Get on Google Play

বাংলাদেশ বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান
#6878
সর্বপ্রথম ১৯৭০ সালে বাংলাদেশে সামুদ্রিক মাজের ওপর পাঁচ বছর ধরে পরিচালিত এক জরিপের ফলে ৪৭৫টি প্রজাতির সংখ্যা তালিকাভুক্ত করা হয়। পরবর্তীতে এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ কর্তৃক ২০০৯ সালে প্রকাশিত এনসাইক্লোপিডিয়া অব ফ্লোরা অ্যান্ড ফনা ভলিউম-২৪ (সামুদ্রিক মাছ) ৪০২ প্রজাতির মাছ তালিকাভুক্ত করে। ২০২০ সালে মৎস্য অধিদপ্তর মেরিন ফিশারিজ জরিপ রিপোর্টে দেশের গবেষণা জাহাজ আর ভি মীন সন্ধানী কর্তৃক শনাক্তকৃত ৩৪৩টি সামুদ্রিক মাছের তালিকা প্রকাশ করে। তবে সম্প্রতি বাংলাদেশের সামুদ্রিক মাছের একটি সম্মিলিত তারিকা করে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) ফিশারিজ, একোয়াকালচার অ্যান্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবীবের নেতৃত্বে একদল গবেষক। এটি বাংলাদেশ জার্নাল অব ফিশারিজ নামক একটি গবেষণা সাময়িকীতে প্রকাশ হয়। তালিকা অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশে সামুদ্রিক মাছের প্রজাতির সংখ্যা ৭৪০টি। প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী-
• ৫০ প্রজাতির মাছ বিপন্ন অবস্থা, ১০ প্রজাতির মহাবিপন্ন, ১৪ প্রজাতি সঙ্কটাপন্ন ও ২৬ প্রজাতি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
• বাংলাদেশের সামুদ্রিক মাছের প্রজাতি ৩০টি বর্গের অধীন ১৪৫টি গোত্র ও ৩৮৯টি গণের অন্তর্ভুক্ত। এদের মধ্যে ৮১ প্রজাতি তরুণাস্থিযুক্ত হাঙ্গর ও রে জাতীয় মাছ। অভিযুক্ত মাছের প্রজাতি সংখ্যা ৬৫৯।
• ৩৯৫ প্রজাতি সবসময় সামুদ্রিক লোনা পানিতে থাকে এবং ৩৪৫ প্রজাতি উপকূলীয় ঈষৎ লোনা ও সামুদ্রিক লোনা পানি উভয় জায়গায় পাওয়া যায়। আবার ১২৪ প্রজাতির মাছ স্বাদু পানির পরিবেশেও পাওয়া যায়।
• সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ অঞ্চলে ও নিকটবর্তী সমুদ্র এলাকায় ২৭১ প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়, যাদের আবাসস্থল সামুদ্রিক লোনা ও ঈষৎ লোনা পান অন্যদিকে, সেন্টমার্টিন দ্বীপে ২০৪ প্রজাতির মাছ শনাক্ত করা হয়েছে, যারা প্রবাল পরিবেশে বসবাস করে।

    সরকারি ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি মোতাবেক জাতী[…]

    পুনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ সর্বশেষ এমপিও নীতিমালায[…]

    সংগীত বিভাগের ০২ (দুই) টি স্থায়ী প্রভাষক-এর শূন্য[…]

    KEY RESPONSIBILITIES 1) To share product informa[…]