- Fri Jan 19, 2024 1:11 pm#7635
প্রাচীন যুগ -------------------------
১.নেপালের রাজ গ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন – ড. হরপ্রসাদশাস্ত্রী (১৯০৭ সালে)।
২.ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী যে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
৩.ড. সুনীতকুমার চট্টোপধ্যায় তার যে গ্রন্থে চর্যাপদ ও দোহাগুলির বিশ্লেষণ করেন-Origin and Development of the Bengali Language (ODBL)।
৪.চর্যাপদগুলো মূলত – সাধন সঙ্গীত/গানের সংকলন।
৫.চর্যাপদের আবিষ্কৃত পদের সংখ্যা -সাড়ে ছেচল্লিশটি।
৬.চর্যাপদের মূলবিষয়বস্তু-বৌদ্ধধর্মের গৃঢ় রহস্য ও তত্ত্বকথা ।
৭.ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের ভাষা – বঙ্গকামরূপী।
মধ্যযুগ –----------------------------
১.অন্ধকার যুগের প্রথম সাহিত্যিক নিদর্শন বলা হয় -প্রাকৃতপৈঙ্গলকে।
২.তুর্কি শাসকদের সময়কালকে বলা হয়- অন্ধকার যুগ ।
৩.নিরঞ্জনের রুষ্মা যে কাব্যের অন্তর্গত -শূন্যপুরাণ
৪.বাঙালি নন এমনকি বাংলায় কবিতা না লিখেই বৈষ্ণব পদাবলির অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন -বিদ্যাপতি।
৫..মনসাঙ্গল কাব্যের প্রধান কবি হলেন- বিজয়গুপ্ত।
৬.শ্রীকৃষ্ণকির্তন কাব্য বাঁকুড়া জেলার যে গ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয়- কাঁকিল্যা।
৭.সংস্কৃত ভাষায় পদাবলির আদিকবি -জয়দেব।
৮.সাহিত্যকর্ম ব্যতীত কখনও মানুষের মুখের ভাষা ছিলো না -ব্রজবুলি।
৯.কবিকণ্ঠহার উপাধিতে ভূষিত হন- বিদ্যাপতি।
১০.নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়? উক্তিটির রচয়িতা -ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
১১.সত্য পীরের পাঁচালী কা্ব্যগ্রন্থের কবি- ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
১২.চণ্ডীমঙ্গলের আদিকবি -মানিকদত্ত।
১৩.ধর্মমঙ্গলের উল্লেখযোগ্য কবি-ময়ূরভট্ট।
১৪.সই কে শুনাইল শ্যাম নাম বিখ্যাত পঙটি- চণ্ডীদাসের।
১.নেপালের রাজ গ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন – ড. হরপ্রসাদশাস্ত্রী (১৯০৭ সালে)।
২.ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী যে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
৩.ড. সুনীতকুমার চট্টোপধ্যায় তার যে গ্রন্থে চর্যাপদ ও দোহাগুলির বিশ্লেষণ করেন-Origin and Development of the Bengali Language (ODBL)।
৪.চর্যাপদগুলো মূলত – সাধন সঙ্গীত/গানের সংকলন।
৫.চর্যাপদের আবিষ্কৃত পদের সংখ্যা -সাড়ে ছেচল্লিশটি।
৬.চর্যাপদের মূলবিষয়বস্তু-বৌদ্ধধর্মের গৃঢ় রহস্য ও তত্ত্বকথা ।
৭.ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের ভাষা – বঙ্গকামরূপী।
মধ্যযুগ –----------------------------
১.অন্ধকার যুগের প্রথম সাহিত্যিক নিদর্শন বলা হয় -প্রাকৃতপৈঙ্গলকে।
২.তুর্কি শাসকদের সময়কালকে বলা হয়- অন্ধকার যুগ ।
৩.নিরঞ্জনের রুষ্মা যে কাব্যের অন্তর্গত -শূন্যপুরাণ
৪.বাঙালি নন এমনকি বাংলায় কবিতা না লিখেই বৈষ্ণব পদাবলির অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন -বিদ্যাপতি।
৫..মনসাঙ্গল কাব্যের প্রধান কবি হলেন- বিজয়গুপ্ত।
৬.শ্রীকৃষ্ণকির্তন কাব্য বাঁকুড়া জেলার যে গ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয়- কাঁকিল্যা।
৭.সংস্কৃত ভাষায় পদাবলির আদিকবি -জয়দেব।
৮.সাহিত্যকর্ম ব্যতীত কখনও মানুষের মুখের ভাষা ছিলো না -ব্রজবুলি।
৯.কবিকণ্ঠহার উপাধিতে ভূষিত হন- বিদ্যাপতি।
১০.নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়? উক্তিটির রচয়িতা -ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
১১.সত্য পীরের পাঁচালী কা্ব্যগ্রন্থের কবি- ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
১২.চণ্ডীমঙ্গলের আদিকবি -মানিকদত্ত।
১৩.ধর্মমঙ্গলের উল্লেখযোগ্য কবি-ময়ূরভট্ট।
১৪.সই কে শুনাইল শ্যাম নাম বিখ্যাত পঙটি- চণ্ডীদাসের।