- Fri Sep 24, 2021 3:53 pm#7270
মানব সভ্যতার অর্জনকে ম্লান করে দিচ্ছে বর্তমান সময়ের পরিবেশ ও প্রতিবেশগত সমস্যা। পৃথিবী ও প্রকৃতি রক্ষার এ গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে প্রতি বছর ৫ জুন বিশ্বব্যাপী পালিত হয় ‘বিশ্ব পরিবেশ দিবস’। এ প্রক্ষাপটেই পরিবেশ নিয়ে আমাদের এ বিশেষ আয়োজন।
মানুষ আকাশ, বাতাস মাটি, পানি, গাছপালা এবং প্রাণিকূল ইত্যাদি বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থার মধে পৃথিবী পরিমণ্ডলে বাস করে। এ পারিপার্শ্বিক অবস্থাই মানুষের পরিবেশ। আর পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান যেমন- মাটি, পানি, বায়ু ইত্যাদিতে যখন ভৌত রাসায়নিক ও জৈবিক পরিবর্তন ঘটে এবং তা যখন জীবজগতের ওপর নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে তখন তাকে বলা হয় পরিবেশ দূষণ।
পরিবেশ দূষণ
মানব ইতিহাসের প্রযুক্তিগত চরম উৎকর্ষতার এ লগ্নে পরিবেশ দূষণ এমনই এক বিষয়, যা মানবসভ্যতার সমগ্র অর্জনকে হুমকির সম্মুখীন করে তুলেচে। বায়ু দূষণ, শব্দ দুষণ, আর্সেনিক দূষণ, ওজোন গ্যাস হ্রাস, গ্রিনহাউজ ইফেক্ট ইত্যাদি এরূপ কিছু পরিবেশ দূষণ। শিল্পায়ন, নগরায়ন, বৃক্ষ নিধনসহ নানা কারণে পরিবেশ দূষণ হয়ে থাকে। পরিবেশ দূষণের ফলে জলবায়ুর পরিবর্তন হচ্ছে। এতে প্রাণি ও উদ্ভিদ জগতের ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে।
পরিবেশ দূষণের কারণ
পরিবেশ বিভিন্ন করাণে দূষিত হচ্ছে। প্রাকৃতিক কারণের পাশাপাশি মানবসৃষ্ট কারণও এর জন্য দায়ী। মানুষ যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলছে, অপরিকল্পিতভাবে মাটি ও পাহাড় কাটছে, অপ্রয়োজনে উচ্চস্বরে হর্ণ বাজাচ্ছে, নির্বিচারে নদী-দীঘি-পুকুরসহ জলাশয়গুলিকে দূষিত বা ভরাট করছে, জমিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক প্রয়োগ করছে, বনাঞ্চল ধ্বংস করছে, অপরিকল্পিত নগরায়ন করছে, শিল্পের বর্জ্য জলাশয়ে ফেলছে, জীববৈচিত্র্য নষ্ট করছে।
তাছাড়া পরিবেশ দূষণে বিশেষভাবে দায়ী ‘ডার্টি ডজন’ নামে পরিচিত ১২টি মারাত্মক রাসায়নিক দ্রব্যও বহুলভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। যার মধ্যে ৮টি কীটনাশক- অলড্রিন, ডায়েলড্রিল, ক্লোরডেন, এনড্রিন, হেপ্টাক্লোর, ডিডিটি, মিরেক্স এবং টক্সাফেন। দুটি শিল্পজাত রাসায়নিক দ্রব্য- পিসিবি, হেক্সাক্লোরোবেনজিন। আর অন্য দুটি হলো কারখানায় উৎপাদিত অনাকাঙ্ক্ষিত উপজাত- ডাইওক্সিন এবং ফিউরান। খাদ্যচক্রে প্রবেশ করে এ বিষাক্ত পদার্থগুলো পরিবেশের ওপর তীব্র প্রতিক্রিয়া ঘটাচ্ছে।
মানুষ আকাশ, বাতাস মাটি, পানি, গাছপালা এবং প্রাণিকূল ইত্যাদি বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থার মধে পৃথিবী পরিমণ্ডলে বাস করে। এ পারিপার্শ্বিক অবস্থাই মানুষের পরিবেশ। আর পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান যেমন- মাটি, পানি, বায়ু ইত্যাদিতে যখন ভৌত রাসায়নিক ও জৈবিক পরিবর্তন ঘটে এবং তা যখন জীবজগতের ওপর নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে তখন তাকে বলা হয় পরিবেশ দূষণ।
পরিবেশ দূষণ
মানব ইতিহাসের প্রযুক্তিগত চরম উৎকর্ষতার এ লগ্নে পরিবেশ দূষণ এমনই এক বিষয়, যা মানবসভ্যতার সমগ্র অর্জনকে হুমকির সম্মুখীন করে তুলেচে। বায়ু দূষণ, শব্দ দুষণ, আর্সেনিক দূষণ, ওজোন গ্যাস হ্রাস, গ্রিনহাউজ ইফেক্ট ইত্যাদি এরূপ কিছু পরিবেশ দূষণ। শিল্পায়ন, নগরায়ন, বৃক্ষ নিধনসহ নানা কারণে পরিবেশ দূষণ হয়ে থাকে। পরিবেশ দূষণের ফলে জলবায়ুর পরিবর্তন হচ্ছে। এতে প্রাণি ও উদ্ভিদ জগতের ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে।
পরিবেশ দূষণের কারণ
পরিবেশ বিভিন্ন করাণে দূষিত হচ্ছে। প্রাকৃতিক কারণের পাশাপাশি মানবসৃষ্ট কারণও এর জন্য দায়ী। মানুষ যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলছে, অপরিকল্পিতভাবে মাটি ও পাহাড় কাটছে, অপ্রয়োজনে উচ্চস্বরে হর্ণ বাজাচ্ছে, নির্বিচারে নদী-দীঘি-পুকুরসহ জলাশয়গুলিকে দূষিত বা ভরাট করছে, জমিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক প্রয়োগ করছে, বনাঞ্চল ধ্বংস করছে, অপরিকল্পিত নগরায়ন করছে, শিল্পের বর্জ্য জলাশয়ে ফেলছে, জীববৈচিত্র্য নষ্ট করছে।
তাছাড়া পরিবেশ দূষণে বিশেষভাবে দায়ী ‘ডার্টি ডজন’ নামে পরিচিত ১২টি মারাত্মক রাসায়নিক দ্রব্যও বহুলভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। যার মধ্যে ৮টি কীটনাশক- অলড্রিন, ডায়েলড্রিল, ক্লোরডেন, এনড্রিন, হেপ্টাক্লোর, ডিডিটি, মিরেক্স এবং টক্সাফেন। দুটি শিল্পজাত রাসায়নিক দ্রব্য- পিসিবি, হেক্সাক্লোরোবেনজিন। আর অন্য দুটি হলো কারখানায় উৎপাদিত অনাকাঙ্ক্ষিত উপজাত- ডাইওক্সিন এবং ফিউরান। খাদ্যচক্রে প্রবেশ করে এ বিষাক্ত পদার্থগুলো পরিবেশের ওপর তীব্র প্রতিক্রিয়া ঘটাচ্ছে।