Get on Google Play

সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক বিস্তারিত তথ্য
#3245
নীল নদ: নীল নদ হচ্ছে আফ্রিকা মহাদেশ এবং গোটা বিশ্বের দীর্ঘতম নদী । এর দৈর্ঘ্য ৬৬৬৯ কিলোমিটার এবং এটি কেনিয়া, তানজানিয়া ও উগান্ডা সীমান্তে অবস্থিত ভিক্টোরিয়া হ্রদ থেকে উৎপত্তি লাভ করে আফ্রিকার ১১টি দেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ভূমধ্যসাগরে পতিত হয়েছে। দেশগুলো হচ্ছে উগান্ডা , রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি , কেনিয়া , তানজানিয়া, ইথিওপিয়া, ইরিত্রিয়া, সুদান, দক্ষিণ সুদান. কঙ্গো, ও মিশর। সুদনের খার্তুমে ব্ল নাইল এবং হোয়াইট নাইল মিলিত হয়েছে।
অ্যামাজন: পৃথিবীর প্রশস্তময় নদী হচ্ছে অ্যামাজন এবং এটি দক্ষিণ আমেরিকার দীর্ঘতম ও বৃহত্তম নদী। নদীটি আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপত্তি লাভ করে দক্ষিণ আমেরিকার ৭টি দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে পতিত হয়েছে। এই নদী দিয়ে সবচেয়ে বেশি পানি মহাসাগরে পতিত হয়।
মিসিসিপি মিসৌরি: এটি যুক্তরাষ্ট্র এবং উত্তর আমেরিকার দীর্ঘতম নদী। মিসৌরি হচ্ছে মিসিসিপির উপনদী। মিসৌরি নদীটি মিসিসিপির সঙ্গে মিলেছে সেন্ট লুইসে।
হোয়াংহো: হোয়াংহো নদীকে বলা হয় চীনের দু:খ। অন্য নাম পীতনদী বা হলুদ নদী । এই নদীটি কুনলুন পর্বত থেকে উৎপত্তি লাভ করে বোহাই উপসাগরে পতিত হয়।
ইয়াংসিকিয়াং: এটি চীন এবং এশিয়ার দীর্ঘতম নদী । তিব্বতের মালভূমি থেকে উৎপত্তি লাভ করে পূর্বচীন সাগরে পতিত হয়।
মারে ডার্লিং: অস্ট্রেলিয়া এবং ওশেনিয়ার দীর্ঘতম নদী । ডার্লিং নদী মারে নদীর উপনদী। মারে ডার্লিং নদীটি কোসিয়াস্কো শৃঙ্গ থেকে উৎপত্তি লাভ করে এনকাউন্টার উপসাগরে পতিত হয়।
ভলগা নদী: ভলগা ইউরোপের দীর্ঘতম নদী । রাশিয়ার ভলগাই পর্বত থেকে উৎপত্তি লাভ করে কাম্পিয়ান সাগরে পতিত হয়।
জর্ডান নদী: হুলা হ্রদ থেকে উৎপত্তি লাভ করে মৃত সাগরে পতিত হয়েছে। এ নদীতে মাছ হয় না।
আমুদরিয়া নদী: পামির মালভূমি থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে।
ইরাবতী: ইরাবতী নদীর উৎপত্তিস্থল নাগা পাহাড়।
দানিয়ুব: পশ্চিম ইউরোপের দীর্ঘতম নদী। জার্মানির ব্ল্যাক ফরেস্ট থেকে উৎপত্তি লাভ করে কৃষ্ণ সাগরে পতিত হয়েছে।
টাইগ্রিস-ইউফ্রেটিস: আরবি নাম দজলা-ফোরাত। আর্মেনিয়ার উচ্চভূমি থেকে উৎপত্তি লাভ করে পারস্য উপসাগরে পতিত হয়। ট্রাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদী ইরাকের বসরার কাছে মিলিত হয়ে ‘শাত-ইল-আরব’ নাম ধারণ করেছে।
সিন্ধু নদী: সিন্ধু নদী তিব্বতের মানস সরবরের পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে উৎপত্তি লাভ করে চীন, ভারত, পাকিস্তানের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আরব সাগরে পতিত হয়েছে। সিন্ধু নদীর পাঁচটি উপনদী শতদ্রু চন্দ্রভাগা, বিপাশা, ইরাবতী, ও বিতস্তা পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে এসে আরব সাগরে এসে পতিত হয়েছে।
সিন্ধুনদী চুক্তি: ১৯৬০ সালে জওহরলাল নেহরু ও আইয়ুব খান বিশ্ব ব্যাংকের মধ্যাস্থতায় করাচিতে সিন্ধু জলচুক্তি করেন । চুক্তি অনুসারে শতদ্রু, বিপাশা, ইরাবতীর পানির ওপর ভারতের অধিকার এবং সিন্ধু , চন্দ্রভাগা ও বিতস্তার ওপরপাকিস্তানের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে ভারত যেহেতু উজানেরদেশ ,তাই তারা পাকিস্তানের অধিকারে থাকা তিনটি নদীতে বাঁধ দিয়ে পানি আটকে রাখতে পারবে না । চুক্তি মানতে গিয়ে সিন্ধু ও তার উপনদীগুলোর মাত্র ২০ শতাংশ পানি ব্যবহার করতে পারছে ভারত।
কঙ্গো: পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম নদী হচ্ছে কঙ্গো নদী।

    ] Global China Hardware & Trading Ltd. is[…]

    Thanks for the information.

    ইবনে সিনা ট্রাস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ নিয়োগ বিজ[…]

    Achieving the best SEO (Search Engine Optimization[…]