Get on Google Play

চাকরি প্রর্থীদের সমস্যা, প্রশ্ন, মতামত এবং বিভিন্ন পেশা সর্ম্পকে আলোচনা, অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ
#7385
জুডিশিয়ারি পরীক্ষা মূলত তিন ধাপে নেওয়া হয়। প্রিলি, লিখিত ও ভাইভা। প্রিলিতে পাস। করলেই হলো। মূলত লিখিত পরীক্ষায় শুরু হয় আসল প্রতিযোগিতা। উত্তীর্ণ হওয়ার পর দিতে হয় ভাইভা পরীক্ষা। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকেই নোট করার কারণে অনার্স শেষ হওয়ার পরে খুব বেশি কষ্ট করতে হয়নি। পেনাল কোড, অস্ত্র আইন, স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টস, ফৌজদারি কার্যবিধি, দেওয়ানি কার্যবিধি, তামাদি আইন, সাক্ষ্য আইন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আইন সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা ছিল। তবে খুব ভালো প্রস্তুতিই যে সাফল্য এনে দেবে একনটিও নয়। তার প্রমাণ পেয়েছি দশম জুডিশিয়ারি পরীক্ষায়। খুব ভালো প্রস্তুতি নিয়েও লিখিত পরীক্ষার গণ্ডি পেরোতে পারিনি। তাই জুডিশিয়ারির আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বন্ধু, বড় ভাই-আপুদের অনুপ্রেরণায় ফের জুডিশিয়ারি পরীক্ষা দিই।
দশম জুডিশিয়ারি পরীক্ষায় ব্যর্থতা অবশ্য আমাকে আরও সচেতন করেছিল। ১১তম জুডিশিয়ারি তিন ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষার জন্য আগেই প্রত্যেকটি প্রশ্নের নম্বর অনুসারে সময় ভাগ করে নিয়েছিলাম। লেখার আগে প্রশ্নে কী চাওয়া হয়েছে তা বোঝার চেষ্টা করেছি। প্রশ্ন হাতে পেয়েই মনে মনে একটি গ্রাফ এঁকেছি-উত্তরে কোন কোন রেফারেন্স দেওয়া যাবে এবং কোন আইনের কোন ধারাটি লেখা যাবে। পরে বিশ্লেষণ করেছি নিজের মতো করে। উত্তরে ল্যাটিন টার্ম, বিশেষজ্ঞদের উক্তি উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি। আমার মনে হয়, এই কারণেই হয়তো বেশি নম্বর পেয়েছি।

সংগৃহীত:-
    Similar Topics
    TopicsStatisticsLast post
    0 Replies 
    379 Views
    by kajol
    0 Replies 
    735 Views
    by shanta
    0 Replies 
    143 Views
    by shahan
    0 Replies 
    573 Views
    by sajib
    0 Replies 
    988 Views
    by rajib

    ] Global China Hardware & Trading Ltd. is[…]

    Thanks for the information.

    ইবনে সিনা ট্রাস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ নিয়োগ বিজ[…]

    Achieving the best SEO (Search Engine Optimization[…]