Page 1 of 1

বাংলাদেশের বস্ত্র ও তৈরি পোশাক শিল্প

Posted: Fri Nov 13, 2020 11:20 am
by Rabeyaakther16
১.বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম কী?
-মিনিস্ট্রি অফ টেক্সটাইলস এন্ড জুট।
২.বস্ত্র মন্ত্রণালয় কবে প্রতিষ্ঠা করা হয়?
-৩০ জুন ১৯৭৭ সালে।
৩.পাট মন্ত্রণালয় ও বস্ত্র মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করা হয় কবে?
-১৯৮৫ সালে।
৪.পাট মন্ত্রণালয় ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়কে সৃষ্টি করা হয় কবে?
-১৯৮৬ সালে।
৫.পাট মন্ত্রণালয় ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়কে পুনরায় একত্রীকরণ করা হয় কবে?
-২০০৪ সালে।
৬.বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিলটি কোথায় অবস্থিত?
-রাঙামাটির চন্দ্রঘোনায়।
৭.বাংলাদেশের রেয়ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের নাম কী?
-কর্ণফুলী রেয়ন মিল।
৮.বাংলাদেশের গার্মেন্টস শ্রমিকের কতভাগ মহিলা?
-প্রায় ৮০ ভাগ।
৯.তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ জিএসপি সুবিধা পায় কোন সময় পর্যন্ত?
-৩১ ডিসেম্বর ২০০৪।
১০.বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বস্ত্রশিল্প নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের নাম কী?
-বাংলাদেশ বস্ত্রশিল্প কর্পোরেশন।
১১.বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি করে কোন কোন দেশে?
-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি, যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস প্রভৃতি।
১২.বিটিএমসি এর কার্যক্রম শুরু করে কবে?
-জুলাই ১৯৭২।
১৩.বিজিএমইএ ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশান অ্যান্ড টেকনোলজি প্রতিষ্ঠিত হয় কবে?
-১৯৯৯ সালে।
১৪.BTMC এর পূর্ন রূপ কী?
-Bangladesh Textile Mills Corporation.
১৫.BIFT এর কার্যক্রম শুরু হয় কবে?
-২০০০ সালে।
১৬.বিজিএমইএ ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশান অ্যান্ড টেকনোলজিকে কবে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়?
-২০১২ সালে।
১৭.BUFT –এর অবস্থান কোথায়?
-উত্তরা, ঢাকা।
১৮.BGMEA – এর পূর্নরূপ কী?
-Bangladesh Garment Manufactures and Exporters Association.
১৯.BATEXPO এর পূর্নরূপ কী?
-Bangladesh Apparel & Textile Exposition.
২০.BGMEA প্রতিষ্ঠিত হয় কবে?
-১৯৭৭ সালে।

বাংলাদেশ গার্মেন্টস শিল্পের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৬০ সালে
পোশাক শিল্পের অগ্রপথিক বা জনক – মোহাম্মদ নূরুল কাদের খান
প্রথম তৈরি পোশাক রপ্তানি করে – রিয়াজ গার্মেন্টস লিমিটেড
প্রথম শতভাগ রপ্তানিমুখী কারখানা – দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড
প্রথম তৈরি পোশাক রপ্তানি – ফ্রান্সে
পোশাক শিল্পে প্রথম প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করে – দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড
তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ – দ্বিতীয়
সর্বাধিক পোশাক রপ্তানি – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী শীর্ষ খাত – তৈরি পোশাক