Get on Google Play

বিষয় ভিত্তিক প্রস্তুতি : বাংলদেশ ও বিশ্ব, দৈনন্দিন বিজ্ঞান এবং সাম্প্রতিক ঘটনাবলি
#2558
১। বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র কয়টি
>>৪টি। বেতবুনিয়া(রাঙামাটি), তালিবাবাদ(গাজীপুর),মহাখালি , সিলেট ।
২।বাংলাদেশে বর্তমানে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে
>> ৪টি ।ঢাকা,চট্টগ্রাম ,রংপুর ও সিলেট ।
৩ । বাংলাদেশে আবহাওয়া স্টেশন কয়টি ?
>> ৩৫টি
৪। বাংলাদেশে বর্তমানে আবহাওয়া অধিদপ্তরের কেন্দ্র
>>২টি।
৫।। বাংলাদেশে বর্তমানে রাড়ার স্টেশন আছে
>>> ৫টি।
৬। বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র আছে
>> ১২টি।
৭। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র
>>> ৪১০টি।
৮। বাংলাদেশে বর্তমানে কতটি স্লাইকোন সেন্টার আছে
>> ১৮৪১টি।
৯। নদী বন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত
-৬টি
১০। সমুদ্র বন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত
.. ১০টি
১১। পুনর্বিন্যাসকৃত আবহাওয়া সংকেত
-৮টি।
১২।বাংলাদেশে নদী ভাঙ্গন হয়
-১০০টি উপজেলায়(সবচেয়ে বেশি চাঁদপুর, সিরাজগঞ্জ)
১৩। উপকূলীয় জেলা কয়টি
>> ১৯টি।
১৪।বাংলাদেশের উপকূলীয় সীমা
>> ৭১১/ ৭১৬ কি.মি দীর্ঘ।
১৫‘। বাংলাদেশকে কয়টি ভূমিকম্পনীয় অঞ্চলে ভাগ করা হয়
>> ৩টি পর্যায়ে।
১৬। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার জন্য কাজ করে
>>> ৩টি।
১৭। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি চালু হয়
>> ২০০৪সালে ।
১৮। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মুখ্য উপাদান কয়টি
> ৩টি। ( পূর্ব প্রস্তুতি, প্রতিরোধ, প্রশমন)
১৯। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রাণালয় গঠিত হয়
>> ১৩, সেপ্টে, ২০১২।
২০। আবহাওয়া অধিদপ্তর / স্পারসো কোন মন্ত্রাণালয়ের অধীনে
>> প্রতিরক্ষা ( প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে)
১. বিশ্ব দুর্যোগ প্রশমন দিবস
- ১৩ অক্টোবর।
২। SPARSO কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
- ১৯৮০। আগাঁর গাঁও এ অবস্থিত।
৩। বাংলাদেশে বর্তমানে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র কয়টি ?
- ৪টি। (চট্টগ্রাম, ঢাকা, রংপুর, সিলেট।
৪। বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র
-১২টি।
৫। বাংলাদেশে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র কয়টি?
-২টি।
৬। সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত কোথায়?
- আগারগাঁও ।
৭। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্যকেন্দ্র কয়টি?
-৪১০টি।
৮।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্যে এবং পর্যায় কয়টি ?
-৩টি।
৯। ঘূণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্রের নাম
-- SPARSO
১০। বাংলাদেশের ভূ-উপকেন্দ্র কয়টি ?
-৪টি।
১১। বাংলাদেশকে কয়টি ভূমিকম্পনীয় অঞ্চলে ভাগ করা হয় ?
-৩টি।
১২। বাংলাদেশে পরিবেশ আদালত কয়টি ?
-৩টি। (ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেট। )
১৩। বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষিত হয়
-১৯৯২ সালে ।
১৪। পৃথিবীর তাপমাত্রা গত ১০০ বছরে বেড়েছে
-০.৭৪ডিগ্রি সেলসিয়াস ।
১৫। দুর্যোগের ঝুঁকি কমানোর ব্যবস্থাকে বলে
-পূর্ব প্রস্তুতি
🎓ঘূর্ণিঝড়
১। ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয় >> সমুদ্রে
২। ঘূণিঝড়ের বাতাসের বেগ ঘণ্টায় >> ৬৩কি.মি বা তার বেশি ।
৩। সুনামির ফলে ঢেউয়েরর গতিবেগ ঘণ্টায় >> ৫০০-৮০০ মাইল পর্যন্ত
৪। চীন সাগরে সৃষ্ট ঘূণিঝড়কে বলে>> টাইফুন
৫। বঙ্গোপসাগর / ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূণিঝড়কে বলে>> সাইক্লোন
৬। পশ্চিম আটলান্টিক/ প্রশান্ত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূণিঝড়কে বলে>>> হ্যারিকেন
৭। শতাব্দির ভয়াবহ সুনামি সংঘটিত হয় > ২৬ ডি:, ২০০৪ ।
৮। ক্যাটরিনা কি? >> ২০০৫ সালে সংঘটিত একটি হ্যারিকেনের নাম । এঝড়ে যে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস হয় তাতে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের নিউ অরলিন্স শহরের ৮০% শতাংশ এলাকা ডুবে যায়।
৯। CDMP এর পূর্ণরুপ কি?
Comprehensive Disaster Management Programme .
১০। বর্তমানে বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়েরর ওপর অনার্স ও মাস্টার্স চালু করা
-- তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে
১১। ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপার জন্য কম্পন নির্ণযে অন্য আর েএকটি স্কেলের নাম
-- মার্সেল
১২। বাংলাদেশে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে> ৪টি।( চট্টগ্রাম, ঢাকা, রংপুর, সিলেট)
১৩। সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত>> আগার গাও ঢাকা ।
১৪। সাইক্লো্ন সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে
-- নিম্নচাপ ও উচ্চতাপমাত্রা
১৫। বাংলাদেশের দুর্যোগের অন্রতম কারণ -- ভৌগোলিক অবস্থান
১৬। ঘূণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্রের নাম -- স্পারসো
১৭।বাংলাদেশে সর্বশেষ আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় হলো < রোয়ানু , ২১মে , ২০১৬।
১৮। সাগরে ঘূণিঝড়ের তীব্রতা বৃদ্ধি পেলে
- জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় ।
১৯। সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয় -- প্রশান্ত মহাসাগরের বহি:সীমানা বরাবর।
২০। স্বল্প স্থায়ী বন্যা -- জোয়ার-ভাটাজনিত বন্যা।
২১। হালকা বাতাস ও হালকা মেঘ দিয়ে গঠিত ঘূণিঝড়ের কেন্দ্র কি নামে পরিচিত>> অয়ন( ব্যাসার্ধ্য. ২০-১৫০ কি.মি পর্যন্ত হতে পারে)
২২। গভীর ভূমিকম্প হয় -৩০০ কি.মি এর অধিক গভীরতায়
২৩। মাঝারি ভূমিকম্প হয় ৬০-৩০০ কি.মি পর্যন্ত
২৪। ‘টনের্ডো‘ শব্দটির অর্থ কি? >> বজ্রঝড়।
২৫। দুর্যোগ হচ্ছে>> বিপর্যয় পরবর্তী ঘটনা।
-
**** জাতিসংঘের দূর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন অনুসারে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ঘূর্ণিঝড় প্রবণ দেশ___?
উত্তর�: বাংলাদেশ
**** দেশে ভূতাত্ত্বিক চ্যুতি এলাকা বা ফল্ট জোন আছে কয়টি?
# উত্তর: আটটি
***বুয়েটের গবেষকদের ভূমিকম্পের এলাকাভিত্তিক মানচিত্র অনুযায়ী দেশের কত % ভূমি ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকিতে আছে?
#উত্তর: 43 %
*** ঘূর্ণিঝড় সিডরে আক্রান্ত হয় 16 মিলিয়ন জনগন,85,000 ঘর বাড়ি ধ্বংস হয়
*** 1960 সালে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় 42.3° সেলসিয়াস
***গত 50 বছরে দেশে তাপমাত্রা বাড়ার হার 0.5%
****বিশ্বের 3 বিলিয়ন মানুষের পুস্টির চাহিদা পূরণ করে মাছ
***EEZ (Exclusive economic Zone)এ গত দুই দশকে মৎস সম্পদের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে 25-30%
***অভ্যন্তরীণ মাছ আহরণে বাংলাদেশ বিশ্ব চতুর্থ,বছরে 3000 কোটি টাকার মাছ রপ্তানি করে
***দেশে বায়ু মান পরীক্ষাণ স্টেশন আছো 11টি
***দেশে সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চালু করা হয় কত সালে?
#উত্তর : 2004 সালে
***ত্রাণ মন্ত্রণালয় গঠিত হয় কত সালে?
#উত্তর :1972 সালে
***সাইক্লোন কোথায় তৈরি হয়?
#উত্তর :গভীর সমুদ্রে
***বঙ্গোপসাগরে সারা বছর তাপামাত্রা থাকে কত?
#উত্তর :27°সেন্টিগ্রেড
***1991 সালের সাইক্লোনে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় কত কি.মি?
#উত্তর :225কি.মি
*** দেশে সাইক্লোন আশ্রয় কেন্দ্রের সংখ্যা কয়টি?
#উত্তর :1841টি
1।বাংলাদেশে দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা আইন প্রণীত হয় 2012 সালে।
2। সাইক্লোন শব্দের অর্থ এক চোখ ওয়ালা দৈত্য, ল্যাতিন শব্দ লা নিনা অর্থ দুরন্ত বালিকা বা শৈতপ্রবাহ, এল নিনো অর্থ দুরন্ত বালক বা অতি তাপ প্রবাহ, সিডর অর্থ চোখ, নার্গিস অর্থ ফুল, আইলা অর্থ শুশুক, টাইফুন অর্থ সমুদ্র ঝড়, সুনামি শব্দের অর্থ বন্দরের ঢেউ।
3।আবহাওয়া অধিদপ্তর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ও এখানে দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা ব্যুরো প্রতিষ্ঠিত হয় 1993সালে।
4।ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা পরিমাপ করা হয় স্যাফি সিম্পসন স্কেলের মাধ্যমে।
5।বাংলাদেশে 1970, 1991, 2007 (সিডর) 2009 (আইলা) নামক এ প্রবল প্রলংঙ্করী ঘূর্ণীঝড় ও জলোচ্ছাস হয়।
6।বাংলাদেশে 1988, 1998, 2004 ও 2007 এ প্রবল বন্যা হয়।
8।ঘূর্ণিঝড়ের জন্য মোট 1থেকে সর্বোচ্চ 11 টা সতর্ক সংকেত ব্যবহার করা হয়।
9।নিরক্ষরেখার 10-30 ডিগ্রির মধ্য ঘূর্ণিঝড় হয়।
10। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় 1970 সালে বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড়ে।
1। বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দূর্যোগ বিভক্ত 3টি ভাগে, দূর্যোগ ব্যবস্হাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য 3 টি ও ভূমিকম্পীয় অঞ্চল 3 টি।
3।সুনামি জাপানি, সিডর সিংহলি, সাইক্লোন গ্রিক, নারগিস উর্দূ, টর্নৃডো স্প্যানিস ও টাইফুন চীনা-আরবী শব্দ।
4।দেশে দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা কেন্দ্র 410 টি, 2টি আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র 2 টি, ভূকম্প পর্যবেক্সন কেন্দ্র 4 টি, কৃষি আবহাওয়ার পূর্বাভাস কেন্দ্র 12 টি।
5। বাংলাদেশে একমাত্র দূর্যোগ পূর্ভাবাস কেন্দ্র SPASO প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে।
6।সমুদ্রপৃষ্ঠে বায়ুর স্বাভাবিক চাপ 76 সে মি বা 10 নিউটন।
7।সাধারনত 30/40 বছরের গড় আবহাওয়াকে জলবায়ু ও দৈন্দদিন অবস্হাকে আবহাওয়া বলে।
8।Global Warming এর ফলাফল অতিবৃষ্টি, অন্ বৃষ্টি, ঝড়, জলোচ্জাস ও ঋতু পরিবর্তণ।
9। কার্বন নিঃস্বরনের কারণ জীবাষ্ম জ্বালানীর দহন।
10। নদী ভাঙনে সর্বস্বান্ত জণগণ নদী সিকিস্তী ও নতুন চর জাগলে বসতি স্হাপনকারি নদী পয়স্তী।
সবচেয়ে বেশী ভূমিকম্প হয়- প্রশান্ত মহাসাগরের বহি:সীমানা বরাবর।
ভূমিকম্প পরিমাপক যন্ত্রের নাম- সিসমোগ্রাফ (ভূকম্পন লিখন যন্ত্র)
ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ণায়ক যন্ত্রেরর নাম - রিখটার স্কেল।
রিখটার� স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা যায়- ১-১০ পর্যন্ত।
�মার্সেলি� স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা যায়- ১-১২ পর্যন্ত।
* ভূমিকম্পের দেশ বলা হয় -জাপানকে।
* ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট সুনামিতে পারমাণবিক দুর্ঘটনা ঘটে - জাপানে।
* বড় ধরনের ভূমিকম্প ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ।
* বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ফলে বদলে গিয়েছে- ব্র্হ্মপুত্র নদীর গতিপথ।
* গাড়ীতে থাকাকালীন যদি ভূমিকম্প হয়-- তবে কোন জিনিস ধরে স্থিরভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।
* সুনামি হলো-- জাপানি শব্দ (সু অর্থ- বন্দর এবং নামি অর্থ-ঢেউ)।
* সুনামি শব্দের অর্থ হলো - বন্দরের ঢেউ্
* ভূমিকম্পের ফলে অনেক সময় সাগরে যে বিশাল ঢেউয়ের সৃষ্টি হয়ে জলোচ্ছ্বাস হয় তাকে সুনামি বলে
* সুনামির কারণ হলো- সাগরের তলদেশে প্লেট দুমড়ে যাওয়ায় সৃষ্ট ভূমিকম্প,আগ্নেয়
গিরির অগ্ন্যুৎপাত, ভূমিধস ও নভোজাগতিক ঘটনা ইত্যাদি।
* অগভীর পানিতে সুনামি রূপ নেয়- জলোচ্ছ্বাসে।
* শতাব্দীর ভয়াবহ সুনামি সংঘটিত হয়-- ২৬ ডিসেম্বর ২০০৪।
* ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়- এশিয়া ও আফ্রিকার ১৩টি দেশ।
* ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি- বাংলাদেশ।
* ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর যে সুনামি হয় তাতে ক্ষতিগ্রস্থ হয় এশিয়া এবং আফ্রিকা মহাদেশের মোট- ১৩টি দেশ।
* ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে জাদুঘর উন্মুক্ত করা হয়- ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশে।
* বাংলাদেশে সর্বপ্রথম সুনামি হয় কবে?- ১৭৬২ সালের ২ এপ্রিল।
* ১৯৪১ সালে বঙ্গোপসাগরে সুনামি হয়েছিলো- আন্দামান সাগরে ভূমিকম্পের ফলে।
* ইরানের বাম নগরীতে ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে- ২৬ ডিসেম্বর ২০০৩ সালে।
* হ্যারিকেন ক্যাটরিনা ২০০৫ সালে আঘাত হেনে ছিলো- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
,
১.বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ফরে বদলে গিয়েছে
-- ব্রহ্মপুত্র নদীর গতিপথ।
২.পৃথিবীর তাপমাত্রা জনিত বিপর্যয়ের প্রথম আভাস দেন >ফরাসি গণিতবিদ ব্যারন জ্যোসেফ ফুরিয়ার(১৮২৭সালো)
৩. বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা - ১২ নটিক্যাল মাইল;
৪. ১ নটিক্যাল মাইল - ১.৮৫৩ কি.মি;
৫. এশিয়ার বৃহত্তম দ্বীপ- বোর্নিও;
৮পরিবেশ সম্পর্কিত একমাত্র আপিল আদালত অবস্থিত - ঢাকায়;
৯ বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষিত হয় - ১৯৯২ সালে;
১০ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রালয়ের ইংরেজী নাম- Ministry of disaster Management & relief;
১১ সাধারণত সাইক্লোন তৈরি হতে হলে সাগরের তাপমাত্রা - ২৬-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে হয়;
১২'সুনামি' - জাপানী শব্দ;
১৩'সুনামি' শব্দের অর্থ হল - বন্দরের ঢেউ;
১৪ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা হয় -১ হতে ১০ পর্যন্ত;
১৫. 'টর্নেডো' শব্দটি এসেছে স্প্যানিশ শব্দ 'Tornado' থেকে যার অর্থ Thunder storm বা বজ্র ঝড়;
১৬ SIDR- সিংহলি ভাষার শব্দ;
১৭.SIDR শব্দের অর্থ - চোখ;
১৮ নদী বন্দরের জন্য সর্তক সংকেত - ৬টি;
১৯ সমুদ্র বন্দরের জন্য সর্তক সংকেত - ৮টি;
২০ বায়ুমন্ডল দূষনের জন্য প্রধানত দায়ী - কার্বন মনোক্সাইড(CO)
২১ যে গ্যাস একই সাথে মানবদেহের জন্য উপকারী এবং অপকারী- ওজোন(O3)
২২ বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাই- অক্সাইড এর স্বাভাবিক পরিমাণ- .০০৩%
২৩ সিডর আঘাত হানে > ১৫ নভে:২০০৭
২৪ বাংলাদেশে সাধারণত টর্নেডো হয়
-- বৈশাখ মাসে
২৫. পারমানবিক বর্জ্য ফেলার জন্য ভূগর্ভস্থ স্থায়ী স্থানটি অবস্থিত
-- স্টকহোমের নিকটে
.
ঘুর্ণিঝড়ে করণীয়...
===============
১. অপেক্ষাকৃত নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিন
২. ঘরের ভারী জিনিসপত্র নিছে নামিয়ে রাখুন
৩. চিড়া, মুড়ি, বিস্কুট,কলা ইত্যাদি শুকনো খাব হাতের কাছে রাখুন
৪. বাড়ি/বাসার বৈদ্যুতিক লাইনে কোন সমস্যা আছে কিনা জেনে
থাকলে তাঠিককরে নিন,না হয় সংযোগ/মেইন সুইচ বন্ধ রাখুন
৫. কেরোসিন, মোমবাতি,গ্যাসলাইট, দিয়াসলাই,হারিকেন, টর্সলাইট ইত্যাদি হাতের কাছে রাখুন
৬. আগে থেকে পরযাপ্ত খাবার পানি মজুত রাখুন এবং তা ভাল করে মুখ
বন্ধ করা যায় এমন কোন পাত্রে রাখুন,কলসিতে রাখলে কলসির মুখ পলিথিন দিয়ে ভাল করে বেধেঁ নিন
৭. দরকারি কাগজ-পত্র,জমির দলিল,সার্টিফিকেটসহ যে সকল জিনিস
হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে তা পলিথ বা ভারি কোন কিছুর সাখেবেঁধে রাখুন
৮. চাল, ডাল, আলু, আটা,কলসি/বোতল
ভরা খাবার পানি বেশি করে মজুদ করে পলিথিনে মুড়িয়ে ম
করে পুঁতে রাখুন। ঘুর্ণিঝড়ের পরে এগুলোখুব বেশি দরকার হবে।
৯. যাদের বাড়িতে গবাদি/গৃহপালিত পশুআছেতারা এদের বাধঁন খুলে মুক্ত করেদিন। তারা যেন নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে নিতে পারে।
১০. সর্বোপরি মহান আল্লাহকে বেশি বেশি স্ করুন
আজ কয়েকটি ঘূর্ণিঝড় এর উপর আলোচনা করবো--
★ সিডর( SIDR) :
-- সিডর শব্দের অর্থ চোখ।
-- এটি সিংহলি ভাষার শব্দ
-- এটি আঘাত হানে ১৫নভেম্বর ২০০৭
★নার্গিস:
-- ফারসি ভাষার শব্দ
-- এর অর্থ ফুল
-- আঘাত হানে ২মে ২০০৮
★রেশমি ( RASHMI)
-- শব্দের অর্থ কোমল,মোলায়েম
-- আঘাত হানে ২৬ অক্টোবর ২০০৮
★বিজলী ( BIJLI):
-- আঘাত হানে ১৯এপ্রিল ২০০৯
★আইলা ( AILA):
-- অর্থ ডলফিন বা শুশুক
-- আঘাত হানে ২৫ মে ২০০৯
★ওয়ার্ড ( WARD):
-- অর্থ ফুল
-- আঘাত হানে ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে
★মহাসেন:
-- আঘাত হানে ১৬মে ২০১৩
--
.
রোয়ানু
২১মে ২০১৬
এটি বাংলাদেশে আঘাত হানা সর্বশেষ ঘূর্ণিঝড়।
=============
সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত সমূহ :::
==========================
১নং দূরবর্তী সতর্ক সংকেত:
জাহাজ ছেড়ে যাওয়ার পর দূর্যোগপূর্ণআব
হাওয়া সম্মুখীন হতে পারে।
দূরবর্তী এলাকায় একটি ঝড়ো হাওয়ার অঞ্চল রয়েছে, যেখানে বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৬১
কিঃমিঃ যা সামূদ্রিক ঝড়ে পরিণত হতে পারে।
২নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারী সংকেত: দূরে গভীর সাগওে একটি ঝড়
সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮
কিঃমিঃ। বন্দর এখনই ঝড়ে কবলিত হবে না, তবে বন্দর ত্যাগকারী জাহাজ পথিমধ্যে বিপদে পড়তে পারে।
৩নং স্থানীয় সতর্ক সংকেত:
বন্দর ও বন্দরে নোঙ্গর করা জাহাজগুলো দূর্যোগ কবলিত হওয়ার আশঙ্খা রয়েছে। বন্দরে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে এবং ঘূর্ণি বাতাসের
একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৪০-৫০ কিঃমিঃ হতে পারে।
৪নং স্থানীয় হুঁশিয়ারী সংকেত:
বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত। বাতাসের সম্ভাব্য গতিবেগ ঘন্টায় ৫১-৬১
কিঃমিঃ তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেওয়ার মতো তেমন বিপজ্জনক সময় এখনো আসেনি।
৫নং বিপদ সংকেত:
বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঝড়ের
কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায়
৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
৬নং বিপদ সংকেত:
বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের
সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
৭নং বিপদ সংকেত:
বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের
সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
৮নং মহাবিপদ সংকেত:
বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ ঘূণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ে বাতাসের
সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।
৯নং মহাবিপদ সংকেত:
বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের
সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।
১০নং মহাবিপদ সংকেত:
বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের
কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯
কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরের উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে।
১১নং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেত:
আবহাওয়া বিপদ সংকেত প্রদানকারী কেন্দ্রেও সাথে সকল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
হয়ে পড়েছে এবং স্থানীয় কর্মকর্তা আবহাওয়া অত্যন্ত দূর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন।
----------------------
::: নদী বন্দরের জন্য সংকেত সমূহ :::
==============================
১-নং নৌ সতর্ক সংকেত:
বন্দর এলাকা ক্ষণস্থায়ী ঝড়ো আবহাওয়ার কবলে নিপতিত হওয়ার
সম্ভাবনা রয়েছে। ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিঃমিঃ গতিবেগের
কালবৈশাখী ক্ষেত্রেও এই সংকেত প্রদর্শিত হয়। এই সংকেত আবহাওয়ার চলতি অবস্থার উপর সতর্ক নজর রাখারও তাগিদ দেয়।
২-নং নৌ হুঁশিয়ারী সংকেত:
বন্দর এলাকা নিম্নচাপের সমতুল্য তীব্রতার একটি ঝড় যার গতিবেগ ঘন্টায় অনুর্দ্ধ ৬১
কিঃমিঃ বা একটি কালবৈশাখী ঝড়,যার বাতাসের গতিবেগ ৬১
কিঃমিঃ বা তদুর্দ্ধ। নৌ-যান এদের যে কোনটির কবলে নিপতিত হওয়ার
সম্ভাবনা রয়েছে। ৬৫ ফুট বা তার কম দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট নৌ-যানকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে হবে।
৩-নং নৌ- বিপদ সংকেত:
বন্দর এলাকা ঝড়ে কবলিত। ঘন্টায় সর্বোচ্চ একটানা ৬২-৮৮ কিঃমিঃ পর্যন্ত গতিবেগের
একটি সামূদ্রিক ঝড় সহসাই বন্দর এলাকায় আঘাত হানতে পারে। সকল প্রকার নৌ-
যানকে অবিলম্বে নিরাপদ আশ্রয় গ্রহণ করতে হবে।
৪নং নৌ-মহাবিপদ সংকেত:
বন্দর এলাকা একটি প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার সামূদ্রিক ঝড়ে কবলিত এবং সহসাই বন্দর এলাকায় আঘাত হানবে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ
একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তদুর্দ্ধ। সকল প্রকার নৌ-যানকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে হবে।

সংগৃহীত

    Central Counterparty Bangladesh Limited (CCBL) has[…]

    কমিশনারের কার্যালয়ের অধীন কর অঞ্চল–১৮, ঢাকা[…]

    সরকারি ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি মোতাবেক জাতী[…]

    পুনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ সর্বশেষ এমপিও নীতিমালায[…]