- Tue Oct 13, 2020 3:28 pm#3748
গথার্ড টানেল:
পশ্চিম ইউরোপের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কাছ থেকে উত্তরাঞ্চলকে পৃথক করে রেখেছে আল্পস পর্বতমালা। ইতালির মিলানো থেকে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে যাওয়ার জন্য আল্পসের ওপর দিয়ে যে রাস্তা আছে, তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। এতে পর্বতের গা বেয়ে যেতে অনেক সময় লাগে। তাছাড়া আল্পসের পরিবেশও হুমকির সম্মুখীন। তাই সুইজারল্যান্ডের প্রকৌশীরা আল্পস পর্বতমালার ভেতর দিয়ে টানা ১৪ বছর ধরে খননের পর ২০১০ সালে তৈরি করে গথার্ড রেল টানেল। যা পৃথিবীর দীর্ঘতম ভূগর্ভস্থ রেল টানেল। তবে এই টানেলের কাজ পুরোপুরি শেষ হয়েছে ২০১৭ সালে। এই ভূগর্ভস্থ পথে মিলান খেকে জুরিখ যেতে আগের চেয়ে দেড় ঘন্টা কম সময় লাগবে। বর্তমানে সুইজারল্যান্ডের মতো অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স ও ইতালির আল্পসের পূর্ব ও পশ্চিম বরাবর সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ শুরু করেছে যা ২০২০ সাল নাগাদ শেষ হবে।
চ্যানেল টানেল:
পৃথিবীর তৃতীয় দীর্ঘতম রেল সুড়ঙ্গ হলো ফ্রান্স ও ব্রিটেনকে সংযোগকারী চ্যানেল টানেল। এই টানেলটির ৩৭.৯ কিলোমিটার রয়েছে সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে । এই টানেলটির সমুদ্র তলদেশে যে অংশটি রয়েছে তা বিশ্বের দীর্ঘতম । এই টানেলটি নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানের নাম ইউরো টানেল। সমুদ্র তলদেশের অংশ বিবেচনায় এটি বিশ্বের দীর্ঘতম টানেল।
টানেল মারমারে:
পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম ভূগর্ভস্থ রেল টানেল হলো মর্মর সাগরের নিচ দিয়ে নির্মিত টানেল মারমারে। এটি পূর্ব ও পশ্চিম ইস্তানবুল শহরকে যুক্ত করেছে। এটিই প্রথম ভূগর্ভস্থ টানল, যা দুটি মহাদেশকে যুক্ত করেছে। এটি ৮.৫ মাইল বা ১৩.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ।
সেইকান টানেল:
জাপানের রাজধানী টোকিও হনশু দ্বীপে অবস্থিত। আর এই হনশু দ্বীপটির সাথে হোককাইডো দ্বীপকে সংযুক্ত করেছে সারগাসো প্রণালির নিচ দিয়ে নির্মিত সেইকান রেল টানেল । এটি পৃথীবির দ্বিতীয় দীর্ঘতম রেল সুড়ঙ্গ।
মরুভূমি
মরুভূমি – অবস্থান
সাহারা – উত্তর আফ্রিকা এবং পৃথিবীর বৃহত্তম মরুভূমি।
আরব মরুভূমি – ইরাক, কুয়েত, কাতার, সৌদি আরব, ইউএই, ওমান, জর্ডান, ইয়েমেন।
কালাহারি মরুভূমি – দক্ষিণ আফ্রিকা, বতসোয়ানা, নামিবিয়া।
গোবি মরুভূমি – মেঙ্গোলিয়া, চীন।
থর মরুভূমি – ভারত-পাকিস্তান।
তাকলামাকান মরুভূমি – চীন।
গ্রেট ভিক্টোরিয়া – অস্ট্রেলিয়া।
পাতাগোনিয়ান মরুভূমি – আর্জেন্টিনা, চিলি।
লাদাখ – জম্মু কাশ্মীর, ভারত।
দাহনা- সৌদি আরব।
আতাকামা – চিলি (এটি পৃথিবীর শুষ্কতম স্থান)
পশ্চিম ইউরোপের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কাছ থেকে উত্তরাঞ্চলকে পৃথক করে রেখেছে আল্পস পর্বতমালা। ইতালির মিলানো থেকে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে যাওয়ার জন্য আল্পসের ওপর দিয়ে যে রাস্তা আছে, তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। এতে পর্বতের গা বেয়ে যেতে অনেক সময় লাগে। তাছাড়া আল্পসের পরিবেশও হুমকির সম্মুখীন। তাই সুইজারল্যান্ডের প্রকৌশীরা আল্পস পর্বতমালার ভেতর দিয়ে টানা ১৪ বছর ধরে খননের পর ২০১০ সালে তৈরি করে গথার্ড রেল টানেল। যা পৃথিবীর দীর্ঘতম ভূগর্ভস্থ রেল টানেল। তবে এই টানেলের কাজ পুরোপুরি শেষ হয়েছে ২০১৭ সালে। এই ভূগর্ভস্থ পথে মিলান খেকে জুরিখ যেতে আগের চেয়ে দেড় ঘন্টা কম সময় লাগবে। বর্তমানে সুইজারল্যান্ডের মতো অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স ও ইতালির আল্পসের পূর্ব ও পশ্চিম বরাবর সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ শুরু করেছে যা ২০২০ সাল নাগাদ শেষ হবে।
চ্যানেল টানেল:
পৃথিবীর তৃতীয় দীর্ঘতম রেল সুড়ঙ্গ হলো ফ্রান্স ও ব্রিটেনকে সংযোগকারী চ্যানেল টানেল। এই টানেলটির ৩৭.৯ কিলোমিটার রয়েছে সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে । এই টানেলটির সমুদ্র তলদেশে যে অংশটি রয়েছে তা বিশ্বের দীর্ঘতম । এই টানেলটি নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানের নাম ইউরো টানেল। সমুদ্র তলদেশের অংশ বিবেচনায় এটি বিশ্বের দীর্ঘতম টানেল।
টানেল মারমারে:
পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম ভূগর্ভস্থ রেল টানেল হলো মর্মর সাগরের নিচ দিয়ে নির্মিত টানেল মারমারে। এটি পূর্ব ও পশ্চিম ইস্তানবুল শহরকে যুক্ত করেছে। এটিই প্রথম ভূগর্ভস্থ টানল, যা দুটি মহাদেশকে যুক্ত করেছে। এটি ৮.৫ মাইল বা ১৩.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ।
সেইকান টানেল:
জাপানের রাজধানী টোকিও হনশু দ্বীপে অবস্থিত। আর এই হনশু দ্বীপটির সাথে হোককাইডো দ্বীপকে সংযুক্ত করেছে সারগাসো প্রণালির নিচ দিয়ে নির্মিত সেইকান রেল টানেল । এটি পৃথীবির দ্বিতীয় দীর্ঘতম রেল সুড়ঙ্গ।
মরুভূমি
মরুভূমি – অবস্থান
সাহারা – উত্তর আফ্রিকা এবং পৃথিবীর বৃহত্তম মরুভূমি।
আরব মরুভূমি – ইরাক, কুয়েত, কাতার, সৌদি আরব, ইউএই, ওমান, জর্ডান, ইয়েমেন।
কালাহারি মরুভূমি – দক্ষিণ আফ্রিকা, বতসোয়ানা, নামিবিয়া।
গোবি মরুভূমি – মেঙ্গোলিয়া, চীন।
থর মরুভূমি – ভারত-পাকিস্তান।
তাকলামাকান মরুভূমি – চীন।
গ্রেট ভিক্টোরিয়া – অস্ট্রেলিয়া।
পাতাগোনিয়ান মরুভূমি – আর্জেন্টিনা, চিলি।
লাদাখ – জম্মু কাশ্মীর, ভারত।
দাহনা- সৌদি আরব।
আতাকামা – চিলি (এটি পৃথিবীর শুষ্কতম স্থান)