- Sun Apr 25, 2021 6:09 pm#6993
কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬): বাংলাদেশের জাতীয় কবি এবং অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে তিনি ‘বিদ্রোহী কবি’ এবং আধুনিক বাংলা গানের জগতে ‘বুলবুল’ নামে খ্যাত। তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী কবিতার জন্যই ‘ত্রিশোত্তর আধুনিক কবিতা’র সৃষ্টি সহজতর হয়েছিল। নজরুলের ইতিহাস-চেতনায় ছিল সমকালীন এবং দূর ও নিকট অতীতের ইতিহাস,সমভাবে স্বদেশ ও আন্তর্জাতিক বিশ্ব। নজরুল ছিলেন বাংলা গজল গানের স্রষ্টা।
নাথানিয়েল ব্যাসি হ্যালেড (Nathaniel Brassey Halhed, 1751-1830): প্রাচ্যবিদ ও বৈয়াকরণ। তিনিই প্রথম বৈয়াকরণ যিনি বাংলা ব্যাকরণ রচনায় বাংলা পাঠ ও বাংলা লিপি ব্যবহার করেন। তাঁর ব্যাকরণেই সর্বপ্রথম বাংলা অক্ষরের প্রকাশ ঘটে এবং বাংলা ব্যাকরণ আধুনিকতার দিকে এগুতে থাকে।
উইলিয়াম কেরি (১৭৬১-১৮৩৪): বাংলা গদ্যলেখক, বাংলা মুদ্রণের প্রবর্তক ও খ্রিস্টধর্ম প্রচারক। আধুনিক যুগের শুরুতে বাংলা মুদ্রণ যন্ত্রের প্রচলন, বাংলাভাষার ব্যাকরণ ও গদ্যগ্রন্থ রচনা এবং সেগুলো প্রকাশের জন্য একজন বিদেশি হয়েও তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছেন।
রাজা রামমোহন রায় [১৭৭২/৭৪-১৮৩৩]: বাঙালি রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ গ্রন্থ রচনা করেন তিনি। তিনি হিন্দু ধর্মের মহান সংস্কারক। সতীদাহ এর মতো কুপ্রথার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে সক্ষম হন, যা ১৮২৯ সালে আইনের মাধ্যমে রদ হয়।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর [১৮২০-১৮৯১]: সংস্কৃত পণ্ডিত, শিক্ষাবিদ,সমাজসংস্কারক ও লেখক। বাংলা সাধুরীতি তাঁর হাতে লাভ করে সুস্থিতি। ১৯ শতকের শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবী এই পণ্ডিত কাব্য, অলঙ্কারশাস্ত্র, বেদান্ত,জ্যোতিষ ও যুক্তিবিদ্যায় কৃতিত্বের জন্য ১৮৩৯ সালে কলেজ কর্তৃপক্ষ তাঁকে সম্মানসূচক ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধিতে ভূষিত করে।
মহমহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী [১৮৫৩-১৯৩১]: প্রাচ্যবিদ্যা বিশারদ, অনন্য গদ্যশৈলীর জন্য বিখ্যাত সাহিত্যিক এবং সংস্কৃত ও বাংলার কৃতী অধ্যাপক। ১৯০৭ সালে তিনি নেপাল রাজদরবারের সংগ্রহশালা থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন ‘চর্যাগীতি’র পুঁথি আবিষ্কার করেন।
নাথানিয়েল ব্যাসি হ্যালেড (Nathaniel Brassey Halhed, 1751-1830): প্রাচ্যবিদ ও বৈয়াকরণ। তিনিই প্রথম বৈয়াকরণ যিনি বাংলা ব্যাকরণ রচনায় বাংলা পাঠ ও বাংলা লিপি ব্যবহার করেন। তাঁর ব্যাকরণেই সর্বপ্রথম বাংলা অক্ষরের প্রকাশ ঘটে এবং বাংলা ব্যাকরণ আধুনিকতার দিকে এগুতে থাকে।
উইলিয়াম কেরি (১৭৬১-১৮৩৪): বাংলা গদ্যলেখক, বাংলা মুদ্রণের প্রবর্তক ও খ্রিস্টধর্ম প্রচারক। আধুনিক যুগের শুরুতে বাংলা মুদ্রণ যন্ত্রের প্রচলন, বাংলাভাষার ব্যাকরণ ও গদ্যগ্রন্থ রচনা এবং সেগুলো প্রকাশের জন্য একজন বিদেশি হয়েও তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছেন।
রাজা রামমোহন রায় [১৭৭২/৭৪-১৮৩৩]: বাঙালি রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ গ্রন্থ রচনা করেন তিনি। তিনি হিন্দু ধর্মের মহান সংস্কারক। সতীদাহ এর মতো কুপ্রথার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে সক্ষম হন, যা ১৮২৯ সালে আইনের মাধ্যমে রদ হয়।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর [১৮২০-১৮৯১]: সংস্কৃত পণ্ডিত, শিক্ষাবিদ,সমাজসংস্কারক ও লেখক। বাংলা সাধুরীতি তাঁর হাতে লাভ করে সুস্থিতি। ১৯ শতকের শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবী এই পণ্ডিত কাব্য, অলঙ্কারশাস্ত্র, বেদান্ত,জ্যোতিষ ও যুক্তিবিদ্যায় কৃতিত্বের জন্য ১৮৩৯ সালে কলেজ কর্তৃপক্ষ তাঁকে সম্মানসূচক ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধিতে ভূষিত করে।
মহমহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী [১৮৫৩-১৯৩১]: প্রাচ্যবিদ্যা বিশারদ, অনন্য গদ্যশৈলীর জন্য বিখ্যাত সাহিত্যিক এবং সংস্কৃত ও বাংলার কৃতী অধ্যাপক। ১৯০৭ সালে তিনি নেপাল রাজদরবারের সংগ্রহশালা থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন ‘চর্যাগীতি’র পুঁথি আবিষ্কার করেন।