Get on Google Play

বিষয় ভিত্তিক প্রস্তুতি : বাংলদেশ ও বিশ্ব, দৈনন্দিন বিজ্ঞান এবং সাম্প্রতিক ঘটনাবলি
#6865
• বাংলাদেশে করোনা ভাইরোসের টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন হয় ২৭ জানুয়ারি ২০১১।
• বাংলাদেশে প্রথম করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স রুনু ভেরোনিকা কস্তা।
• রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদেশিদের শরীরে প্রয়োগের জন্য রাশিয়ার তৈরি করোনা ভাইরাসের টিকা Sputnik-V শর্তসাপেক্ষে দেশে আনার অনুমতি দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি হয় ২৮ জানুয়ারি ২০২১।
• দেশে করোনা ভাইরাসের গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু হয় ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১। বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৪তম দেশ-হিসেবে করোনার গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু করে।
• করোনা ভাইরাসের টিকা গ্রহণের জন্য নিবন্ধিত হওয়ার অ্যাপ ‘সুরক্ষা’।
• পরীক্ষামূলক প্রয়োগে প্রমাণিত হয়েছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা ৬২-৯০% পর্যন্ত কার্যকর।
• অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি COVID-19 প্রতিরোধী ভ্যাকসিন মানুষের মৃত্যুরোধ করার পাশাপাশি ভাইরাসের সংক্রমণের হার দ্রুতগতিতে কমিয়ে আনতে পারে।
• অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিনের ডোজ নিতে হয় দুটি। প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেয়ার সময়ের পার্থক্য ৪-১২ সপ্তাহের মধ্যে হতে হবে। দুই ডোজের বিরতি কম হলে টিকার কার্যকারিতা কম দেখা গেছে। সময়ের পার্থক্য ১২ সপ্তাহ হলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের টিকার প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের সময়ের পার্থক্য তিন দফা পরিবর্তন করে সর্বশেষ আট সপ্তাহ করা হয়।
• বাংলাদেশে করোনা প্রতিরোধে যে টিকা দেওয়া হচ্ছে, তা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি ভ্যাকসিন ‘কোভিশিল্ড’।
• ’কোভিশিল্ড’ বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করছে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট, যা বিশ্বের বৃহত্তম টিকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান।
• ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ চীনের জাতীয় চিকিৎসা পণ্য প্রশাসন সাধারণ মানুষের ব্যবহারের জন্য সিনোভ্যাক বায়োটেক উৎপাদিত করোনা ভাইরাসের টিকা ‘করোনাভ্যাকের’ অনুমোদন দেয়। এটা দেশটির দ্বিতীয় অনুমোদিত করোনা ভাইরাসের টিকা। এর আগে ডিসেম্বর ২০২০ রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত ওষুধ কোম্পানি চায়না ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল গ্রুপের (সিনোফার্ম) অধীনস্থ বেইজিং ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্ট কো. লি. উৎপাদিত টিকার অনুমোদন দিয়েছিল দেশটির কর্তৃপক্ষ।
• করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে রাশিয়ার তৈরি টিকা Sputnik-V ৯১.৬% কার্যকর। করোনার উপসর্গ থাকা ৬০ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে এ কার্যকারিতা ৯১.৮%। Sputnik-V টিকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান দি গামালিয়া ন্যাশনাল সেন্টার, রাশিয়া ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড ও রুশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ২১ দিনের ব্যবধানে এ টিকার দুটি ডোজ নিতে হয়।
• ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনার টিকার দুটি সংস্করণ জুরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য (WHO)। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার যে দুটি সংস্করণ WHO অনুমোদন দেয়, তার একটি উৎপাদন করে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট এবং অন্যটি উৎপাদন করছে দক্ষিণ কোরিয়ার অ্যাস্ট্রাজেনেকা-এসকেবায়ো। এর আগে ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেয় WHO।
• ২৯ জানুয়ারি ২০২১ নোভাভ্যাক্সের এবং জনসন অ্যান্ড জনসন তাদের টিকা চূড়ান্ত ধাপের পরীক্ষার কার্যকারিতা ঘোষণা করে। বড় পরিসরে পরীক্ষায় নোভাভ্যাক্সের একটি কোভিড-১৯ টিকা ৮৯.৩% কার্যকারিতা দেখিয়েছে। এ টিকাটি যুক্তরাজ্যে শনাক্ত করোনা ভাইরাসের নতুন ধরনের বিরুদ্ধেও সফলতার প্রমাণ দিয়েছে। অন্যদিকে জনসন অ্যান্ড জনসন তাদের টিকা বিশ্বজুড়ে নতুন করোনা ভাইরাসের একাধিক ধরনের বিরুদ্ধে ব্যাপক পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করে ৬৬% কার্যকারিতা পাওয়ার দাবি করে। এক ডোজের টিকায় এ সাফল্য পায় কোম্পানিটি। ফাইজার-বায়োএনটেক ও মডার্নার টিকার মতো জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকার দ্বিতীয় ডোজের প্রয়োজন হবে না বা পাস্তুরায়ন দরকার হবে না।
• বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে করোনার গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু করে যুক্তরাজ্য; ৮ ডিসেম্বর ২০২০।

    সংগীত বিভাগের ০২ (দুই) টি স্থায়ী প্রভাষক-এর শূন্য[…]

    KEY RESPONSIBILITIES 1) To share product informa[…]

    বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর বরিশাল ব্যুরোর জন্য স্টাফ রিপ[…]

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিধি মোতাবেক নিম্নবর্ণিত পদস[…]