্ষার খানিকটা কমতি আসলে কোনো বিষয়ই নয়।
চাকরির খোঁজ যারা ইতোমধ্যেই জুতার তলা ক্ষয় করে ফেলেছেন, তাদের কাছে উপরের কথাগুলোকে রাগাড়ম্বর বলে মনে হওয়া দোষণীয় কিছু নয়। কিন্তু আপনি কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারেন- এতোদিন যেভাবে চাকরির খোঁজ করেছেন সেটা শতভাগ নিখুঁত ছিল? যারা এখনো মনে করেন যে জীবনে আরো কিছুটা চেষ্টা এখনো বাকির খাতাতেই আছে, তারা না হয় আমার কথাগুলোকে ধ্যানজ্ঞান করে আরো কিছুটা পথ হেঁটেই দেখুন…..।

চাকরির খোঁজ-খবর
চাকরি পাওয়ার প্রথম শর্ত অবশ্যই যুতসই একটা চাকরি খুঁজে বের করা। তবে এই খোঁজাখুঁজি আপনি কোন তরিকায় করবেন সেটা নিয়েও যৎকিঞ্চিত ভাবতে হবে। ধরুন গত পাঁচ বছর ধরেই আপনি পড়াশোনা করেছেন ‘ইংরেজি’ বিষয় নিয়ে। সে অনুযায়ী এ বিষয় সিংশ্লিষ্ট চাকরির খোঁজ করাটাই আপনার জন্য স্বাভাবিক। অথচ ‘ইংরেজি’তে পড়াশোনা করে আসা ছাত্রদের জন্য যারা চাকরি অফার করছেন, তাদের কোনো প্রস্তাবই হয়তো আপনার মনোঃপুত হচ্ছে না।
এ ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার শুরুর আগেই ক্যারিয়ারের পথ পরিবর্তনের একটা প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। আবার সব ক্ষেত্রে যে আপনার বিষয় সংশ্লিষ্ট চাকরি হাতের কাছেই পড়ে থাকবে তেমনটিও তো নয়। কাজেই এসব ক্ষেত্রে কোনো একটা বিষয়ের বিশেষায়িত কোর্স আপনাকে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে এক ধাপ এগিয়ে নিতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ আপনি হয়তো সংবাদউপস্থাপনা কিংবা রিপোর্টিং-এর উপর একটি কোর্স করে এ জাতীয় পেশায় নিজেরক যোগ্য করে তুললেন। কিংবা এমবিএ’ করে ক্যারিয়ারের গতিপথটাকে খানিকটা ভিন্নধারায় নিয়ে গেলেন।
অন্যদিকে যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ইতোমধ্যেই একটি যথাযথ চাকরি পাওয়ার অনুকূলে রয়েচে, তাদের প্রথম কাজই হলো নিয়াগদাতা সন্ধান করা। চাকরি খোঁজার জন্য আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরেই নির্ভরযোগ্য একটি মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে সংবাদপত্রের বিজ্ঞা পনগুলো।
আধুনিক সময়ে বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি ওয়েবের দুনিয়া তথা ইন্টারনেটেও মিলছে বহু চাকরির খবর। কাজেই বেকারত্ব ঘোচানোর লক্ষ্যে চাকরির সন্ধান দেওয়া দেশীয় ওয়েব সাইটগুলোতেও ঢঁ মারতে হবে নিয়মিত বিরতিতে। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পরিচিতজনদের মাধ্যমেও লোক নিয়োগের খোঁজ-খবর রাখতে হবে।

    সংগীত বিভাগের ০২ (দুই) টি স্থায়ী প্রভাষক-এর শূন্য[…]

    KEY RESPONSIBILITIES 1) To share product informa[…]

    বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর বরিশাল ব্যুরোর জন্য স্টাফ রিপ[…]

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিধি মোতাবেক নিম্নবর্ণিত পদস[…]