- Sun Apr 05, 2020 10:37 am#2493
বাংলাদেশের জাতীয় স্মৃতিসৌধ
জাতীয় স্মৃতিসৌধ (অন্য নাম সম্মিলিত প্রয়াস) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত স্মারক স্থাপনা। এটি ঢাকা শহরের উপকণ্ঠে সাভারের নবীনগরে অবস্থিত। এর স্থপতি হলেন সৈয়দ মাইনুল হোসেন। স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট (৪৬.৫ মিটার)। সৌধটি সাতটি ত্রিভুজাকৃতি দেয়াল নিয়ে গঠিত। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬-এর ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ- এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসেবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে। ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতিসৌধটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে। ১৯৮২ সালে এর উদ্বোধন করা হয়।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত
’আমার সোনার বাংলা, . ‘। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গানটি রচিত হয়েছিল। আমার সোনার বাংলা … গানটি রচিত হয়েছিল গগন হরকরার ‘আমি কোথায় পাব তারে আমার মনের মানুষ যে রে’ বাউল গানটির সুরের অনুকরণে। ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়। গানটি রবীন্দ্রনাথের ‘গীতবিতান’ গ্রন্থের স্বরবিতান অংশভুক্ত। চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান ১৯৭০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তার বিখ্যাত ‘জীবন থেকে নেওয়া’ কাহিনিচিত্রে এই গানের সর্বপ্রথম চলচ্চিত্রায়ন করেন। ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ তারিখে পল্টন ময়দানে ঘোষিত স্বাধীনতার ইশতেহারে এই গানকে জাতীয় সংগীত হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৭২ সারে ১৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর বাংলাদেশের সংবিধানে এই গানকে জাতীয় সংগীতের মর্যাদা দেওয়া হয়। এটি ছিল মূলত একটি কবিতা। ২৫ চরণবিশিষ্ট এই কবিতার প্রথম ১০ চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। তবে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে প্রথম চার চরণ বাজানো হয়। গানটির ইংরেজি অনুবাদ করেন সৈয়দ আলী আহসান। ভারতের জাতীয় সংগীতের রচয়িতাও বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বাংলাদেশের রণসংগীত
’চল্ চল্ চল্, ঊর্ধ্বগগনে বাজে মাদল’ গানটি বাংলাদেশের রণসংগীত। গানটির গীতিকার, সুরকার এবং শিল্পী হলো বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুর ইসলাম।। গানটি ‘সন্ধ্যা’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত। ‘নতুনের গান’ শিরোনামে ঢাকার ‘শিখা’ পত্রিকায় সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়। উৎসব অনুষ্ঠানে রণসংগীতের ২১ চরণ বাজানো হয়।
• বাংলাদেশের জাতীয় ভাষা বাংলা।
• বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
• বাংলাদেশের জাতীয় পাখি দোয়েল। দোয়েলের বৈজ্ঞানিক নাম কপসিকাস সলারিস।
• বাংলাদেশের জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
• বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ। ইলিশের বৈজ্ঞানিক নাম হিলসা ইলিশা।
• বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা। শাপলার বৈজ্ঞানিক নাম নিমফিয়া নওসিলি।
• বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল। কাঁঠালের বৈজ্ঞানিক নাম এট্রোকার্পাস ইন্টিগ্রিফলিয়া।
• বাংলাদেশের জাতীয় বৃক্ষ আম গাছ। আমগাছের বৈজ্ঞানিক নাম ম্যাগনিফেরা ইন্ডিকা।
• বাংলাদেশের জাতীয় ধর্ম ইসলাম।
• বাংলাদেশের জাতীয় বন সুন্দর বন।
• বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম। এটি ঢাকার গুলিস্তানে অবস্থিত।
• বাংলাদেশের জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকার গুলিস্তানে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম।
• বাংলাদেশের জাতীয় গ্রন্থাগার ঢাকার আগারগাঁওয়ের শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত। এর নামও জাতীয় গ্রন্থাগার।
• বাংলাদেশের জাতীয় পার্কের নাম হলো ভাওয়াল ন্যাশনাল পার্ক। এটি গাজীপুরে অবস্থিত।
• বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘর ঢাকার শাহাবাগে অবস্থিত। এর নাম ‘জাতীয় জাদুঘর’।
• বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ (অন্য নাম সম্মিলিত প্রয়াস) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত স্মারক স্থাপনা। এটি ঢাকা শহরের উপকণ্ঠে সাভারের নবীনগরে অবস্থিত। এর স্থপতি হলেন সৈয়দ মাইনুল হোসেন। স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট (৪৬.৫ মিটার)। সৌধটি সাতটি ত্রিভুজাকৃতি দেয়াল নিয়ে গঠিত। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬-এর ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ- এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসেবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে। ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতিসৌধটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে। ১৯৮২ সালে এর উদ্বোধন করা হয়।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত
’আমার সোনার বাংলা, . ‘। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গানটি রচিত হয়েছিল। আমার সোনার বাংলা … গানটি রচিত হয়েছিল গগন হরকরার ‘আমি কোথায় পাব তারে আমার মনের মানুষ যে রে’ বাউল গানটির সুরের অনুকরণে। ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়। গানটি রবীন্দ্রনাথের ‘গীতবিতান’ গ্রন্থের স্বরবিতান অংশভুক্ত। চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান ১৯৭০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তার বিখ্যাত ‘জীবন থেকে নেওয়া’ কাহিনিচিত্রে এই গানের সর্বপ্রথম চলচ্চিত্রায়ন করেন। ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ তারিখে পল্টন ময়দানে ঘোষিত স্বাধীনতার ইশতেহারে এই গানকে জাতীয় সংগীত হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৭২ সারে ১৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর বাংলাদেশের সংবিধানে এই গানকে জাতীয় সংগীতের মর্যাদা দেওয়া হয়। এটি ছিল মূলত একটি কবিতা। ২৫ চরণবিশিষ্ট এই কবিতার প্রথম ১০ চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। তবে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে প্রথম চার চরণ বাজানো হয়। গানটির ইংরেজি অনুবাদ করেন সৈয়দ আলী আহসান। ভারতের জাতীয় সংগীতের রচয়িতাও বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বাংলাদেশের রণসংগীত
’চল্ চল্ চল্, ঊর্ধ্বগগনে বাজে মাদল’ গানটি বাংলাদেশের রণসংগীত। গানটির গীতিকার, সুরকার এবং শিল্পী হলো বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুর ইসলাম।। গানটি ‘সন্ধ্যা’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত। ‘নতুনের গান’ শিরোনামে ঢাকার ‘শিখা’ পত্রিকায় সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়। উৎসব অনুষ্ঠানে রণসংগীতের ২১ চরণ বাজানো হয়।
• বাংলাদেশের জাতীয় ভাষা বাংলা।
• বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
• বাংলাদেশের জাতীয় পাখি দোয়েল। দোয়েলের বৈজ্ঞানিক নাম কপসিকাস সলারিস।
• বাংলাদেশের জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
• বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ। ইলিশের বৈজ্ঞানিক নাম হিলসা ইলিশা।
• বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা। শাপলার বৈজ্ঞানিক নাম নিমফিয়া নওসিলি।
• বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল। কাঁঠালের বৈজ্ঞানিক নাম এট্রোকার্পাস ইন্টিগ্রিফলিয়া।
• বাংলাদেশের জাতীয় বৃক্ষ আম গাছ। আমগাছের বৈজ্ঞানিক নাম ম্যাগনিফেরা ইন্ডিকা।
• বাংলাদেশের জাতীয় ধর্ম ইসলাম।
• বাংলাদেশের জাতীয় বন সুন্দর বন।
• বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম। এটি ঢাকার গুলিস্তানে অবস্থিত।
• বাংলাদেশের জাতীয় স্টেডিয়াম ঢাকার গুলিস্তানে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম।
• বাংলাদেশের জাতীয় গ্রন্থাগার ঢাকার আগারগাঁওয়ের শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত। এর নামও জাতীয় গ্রন্থাগার।
• বাংলাদেশের জাতীয় পার্কের নাম হলো ভাওয়াল ন্যাশনাল পার্ক। এটি গাজীপুরে অবস্থিত।
• বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘর ঢাকার শাহাবাগে অবস্থিত। এর নাম ‘জাতীয় জাদুঘর’।
• বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি।