- Sun Oct 11, 2020 2:20 pm#3705
বাংলাদেশের বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদনের প্রধান উপাদান – প্রাকৃতিক গ্যাস ৬৪.৫২%।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে – মোট জনসংখ্যার ৯০%।
বর্তমানে দেশে মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরমাণ – ৪৬৪ কিলোওয়াট আওয়ার।
সরকার দেশের সব জনসাধারণকে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা হাতে নিয়েছে – ২০২১ সালের মধ্যে।
বাংলাদেশে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা – ১৬,০৪৬ মেগাওয়াট।
বর্তমানে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হয়েছে – ১০,০৮৪ মেগাওয়াট।
বিদ্যুতের সিস্টেম লস – ১২.১৯%
বিদ্যুৎকেন্দ্র
বাংলাদেশের বৃহত্তম বিদ্যুৎ কেন্দ্র – নারায়ণগঞ্জ জেলার হরিপুরে।
বাংলাদেশের বৃহত্তম তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র – ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া)
বাংলাদেশের প্রথম গ্যাস চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র – সিলেটের হরিপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বাংলাদেশের কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র – দিনাজপুরের বড়পকুরিয়া ।
বাংলাদেশের প্রথম বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎকেন্দ্র – খুলনার বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র – দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া।
বাংলাদেশ পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র – ১টি, কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে – কর্ণফুলী নদীতে।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মান করা হয় – ১৯৬২ সালে।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎকেন্দ্র কার্যক্রম শুরু করে – ১৯৬৫ সালে।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা – ২৩০ মেগাওয়াট।
বাংলাদেশের একমাত্র কৃত্রিম হ্রদ তৈরি করা হয়েছে – কর্নফুলী নদীতে বাধ দিয়ে।
কাপ্তাই ড্যাম অবস্থিত – কাপ্তাই বাধ, রাঙ্গামাটি।
বাংলাদেশ পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম – রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত – ঈশ্বরদী, পাবনা।
সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়িতে অবস্থিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম – বিজয়ের আলো।
বাংলাদেশের প্রথম সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প চালু হয় – নরসিংদী জেলার করিমপুর ও নজরপুরে।
বাংলাদেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র – চট্টগ্রামের সন্দীপে।
বাংলাদেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প চালু হয় – ফেনীর সোনাগাজীতে।
চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি উপজেলার দাতামারা ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর এলাকায় নির্মিত হতে যাচ্ছে ৪০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন দেশের সবচেয়ে বড় সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে – মোট জনসংখ্যার ৯০%।
বর্তমানে দেশে মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরমাণ – ৪৬৪ কিলোওয়াট আওয়ার।
সরকার দেশের সব জনসাধারণকে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা হাতে নিয়েছে – ২০২১ সালের মধ্যে।
বাংলাদেশে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা – ১৬,০৪৬ মেগাওয়াট।
বর্তমানে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হয়েছে – ১০,০৮৪ মেগাওয়াট।
বিদ্যুতের সিস্টেম লস – ১২.১৯%
বিদ্যুৎকেন্দ্র
বাংলাদেশের বৃহত্তম বিদ্যুৎ কেন্দ্র – নারায়ণগঞ্জ জেলার হরিপুরে।
বাংলাদেশের বৃহত্তম তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র – ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া)
বাংলাদেশের প্রথম গ্যাস চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র – সিলেটের হরিপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বাংলাদেশের কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র – দিনাজপুরের বড়পকুরিয়া ।
বাংলাদেশের প্রথম বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎকেন্দ্র – খুলনার বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র – দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া।
বাংলাদেশ পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র – ১টি, কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে – কর্ণফুলী নদীতে।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মান করা হয় – ১৯৬২ সালে।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎকেন্দ্র কার্যক্রম শুরু করে – ১৯৬৫ সালে।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা – ২৩০ মেগাওয়াট।
বাংলাদেশের একমাত্র কৃত্রিম হ্রদ তৈরি করা হয়েছে – কর্নফুলী নদীতে বাধ দিয়ে।
কাপ্তাই ড্যাম অবস্থিত – কাপ্তাই বাধ, রাঙ্গামাটি।
বাংলাদেশ পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম – রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত – ঈশ্বরদী, পাবনা।
সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়িতে অবস্থিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম – বিজয়ের আলো।
বাংলাদেশের প্রথম সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প চালু হয় – নরসিংদী জেলার করিমপুর ও নজরপুরে।
বাংলাদেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র – চট্টগ্রামের সন্দীপে।
বাংলাদেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প চালু হয় – ফেনীর সোনাগাজীতে।
চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি উপজেলার দাতামারা ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর এলাকায় নির্মিত হতে যাচ্ছে ৪০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন দেশের সবচেয়ে বড় সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র।