Get on Google Play

অনুপ্রেরণামুলক গল্প, বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনী, ইতিবাচক আচার-আচারন ইত্যাদি
#3632
ফকির লালন শাহ
লালন ফকির ১৭৭৪ সালে ঝিনাইদহ জেলার হরিশপুর গ্রামে এক কায়স্থ হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। কিন্তু ছেলেবেলায় অসুস্থ অবস্থায় তার পরিবার তাকে ত্যাগ করে। তখন সিরাজ সাই নামের এক মুসলমান বাউল তাকে আশ্রয় দেন এবং সুস্থ করে তোলেন । লালন শাহ ছিলেন একাধারে বাউল সাধক, বাউল গানের গীতিকার, সুরকার ও গায়ক। তকে ‘বাউল সম্রাট’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। লালন কুষ্টিয়া জেলার ছেওড়া গ্রামে একটি আখড়া গড়ে তোলেন । যেখানে তিনি তার শীর্ষ্যদের শিক্ষা দিতেন। ১৮৯০ সালে কুষ্টিয়ায় নিজ আখড়ায় মৃত্যুবরণ করেন। বিখ্যাত কয়েকটি লালন গীতি – ‘খাঁচার ভিতর অচিন পাখি’, মিলন হবে কত দিনে, বাড়ির পাশে আরশি নগর, সেথা একঘর পড়শি বসত করে, জাত গেল জাত গেল বলে, আমি অপার হয়ে বসে আছি, ওহে দয়াময় পাড়ে লয়ে যাও আমায়।
হাসন রাজা
দেওয়ান হাসন রাজা উনিশ শতকের সর্বাপেক্ষা খ্যাতনামা বাউল শিল্পী। তিনি সুনামগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। হাসন রাজার বিখ্যাত গানের পঙক্তি ‘লোকে বলে, বলে রে, ঘরবাড়ী ভালা না আমার, ‘মাটির পিঞ্জিরার মাঝে বন্দি হইয়ারে, সোনা বন্দে আমারে দেওয়ানা বানাইল।
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ একজন বাঙালি সংগীতজ্ঞ। সেতার, সানাই এবং রাগ সংগীতের গুরু। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ এর জন্ম বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শিবপুর গ্রামে। তার সন্তান ওস্তাদ আকবর খাঁ ও অন্নপূর্ণাদেবী নিজ নিজ ক্ষেত্রে উজ্জল নক্ষত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। আচার্যের বিখ্যাত শিষ্য হলেন পন্ডিত রবি শংকর।
আব্বাস উদ্দিন আহমদ
আব্বাস উদ্দিন আহমদ একজন বিখ্যাত লোক সংগীত শিল্পী। তার আত্ম জীবনীমূলক গ্রন্থ ‘আমার শিল্পী জীবনের কথা।’
শাহ আব্দুল করিম
’বাউল সম্রাট’ হিসেবে খ্যাত শাহ আব্দুল করিম সুনামগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার কিছু অবিস্মরনীয় গান, ‘গাড়ি চলে না, চলে না, চলে না রে----’, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম, কেমনে ভুলিব আমি বাচি না তোরে ছাড়া, আমি কুলাহারা কলঙ্কিনী, বন্ধে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে, আসি বলে গেল বন্ধু আইল না।
আব্দুল আলীম
আব্দুল আলিম বাংলা লোক সংগীতের এক অমর শিল্পী। তিনি মূলত পল্লিগীতিতে খ্যাতি অর্জন করেন। তার কিছু অবিস্মরণীয় গান – ‘এই যে দুনিয়া কিসেরও লাগিয়া, হলুদিয়া পাখি সোনারও বরণ, পাখিটি ছাড়িল কে’।
আজম খান
পপসম্রাট আজম খান ঢাকার আজিমপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তাকে বাংলা ‘পপ গানের জনক’ বলা হয়। ১৯৭২ সালে ‘উচ্চারন’ নামক ব্যান্ড নিয়ে তার যাত্রা শরু হয়। তিনি ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ২০১১ সালে তিনি পরলোক গমন করেন।

    সংগীত বিভাগের ০২ (দুই) টি স্থায়ী প্রভাষক-এর শূন্য[…]

    KEY RESPONSIBILITIES 1) To share product informa[…]

    বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর বরিশাল ব্যুরোর জন্য স্টাফ রিপ[…]

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিধি মোতাবেক নিম্নবর্ণিত পদস[…]