Get on Google Play

দৈনন্দিন বিজ্ঞান বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান
#7248
১. আতসবাজি ও ফটোগ্রাফিক্স পাউডারে ব্যবহৃত হয় – ম্যাগনেশিয়াম।
২. শামুক ও ঝিনুকের খোলস যা দিয়ে তৈরি – ক্যালসিয়াম কার্বনেট।
৩. রক্তের হিমোগ্লোবিন – আমিষ জাতীয় পদার্থ।
৪.মানবদেহের সর্বাধিক প্রয়োজনীয় খনিজ লবণ – সোডিয়াম।
৫. লাফিং গ্যাস বলে – লাইট্রাস অক্সাইডকে (N2O) বোঝায়।
৬. আসল হীরার ভিতর দিয়ে যেতে পারে না – রঞ্জন রশ্মি।
৭. ‘সূর্যই সৌরজগতের কেন্দ্র এবং পৃথিবী ও গ্রহগুলো তার চার দিকে ঘুরে চলছে’ এ মতবাদটি – নিকোলাস কোপর্নিকাস।
৮. UPS-এর পূর্ণরূপ - Uninterrupted Power Supply ।
৯. সূর্যের আলো থেকে তৈরি বিদ্যুৎকে বলে – সোলার ফটোভোল্ট।
১০. টেপরেকর্ডার ও কম্পিউটার স্মৃতির ফিতায় ব্যবহৃত হয় – সিরামিক চুম্বক।
১১. জাংশন ডায়োডের অপর নাম – অর্ধপরিবাহী রেকটিফায়ার।
১২. ১৮৯৬ সালে সর্বপ্রথম তেজস্ক্রিয়তা আবিষ্কার করেন – হেনরি বেকেরেল।
১৩. জলাভূমিতে উৎপন্ন মিথেনকে বলে মার্স গ্যাস।
১৪. লোহার প্রধান আকরিক হলো – হেমাটাইট।
১৫. ফসফরাস হলো – একটি গ্রিক শব্দ যার অর্থ দীপ্তিমান।
১৬. ১৮৬৮ সালে সর্বপ্রথম কোষে DNA আবিষ্কার করেন – বিজ্ঞানী মিসার।
১৭. প্রাণীর মলমূত্র থেকে ব্যাকটেরিয়ার ফারমেন্টশন প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় – বায়োগ্যাস।
১৮. প্রাণিজগতের উৎপত্তি ও বংশগতির বিদ্যাকে বলে – জেনেটিকস।
১৯. মানুষের পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত বৃদ্ধিনিয়ন্ত্রণকারী হরমোন – সোমাটোট্রপিন।
২০. হরমোন, রক্তচাপ ও শরীরের তাপনিয়ন্ত্রণ করে মস্তিষ্কের – হাইপোথ্যালিামাস।
২১. বসন্ত হলো – ভাইরাসজনিত রোগ।
২২. ম্যালেরিয়া হলো – এক ধরনের জ্বর।
২৩. গুটি বসন্তের টিকা আবিষ্কৃত হয় – ১৭৯৬ সালে।
২৪. ক্যালসিয়ামের অভাবে যে রোগ হয় - রিকেটস ও অস্টিওম্যালেসিয়া।
২৫. ম্যারাসমাস রোগ হয় – আমিষের অভাবে।
২৬. রক্তকণিকাগুলো সৃষ্টি হয় – হাড়ের ভিতর অবস্থিত লোহিত অস্থিমজ্জায়।
২৭. রক্ত এক প্রকার – ঈষৎ ক্ষারীয় তরল যোজক কলা।
২৮. আমিষ জাতীয় খাদ্য পরিপাক শুরু হয় – পাকস্থলীতে।
২৯. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গবেষণাগার হলো – লার্জ হ্যাড্রন কলাইডর।
৩০. কোয়ান্টম তত্ত্বের অপর নাম – ফোটন তত্ত্ব।
৩১. মহাজাগতিক রশ্মি – বিদ্যুৎ চার্জযুক্ত।
৩২. সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম ও দ্রুততম গ্রহ – বুধ।
৩৩. মহাশূন্য থেকে আগত রশ্মি বা কণাকে বলে – কসমিক রে।
৩৪. গ্রাফিন (graphene) এর বহুরুপী - কার্বন।
৩৫. সোডিয়াম ধাতুকে পোড়ালে যে বর্ণের শিখা উৎপন্ন করে - উজ্জ্বল হলুদ।
৩৬. ইস্পাতে কার্বন থাকে – 0.15-1.5% ।
৩৭. পারমাণবিক চুল্লিতে তাপ পরিবাহক হিসেবে ব্যবহৃত হয় - সোডিয়াম ধাতু্।
৩৮. ফুটন্ত সাবানে লবণের পানি ঢালাকে বলে – গ্রেইনিং।
৩৯. আঙ্গুরে পাওয়া যায় – টারটারিক এসিড।
৪০. জলাভূমিতে উৎপন্ন মিথেনকে বলে – মার্স গ্যাস।
৪১. প্রোটিন ফ্যাক্টরি বলা হয় – রাইবোজোম।
৪২. সর্বাপেক্ষা বৃহৎ মুকুল – বাঁধাাপি।
৪৩. বাংলাদেশের গবাদি পশুতে প্রথম ভ্রূণ বদল হয় – ৫ মে ১৯৯৫।
৪৪. চোখের রং নিয়ন্ত্রণকারী পদার্থ হলো – মেলানিন।
৪৫. মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে বায়ুর – নাইট্রোজেন।
৪৬. ’মাশরুম’ এক ধরনের - ফাঙ্গাস।
৪৭. রুটির ছত্রাক বলা হয় – মিউকরকে।
৪৮. ‘জীব থেকে জীবের উৎপত্তি হয়’ – এ মতবাদের প্রবক্তা – লুই পাস্তুর।
৪৯. ইলেকট্রনের প্রকৃত ভর – 9.11 X 10-28g।
৫০. যে ধাতু দিয়ে তার বানানো সহজ – তামা।
৫১. সবুজ কাচ পাওয়া যায় – ক্রোমিয়াম হতে।
৫২. মাসুদুল আলম জন্মগ্রহণ করে – ফরিদপুরে।
৫৩. মানবদেহের সবচেয়ে ছোট কোষ – শ্বেত রক্তাণিকা।
৫৪. রাসায়নিক পদার্থসমূহের রাজা – সালফিউরিক এসিড।
৫৫. এককোষী হলো – ব্যাকটেরিয়া, অ্যামিবা, ম্যালেরিয়া।
৫৬. আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য যতকম হবে তার বিক্ষেপণ তত – বেশি হবে।
৫৭. কমুটেটর থাকে – ডিসি জেনারেটরে ।
৫৮. ISD-এর পূর্ণরূপ - International Subscriber Dialing ।
৫৯. দুটি তড়িৎদ্বার বায়ুশূন্য বাল্বকে বলে - ডায়েট।
৬০. কাপড় কাচা সোডার রাসায়নিক সংকেত – Na2CO3.10H2O ।
৬১. যে তাপমাত্রায় একটি চুম্বকের চুম্বকত্ব সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয় তাকে বলে – কুরি বিন্দু।
৬২. নারভাস সিস্টেমের স্ট্রাকচারাল এবং ফাংশনাল ইউনিটকে বলা হয় - নিউরন।
    Similar Topics
    TopicsStatisticsLast post
    0 Replies 
    72 Views
    by rafique
    0 Replies 
    77 Views
    by raihan
    0 Replies 
    185 Views
    by tasnima
    0 Replies 
    197 Views
    by mousumi
    0 Replies 
    140 Views
    by bdchakriDesk

    বিষয় : রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, আপন বিভাগের “[…]

    বিষয় : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্[…]

    Amendment of Vacancy announcement for the post of […]