- Wed Dec 11, 2024 11:41 am#8119
১.বাংলা সাহিত্যের পঠন-পাঠনের সুবিধার জন্য বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকে তিনটি যুগে ভাগ করা হয়েছে- বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ-৬৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ।
২. বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসেযুগ বিভাগ- -৩টি।
৩. বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়- ১৯০৭ সালে।
৪. চর্যাপদ যে ছন্দে লেখা –মাত্রবৃত্ত।
৫. যে কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন -ভুসুকুপা।
৬. বাংলা সাহিত্যের আদি কবি – লুা্ইপা ।
৭. চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়- নেপালের রাজ্যগ্রন্থশালা থেকে ।
৮. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন –চর্যাপদ।
৯. বাংলা সাহিত্যের আদিগ্রন্থ –চর্যাপদ।
১০. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে , চর্যাপদের ভাষঅ –বঙ্গ-কামরূপী।
১১. চর্যাপদ যে বাংলা ভঅষায় রচিত এটি প্রথম প্রমাণ করেন-ড.সুনীতিকুমার চট্টোপধ্যায়।
১২. চর্যাপদের পদগুলো টীকার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেন- মুনিদত্ত।
১৩. বাংলা সাহিত্যের আদি গ্রন্থ চর্যাপদ –এর রচনাকাল- সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতক।
১৪.চর্যাপদ প্রাপ্ত পদের সংখ্যা –সাড়ে ৪৬ টি।
১৫. চর্যাপদের মূল নাম – চর্যাচর্যবিনিশ্চিয়।
১৬. চর্যাপদহচ্ছে – বৌদ্ধ সহজিয়াদের সাধন সঙ্গীত ।
১৭. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে , চর্যাপদের রচনাকাল -৬৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ।
১৮. ড. সুনীতিকুমার চট্টোপধ্যায়ের মতে ,চর্যাকাল -৯৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ।
১৯. চর্যাপদের পদকর্তা –সরহপা অথবা ভুসুকুপা।
২০. চর্যাপদের রচনার উদ্দেশ্য – ধর্মচর্চা।
২১.দ্ব্যর্থক, রূপকাত্মক ও অস্পষ্টতার জন্য চর্যাপদের ভাষাকে –সন্ধ্যা ভাষা বা সান্ধ্য ভাষা বলে।
২২.চর্যপদের প্রাচীন বাঙালি কবি ছিলেন –শবরূপা।
২৩. প্রথম বাঙালি কবি হিসেবে পূর্ণাঙ্গ পদ রচনা করেন –লুইপা।
২৪. চর্যাপদকে ভাষার আদি নিদর্শন হিসেবে দাবি জানিয়েছে-হিন্দী, অসমিয়া ও উড়িয়া ভাষা –ভাষীরা।
২৫. বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন চর্যাপদ এর আবিষ্কারক –হরপ্রসাদশাস্ত্রী।
২. বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসেযুগ বিভাগ- -৩টি।
৩. বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়- ১৯০৭ সালে।
৪. চর্যাপদ যে ছন্দে লেখা –মাত্রবৃত্ত।
৫. যে কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন -ভুসুকুপা।
৬. বাংলা সাহিত্যের আদি কবি – লুা্ইপা ।
৭. চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়- নেপালের রাজ্যগ্রন্থশালা থেকে ।
৮. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন –চর্যাপদ।
৯. বাংলা সাহিত্যের আদিগ্রন্থ –চর্যাপদ।
১০. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে , চর্যাপদের ভাষঅ –বঙ্গ-কামরূপী।
১১. চর্যাপদ যে বাংলা ভঅষায় রচিত এটি প্রথম প্রমাণ করেন-ড.সুনীতিকুমার চট্টোপধ্যায়।
১২. চর্যাপদের পদগুলো টীকার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেন- মুনিদত্ত।
১৩. বাংলা সাহিত্যের আদি গ্রন্থ চর্যাপদ –এর রচনাকাল- সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতক।
১৪.চর্যাপদ প্রাপ্ত পদের সংখ্যা –সাড়ে ৪৬ টি।
১৫. চর্যাপদের মূল নাম – চর্যাচর্যবিনিশ্চিয়।
১৬. চর্যাপদহচ্ছে – বৌদ্ধ সহজিয়াদের সাধন সঙ্গীত ।
১৭. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে , চর্যাপদের রচনাকাল -৬৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ।
১৮. ড. সুনীতিকুমার চট্টোপধ্যায়ের মতে ,চর্যাকাল -৯৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ।
১৯. চর্যাপদের পদকর্তা –সরহপা অথবা ভুসুকুপা।
২০. চর্যাপদের রচনার উদ্দেশ্য – ধর্মচর্চা।
২১.দ্ব্যর্থক, রূপকাত্মক ও অস্পষ্টতার জন্য চর্যাপদের ভাষাকে –সন্ধ্যা ভাষা বা সান্ধ্য ভাষা বলে।
২২.চর্যপদের প্রাচীন বাঙালি কবি ছিলেন –শবরূপা।
২৩. প্রথম বাঙালি কবি হিসেবে পূর্ণাঙ্গ পদ রচনা করেন –লুইপা।
২৪. চর্যাপদকে ভাষার আদি নিদর্শন হিসেবে দাবি জানিয়েছে-হিন্দী, অসমিয়া ও উড়িয়া ভাষা –ভাষীরা।
২৫. বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন চর্যাপদ এর আবিষ্কারক –হরপ্রসাদশাস্ত্রী।