- Mon May 03, 2021 11:48 am#7086
মহাকাশে হারিকেন
প্রথমবারের মতো মহাকাশে দেখা গেছে হারিকেন। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ওপর স্তর স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের প্লাজমায় শক্তিশালী এ হারিকেনের তীব্র প্রভাব ছিল ১,০০০ কিলোমিটার জুড়ে। পৃথিবীর কক্ষপথে প্রদক্ষিণরত চারটি উপগ্রহের মাধ্যমে পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের সাথে এসবের সংঘর্ষ হলে মহাকাশে হারিকেন হয়। বৃষ্টির সাথে যেমন থাকে পানির কণা, তেমনই মহাকাশের এই হারিকেনে থাকে ইলেকট্রন কণা। মহাকাশে এসব চিত্র ধরা পড়ে ২০ আগস্ট ২০১৪। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সম্প্রতি জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা একে হারিকেন হিসেবে শনাক্ত করেছেন। হারিকেনটি সচল ছিল টানা আট ঘণ্টা।
বিশাল ছায়াপথের দৃশ্য
৮ মার্চ ২০২১ NGC 2336 নামের এক বিশাল ছায়াপথের ছবি শেয়ার করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। পৃথিবী থেকে ১০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত এ ছায়াপথ অবশ্য বিজ্ঞানীদের কাছে নতুন নয়। জ্যোতির্বিদ উইলিয়াম টেম্পল ১৮৭৬ সালেই সন্ধান পেয়েছিলেন এ ছায়াপথের। এবার সেই ছায়াপথের ছবিই তুলতে সক্ষম হয় হাবল টেলিস্কোপ। কেবল ‘NGC 2336’ -এর অতিকায়, সুন্দর নীল ছবিই নয়, সেই সাথে ছায়াপথটি সম্পর্কে কৌতুহলোদ্দীপক তথ্যও জানায় নাসা। জানা যায়, পৃথিবী থেকে কার্যত অসীম দূরুত্বে অবস্থিত। এ ছায়াপথটি আজ থেকে প্রায় ১৫০ বছর আগে আবিষ্কার করার সময় উইলিয়াম টেম্পল ব্যবহার করেছিলেন একটি ১১ ইঞ্চির খুদে টেলিস্কোপ। এ ছায়াপথটির শরীর জুড়ে কেবল নীল রংই নয়, দৃশ্যমান লাল রংও। নাসা জানায়, ছায়াপথটির কেন্দ্রে লাল রংয়ের উৎস হলো অপেক্ষাকৃত বৃদ্ধ তারাগুলো।
ছায়াপথে পৃথিবীর মতো গ্রহ
আমাদের সৌরমণ্ডলের ছায়াপথেই নাকি আছে এমন গ্রহ, যার ভেতরে পানি থইথই করছে। আছে সমুদ্রও। তবে হ্যাঁ, সেই পানি সব সময় তরল অবস্থায় থাকে, না-কি গরম হয়ে বাষ্প হয়ে যায়, সেটা সঠিকভাবে বোঝা যায়নি একনো। কোপেনহেগেন ইউনির্ভাসিটির গ্লোব ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীদের এ নতুন খোঁজ নিয়ে শোরগোল পড়ে গেছে। বিশ শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে আজ পর্যন্ত ২৭-২৮ বছরে প্রায় ৪,০০০ ভিনগ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে। এর আগে কোনো ভিনগ্রহেই একই সাথে তরল পানি ও বায়ুমণ্ডলের উপস্থিতি দেখা যায়নি। তবে এখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, আমাদের চেনাশোনা ছায়াপথেই পৃথিবীর মতো এমন অনেক গ্রহ ঘুরেফিরে বেড়াচ্ছে, যেখানে প্রাণের বাসযোগ্য পরিবেশ রয়েছে।
অ্যাপোফিস গ্রহাণুর পৃথিবী অতিক্রম
৫ মার্চ ২০২১ পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে ঘণ্টায় ৭৭,০০০ কিলোমিটার বেগে বেরিয়ে যায় বিশাল আকারের গ্রহাণু ‘অ্যাপোফিস’। চাঁদ থেকে পৃথিবীর দূরত্ব যতটা, এবার তার চেয়ে ৪৪ গুণ বেশি দূরত্ব দিয়ে বেরিয়ে যায় গ্রহাণুটি। অ্যাপোফিস আয়তনে ১০০০ ফুট ( ৩০০ মিটার)। এটি এবার পৃথিবীর কাছে ঘেঁষে বেরিয়ে গেলেও ফিরে আসবে আট বছর পরে ২০২৯ সালে অ্যাপোফিস যখন ফিরে আসবে, তখন পৃথিবীর ১৯,০০০ মাইলের (৩১,০০০ কিলোমিটার) মধ্য দিয়ে তা বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে।
প্রথমবারের মতো মহাকাশে দেখা গেছে হারিকেন। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ওপর স্তর স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের প্লাজমায় শক্তিশালী এ হারিকেনের তীব্র প্রভাব ছিল ১,০০০ কিলোমিটার জুড়ে। পৃথিবীর কক্ষপথে প্রদক্ষিণরত চারটি উপগ্রহের মাধ্যমে পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের সাথে এসবের সংঘর্ষ হলে মহাকাশে হারিকেন হয়। বৃষ্টির সাথে যেমন থাকে পানির কণা, তেমনই মহাকাশের এই হারিকেনে থাকে ইলেকট্রন কণা। মহাকাশে এসব চিত্র ধরা পড়ে ২০ আগস্ট ২০১৪। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সম্প্রতি জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা একে হারিকেন হিসেবে শনাক্ত করেছেন। হারিকেনটি সচল ছিল টানা আট ঘণ্টা।
বিশাল ছায়াপথের দৃশ্য
৮ মার্চ ২০২১ NGC 2336 নামের এক বিশাল ছায়াপথের ছবি শেয়ার করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। পৃথিবী থেকে ১০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত এ ছায়াপথ অবশ্য বিজ্ঞানীদের কাছে নতুন নয়। জ্যোতির্বিদ উইলিয়াম টেম্পল ১৮৭৬ সালেই সন্ধান পেয়েছিলেন এ ছায়াপথের। এবার সেই ছায়াপথের ছবিই তুলতে সক্ষম হয় হাবল টেলিস্কোপ। কেবল ‘NGC 2336’ -এর অতিকায়, সুন্দর নীল ছবিই নয়, সেই সাথে ছায়াপথটি সম্পর্কে কৌতুহলোদ্দীপক তথ্যও জানায় নাসা। জানা যায়, পৃথিবী থেকে কার্যত অসীম দূরুত্বে অবস্থিত। এ ছায়াপথটি আজ থেকে প্রায় ১৫০ বছর আগে আবিষ্কার করার সময় উইলিয়াম টেম্পল ব্যবহার করেছিলেন একটি ১১ ইঞ্চির খুদে টেলিস্কোপ। এ ছায়াপথটির শরীর জুড়ে কেবল নীল রংই নয়, দৃশ্যমান লাল রংও। নাসা জানায়, ছায়াপথটির কেন্দ্রে লাল রংয়ের উৎস হলো অপেক্ষাকৃত বৃদ্ধ তারাগুলো।
ছায়াপথে পৃথিবীর মতো গ্রহ
আমাদের সৌরমণ্ডলের ছায়াপথেই নাকি আছে এমন গ্রহ, যার ভেতরে পানি থইথই করছে। আছে সমুদ্রও। তবে হ্যাঁ, সেই পানি সব সময় তরল অবস্থায় থাকে, না-কি গরম হয়ে বাষ্প হয়ে যায়, সেটা সঠিকভাবে বোঝা যায়নি একনো। কোপেনহেগেন ইউনির্ভাসিটির গ্লোব ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীদের এ নতুন খোঁজ নিয়ে শোরগোল পড়ে গেছে। বিশ শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে আজ পর্যন্ত ২৭-২৮ বছরে প্রায় ৪,০০০ ভিনগ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে। এর আগে কোনো ভিনগ্রহেই একই সাথে তরল পানি ও বায়ুমণ্ডলের উপস্থিতি দেখা যায়নি। তবে এখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, আমাদের চেনাশোনা ছায়াপথেই পৃথিবীর মতো এমন অনেক গ্রহ ঘুরেফিরে বেড়াচ্ছে, যেখানে প্রাণের বাসযোগ্য পরিবেশ রয়েছে।
অ্যাপোফিস গ্রহাণুর পৃথিবী অতিক্রম
৫ মার্চ ২০২১ পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে ঘণ্টায় ৭৭,০০০ কিলোমিটার বেগে বেরিয়ে যায় বিশাল আকারের গ্রহাণু ‘অ্যাপোফিস’। চাঁদ থেকে পৃথিবীর দূরত্ব যতটা, এবার তার চেয়ে ৪৪ গুণ বেশি দূরত্ব দিয়ে বেরিয়ে যায় গ্রহাণুটি। অ্যাপোফিস আয়তনে ১০০০ ফুট ( ৩০০ মিটার)। এটি এবার পৃথিবীর কাছে ঘেঁষে বেরিয়ে গেলেও ফিরে আসবে আট বছর পরে ২০২৯ সালে অ্যাপোফিস যখন ফিরে আসবে, তখন পৃথিবীর ১৯,০০০ মাইলের (৩১,০০০ কিলোমিটার) মধ্য দিয়ে তা বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে।