Page 1 of 1

বিসিএস কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ সংক্রান্ত তথ্য: পার্ট-০২

Posted: Fri Jan 08, 2021 10:32 am
by arony590
১.বাংলাদেশে কবে থেকে মূসক চালু হয়?
-১৯৯১ সালের ১ জুলাই থেকে।
২.পূর্বে প্রচলিত আবগারি কর অথবা বিক্রয় কর থেকে মূসক কেন সুবিধাজনক?
-যেসব কারণে মূসক অধিকতর সুবিধাজনক সেগুলো হলো –
-১.এ করের ভিত্তি ব্যাপকতর। সুনির্দিষ্ট কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া এ কর সকল পণ্য এবং সেবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
২.এ কর ব্যবস্থায় একটি কর হার নির্ধারিত রয়েছে। এতে কর ব্যবস্থায় জটিলতা হ্রাস পেয়েছে।
৩.এ কর ব্যবস্থায় কর রেয়াতের ব্যবস্থা রয়েছে, যা পৌনঃপুনিক করের সমস্যা থেকে করদাতাকে রক্ষা করে।
৪.এ কর ব্যবস্থায় কর ফাঁকি দেয়ার সুযোগ কম।
৫.এ কর ব্যবস্থা অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ও আমদানির ক্ষেত্রে কোনো বৈষম্য সৃষ্টি করে না।
৬.এ কর ব্যবস্থা মনিটরিং করা সহজসাধ্য। এজন্য এটা গতিশীল।
৩.কর কী?
-কর হলো সরকারি কর্তৃপক্ষকে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের দ্বারা সরবরাহকৃত দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে প্রদেয় মূল্য।
৪.কর কত প্রকার? কী কী?
-কর সাধারণত দুই প্রকার। যথা:
১.প্রত্যক্ষ কর ও
২.পরোক্ষ কর।
৫.বাংলাদেশের কয়েকটি আমদানি শুল্কমুক্ত পণ্যের নাম কী?
-ক. কৃষিপণ্য
খ.কৃষি খাদ্য
গ.কম্পিউটার হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার ইত্যাদি
৫.কাস্টমস শুল্ক কোন ধরনের কর?
-কাস্টমস শুল্ক হলো সর্বাধিক প্রচলিত এবং পরিচিত আমদানি শুল্ক।
৬.কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ বিভাগ প্রত্যক্ষা না পরোক্ষ করা আদায় করে?
-পরোক্ষ কর আদায় করে।
৭.কাস্টমস ক্যাডার কোন মন্ত্রণালয়ের অন্তর্গত?
-অর্থ মন্ত্রণালয়।
৮.আমদানি শুল্ক আদায়ের উদ্দেশ্যাবলি কী কী?
-আমদানি শুল্ক আদায় করার উদ্দেশ্যগুলো হলো:
ক.সরকারি অর্থভান্ডার সমৃদ্ধ করা
খ.উন্নয়ন খাতের খরচ যোগান দেয়া
গ. বিদেশী পন্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণ
ঘ.দেশজ শিল্পের বিকাশে সহায়তা করা।
৯.কাস্টমস বিভাগের সাথে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্পর্ক বর্ণনা কর।
-অর্থ মন্ত্রণালয়ে ৪টি ডিভিশন রয়েছে। যথা-
১.অর্থ বিভাগ
২.অভ্যন্তরীণ সম্পত বিভাগ
৩.অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ
৪.ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।