- Fri Oct 16, 2020 11:41 am#3791
বাঙালি শিক্ষাবিদ
ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ছিলেন একাধারে ভাষাবিধ, গবেষক, চিন্তাবিদ, এবং শিক্ষাবিদ। ১৮৮৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণা জেলার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ডা. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ অনেক বই লিখেছেন। তার মধ্যে বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান’ দীওয়ানে হাফিুজি এবং রুবিইয়াৎ-ই- ওমর -খৈয়াম উল্লেখযোগ্য। জাতিসত্তা সম্পর্কে তার স্মরণীয় উক্তি ছিল – আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি। ১৯৬৬ সালে বাংলা পঞ্জিকা সংস্কার করেন । ১৯৬৯ সালে ১৩ জুলাই তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের পাশে তাকে সমাহিত করা হয়। ঐ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ঢাকা হলের নামকরণ করা হয় শহীদুল্লাহ হল।
মুহাম্মদ কুদরাত-এ-খুদা
মুহাম্মদ কুদরাত-এ-খুদা বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত রসায়নবিদ, গ্রন্থাগার এবং শিক্ষাবিদ। তিনি পশ্চিম বঙ্গের বীরভূমে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর দেশে শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনে যে শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়, তিনি তার সভাপতি ছিলেন। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট প্রনীত হয়। তার নামনুসারে রিপোর্টটির নামকরণ করা হয় – ‘কুদরাত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট’।
বাঙালি দার্শনিক
অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান
অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলায় বজ্রযোগিনী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। অতীশ দীপঙ্কর এর বাসস্থান এখনও নাস্তিক পন্ডিতের ভিটা নামে পরিচিত। তিনি তিব্বতের রাজার অনুরোধে ১০৪১ সালে বৌদ্ধর্ম প্রচারের জন্য দুর্গম হিমালয় অতিক্রম করে তিব্বতে যান।
চরক:চরক প্রাচীন ভারতের একজন চিকিৎসক । চরক ছিলেন তৎকালীন ভারতবর্ষের কলিঙ্গ রাজার চিকিৎসক। আর্যবেদ চিকিৎসা পদ্ধতির সর্বপ্রথম সংকলন গ্রন্থ ‘চরক সহিংসতা’ নামে সমাধি পরিচিত।
আরজ আলী মাতুব্বর
আরজ আলী মাতুব্বর বরিশাল জেলায় এক দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত লৌকিক দার্শনিক।
বিবিধ
বাংলাদেশের মহিলা দার্শনিকের মধ্যে একজন হচ্ছেন অধ্যাপক মিসেস আখতার ইমাম।
বুলবুল চৌধুরী খ্যাত নৃত্যের জন্য।
ভারতের উপমহাদেশের বিখ্যাত অভিনেত্রী সূচিত্রা সেন জন্মগ্রহণ করেন বাংলাদেশের পাবনা জেলায়।
আলফাজারি ছিলেন একজন জ্যোতির্বিদ।
ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ছিলেন একাধারে ভাষাবিধ, গবেষক, চিন্তাবিদ, এবং শিক্ষাবিদ। ১৮৮৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণা জেলার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ডা. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ অনেক বই লিখেছেন। তার মধ্যে বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান’ দীওয়ানে হাফিুজি এবং রুবিইয়াৎ-ই- ওমর -খৈয়াম উল্লেখযোগ্য। জাতিসত্তা সম্পর্কে তার স্মরণীয় উক্তি ছিল – আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি। ১৯৬৬ সালে বাংলা পঞ্জিকা সংস্কার করেন । ১৯৬৯ সালে ১৩ জুলাই তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের পাশে তাকে সমাহিত করা হয়। ঐ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ঢাকা হলের নামকরণ করা হয় শহীদুল্লাহ হল।
মুহাম্মদ কুদরাত-এ-খুদা
মুহাম্মদ কুদরাত-এ-খুদা বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত রসায়নবিদ, গ্রন্থাগার এবং শিক্ষাবিদ। তিনি পশ্চিম বঙ্গের বীরভূমে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর দেশে শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনে যে শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়, তিনি তার সভাপতি ছিলেন। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট প্রনীত হয়। তার নামনুসারে রিপোর্টটির নামকরণ করা হয় – ‘কুদরাত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট’।
বাঙালি দার্শনিক
অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান
অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলায় বজ্রযোগিনী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। অতীশ দীপঙ্কর এর বাসস্থান এখনও নাস্তিক পন্ডিতের ভিটা নামে পরিচিত। তিনি তিব্বতের রাজার অনুরোধে ১০৪১ সালে বৌদ্ধর্ম প্রচারের জন্য দুর্গম হিমালয় অতিক্রম করে তিব্বতে যান।
চরক:চরক প্রাচীন ভারতের একজন চিকিৎসক । চরক ছিলেন তৎকালীন ভারতবর্ষের কলিঙ্গ রাজার চিকিৎসক। আর্যবেদ চিকিৎসা পদ্ধতির সর্বপ্রথম সংকলন গ্রন্থ ‘চরক সহিংসতা’ নামে সমাধি পরিচিত।
আরজ আলী মাতুব্বর
আরজ আলী মাতুব্বর বরিশাল জেলায় এক দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত লৌকিক দার্শনিক।
বিবিধ
বাংলাদেশের মহিলা দার্শনিকের মধ্যে একজন হচ্ছেন অধ্যাপক মিসেস আখতার ইমাম।
বুলবুল চৌধুরী খ্যাত নৃত্যের জন্য।
ভারতের উপমহাদেশের বিখ্যাত অভিনেত্রী সূচিত্রা সেন জন্মগ্রহণ করেন বাংলাদেশের পাবনা জেলায়।
আলফাজারি ছিলেন একজন জ্যোতির্বিদ।