- Thu Oct 16, 2025 7:58 am#8952
নেপালের রাজতন্ত্রের ইতিহাস
নেপালের রাজতন্ত্র প্রায় ২৪০ বছরের পুরোনো। সপ্তদশ শতাব্দীর দিকে নেপালের কাঠমান্ডুর চতুর্দিকে প্রতিষ্ঠিত ছিল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রায় অর্ধশত রাজার রাজ্য। গুর্খা নামের তেমনি একটি রাজ্যের শাসক ছিলেন পৃথী নারায়ন শাহ, যিনি ১৭৬৮ সালে কাঠমান্ডু নিজের অধিকারে আনেন এবং সমগ্র নেপালকে একত্রিত করে দেশটিতে শাহ রাজবংশের সূচনা করেন। পরবর্তীতে ১৯৫১ সালে নেপালে সার্বভৌম রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ১ জুন ২০০১ রাজা বীরেন্দ্র বীরবিক্রম শাহদের সপরিবারে মর্মান্তিকভাবে নিহত হলে তার ছোট ভাই জ্ঞানেন্দ্র রাজা হন। ২৮ মে ২০০৮ শেষ রাজা জ্ঞানেন্দ্রের পতনের মধ্য দিয়ে দেশটির ২৪০ বছরের রাজতন্ত্রের ইতি ঘটে।
নেপালের সিংহ প্রাসাদ
সিংহ দরবার হলো নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে অবস্থিত রাণা বংশের একটি প্রাসাাদ। ১৯০৮ সালের জুনে চন্দ্র শামসের জে.বি.আর. এই প্রাসাদটি নির্মাণ করেন। প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হবার পরপরই শামসের সিংহপ্রাসাদ নির্মাণ করেন। প্রথমাবস্থায় এটি ছিল একটি ছোট্ট ব্যক্তিগত বাসগৃহ। এখানকার পাঠাগার থেকেই শ’খানেক বছর আগে আবিষ্কৃত হয় বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নির্দশন চর্যাপদ। তিন দফায় নেপাল ও তিব্বত ঘুরে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজ দরবার থেকে এটি আবিষ্কার করেন এবং পরবর্তীতে প্রমাণ করা হয় এটি বাংলার অমূল্য সম্পদ। সম্প্রতি আন্দোলনে এই সিংহ দরবারের পাঠাগারে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
নেপালের রাজতন্ত্র প্রায় ২৪০ বছরের পুরোনো। সপ্তদশ শতাব্দীর দিকে নেপালের কাঠমান্ডুর চতুর্দিকে প্রতিষ্ঠিত ছিল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রায় অর্ধশত রাজার রাজ্য। গুর্খা নামের তেমনি একটি রাজ্যের শাসক ছিলেন পৃথী নারায়ন শাহ, যিনি ১৭৬৮ সালে কাঠমান্ডু নিজের অধিকারে আনেন এবং সমগ্র নেপালকে একত্রিত করে দেশটিতে শাহ রাজবংশের সূচনা করেন। পরবর্তীতে ১৯৫১ সালে নেপালে সার্বভৌম রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ১ জুন ২০০১ রাজা বীরেন্দ্র বীরবিক্রম শাহদের সপরিবারে মর্মান্তিকভাবে নিহত হলে তার ছোট ভাই জ্ঞানেন্দ্র রাজা হন। ২৮ মে ২০০৮ শেষ রাজা জ্ঞানেন্দ্রের পতনের মধ্য দিয়ে দেশটির ২৪০ বছরের রাজতন্ত্রের ইতি ঘটে।
নেপালের সিংহ প্রাসাদ
সিংহ দরবার হলো নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে অবস্থিত রাণা বংশের একটি প্রাসাাদ। ১৯০৮ সালের জুনে চন্দ্র শামসের জে.বি.আর. এই প্রাসাদটি নির্মাণ করেন। প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হবার পরপরই শামসের সিংহপ্রাসাদ নির্মাণ করেন। প্রথমাবস্থায় এটি ছিল একটি ছোট্ট ব্যক্তিগত বাসগৃহ। এখানকার পাঠাগার থেকেই শ’খানেক বছর আগে আবিষ্কৃত হয় বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নির্দশন চর্যাপদ। তিন দফায় নেপাল ও তিব্বত ঘুরে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজ দরবার থেকে এটি আবিষ্কার করেন এবং পরবর্তীতে প্রমাণ করা হয় এটি বাংলার অমূল্য সম্পদ। সম্প্রতি আন্দোলনে এই সিংহ দরবারের পাঠাগারে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
