- Thu Apr 08, 2021 2:18 pm#6901
আমাজনে ‘সোনার নদী’
২৪ ডিসেম্বর ২০২০ মহাকাশ থেকে নাসার তোলা এক ছবিতে পেরুর আমাজন বনের গছিনে দ্যুতি ছড়ানো উজ্জ্বল ‘সোনার নদীর’ বিস্শয় জাগানো দৃশ্য বেরিয়ে এসেছে । ঐ সোনাার নদী আসলে পাহাড়ের বুকে খোঁড়া অবৈধ সোনার খনির ছবি , যার পেছনে রয়েছে অনুমোদনহীন স্বর্ণসন্ধানীরা । লাতিন আমেরিকার সবচেয়ে বড় সোনা রপ্তানিকারক দেশ পেরু । আর দেশটির মাদ্রে দ্য দিয়স অঞ্চলে প্রচুর সোনার খনি রয়েছে , যেগুলো সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে ।
২২ কোটি বছর আগের ডাইনোসরের পায়ের ছাপ
যুক্তরাজ্যের সাউথ ওয়েলসের বিনড্রিকস বে সমুদ্র সৈকতে সম্প্রতি শিশু লিলি ওয়াইল্ডারের চোখে পড়ে এক বিশাল পায়ের ছাপ । এরপর গবেষকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান , এ পায়ের ছাপ প্রায় ২২ কোটি বছরের পুরনো হতে পারে । আর সেই পায়ের ছাপ হলো এক ডাইনোসরের । যে পায়ের ছাপটি পাওয়া গেছে , তা দৈর্ঘ্যে প্রায় ১০ সেন্টিমিটার । বিজ্ঞানীদের ধরণা , ডাইনোরসটির আকার প্রায় ৭৫ মিটার লম্বা ।
ডুবে ডুবে বিয়ে !
পানির নিচে ডুব দেয় অভিনব কায়ংদায় বিয়ে করেন ভারতের চেন্নাইয়ের এক জুটি । ১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ নীলাঙ্করাই উপকূলে ৬০ ফুট পানির নিচে ডুব দিয়ে গাঁটছড়া বাঁধেন বর এস চিন্নাদুরাই ও কনে শ্বেতা । স্কুবা ডাইভার হিসেবে লাইসেন্স আছে বর চিন্নাদুরাইয়ের । আর কনে শ্বেতা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই সুইমিং পুলে ডাইভিংয়ের প্রশিক্ষণ নেন । বিয়ের পুরো অনুষ্ঠানটি ক্যামেরায় ধারণ করা হয় ।
নিষিদ্ধ ’শয়তানের চোখ’
প্রায় ৫,০০০ বছর ধরে প্রচলিত একটি তাবিজকে সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে তুরস্কের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় । তাবিজটির স্থানীয় নাম ‘নজর বোনচু’, যা মূলত ‘শয়তানের চোখ’ নামে পরিচিত । এ তাবিজটি মূলত বর্তমানে অলঙ্কার হিসেবেই বেশি ব্যবহৃত হয় । অলঙ্কারটি দেখতে নীল রঙের বৃত্ত ও তার মাঝে সাদা চোখ সদ্শ । প্রাচীনকাল থেকে তুর্কিদের বিশ্বাস , এ তাবিজ দুষ্ট নজর থেকে সুরক্ষা দেয় । তুরস্কে তুমুল জনপ্রিয় এ তাবিজ । আর এমন জনপ্রিয় প্রতীককে সম্প্রতি ফতোয়ার মাধ্যমে নিষিদ্ধ করে তুর্কি ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় ।
৩৫৬ বছর আগে লকডাউন
করোনাভাইরাসের কারণে সারাবিশ্বের মানুষ ঘরবন্দি থেকেছে। জেনেছে ‘লকডাউন’ শব্দটির অর্থও। তবে এটাই প্রথম নয়। মানব জাতি ‘লকডাউন’ শব্দটি শিখেছিল ৩৫৬ বছর আগে ১৬৬৫ সালে। ঐ সময় প্লেগ মহামারি প্রতিরোধ করতে ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারে অবস্থিত ‘ইয়াম’ নামের একটি ছোট গ্রাম লকডাউন করা হয়েছিল। সংক্রমণ থেকে বাঁচতে নিজেদের ঘরবন্দি করে ফেলেছিল গোটা গ্রামের মানুষ।
মমির ‘সোনার জিহ্বা’
প্রাচীন সভ্যতার এক জীবন্ত নিদর্শন মিসর। সম্প্রতি দেশটির এক পুরোনো প্রত্নতাত্ত্বিক অঞ্চল থেকে একটি অত্যন্ত পুরোনো মমি আবিষ্কার করেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা, যার জিহ্বাটি সোনার। প্রাচীন মিসরীয় রীতিতে মনে করা হতো, মৃত্যুর পর মানুষ মমি হয়ে ঈশ্বরের সাথে কথা বলে। সম্ভবত এ কারণেই ঐ মমি সোনার জিহ্বায় সমাধিস্থ করা হয়েছিল। সোনার জিহ্বার এ মমিটি পাওয়া গেছে মিসরের প্রাচীন অঞ্চল তাপসিরিস ম্যাগনায়। এটি প্রায় ২০০০ বছরের পুরোনো মমি।
৬ কোটি বছর আগের গাছ
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে বিরল এক গাছ পাওয়া গেছে। গাছটি প্রায় ৬ কোটি বছর আগের এবং এটি অত্যন্ত গরম আবহাওয়ার গাছ ছিল বলে গবেষকরা জানান। ডাইনোসরদের যুগে ছিল এ গাছ। তখন পৃথিবীর তাপমাত্রা অনেক বেশি ছিল। এরপর যত দিন গেছে, পৃথিবী ক্রমে শীতল হয়েছে এবং গাছটি পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়। উদ্ভিদটি সাইকোড গোত্রের। দেখতে অনেকটা খেজুর গাছের মতো। এর বৈজ্ঞানিক নাম সাইকাস রিভোলিউটা।
১ স্বামী , ২৭ স্ত্রী ও ১৫০ স্নতান !
বিশ্বের সবচেয়ে বড় বহুগামী পরিবারের কর্ণধার হলেন উইনস্টোন ব্লাকমোর । ৬৪ বছরের এ ব্যক্তির স্ত্রীর সংখ্যা ২৭ । আর তার ছেলে মেয়ে রয়েছে ১৫০ জন । এর মধ্যে সবচেয়ে বড় জনের বয়স ৪৪ বছর । আর সবচেয়ে ছোটজনের সবচয় এক বছর । বিশাল এ পরিবারের সদস্যরা কেউ আলাদা থাকেন না । মিলেমিশে একই বাড়িতে থাকেন সবাই । কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ান বাউন্টিফুলে বাস করা এ পরিবারের সুখনীড়ের নাম ‘মোটেল হাউজ’ ।
২৪ ডিসেম্বর ২০২০ মহাকাশ থেকে নাসার তোলা এক ছবিতে পেরুর আমাজন বনের গছিনে দ্যুতি ছড়ানো উজ্জ্বল ‘সোনার নদীর’ বিস্শয় জাগানো দৃশ্য বেরিয়ে এসেছে । ঐ সোনাার নদী আসলে পাহাড়ের বুকে খোঁড়া অবৈধ সোনার খনির ছবি , যার পেছনে রয়েছে অনুমোদনহীন স্বর্ণসন্ধানীরা । লাতিন আমেরিকার সবচেয়ে বড় সোনা রপ্তানিকারক দেশ পেরু । আর দেশটির মাদ্রে দ্য দিয়স অঞ্চলে প্রচুর সোনার খনি রয়েছে , যেগুলো সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে ।
২২ কোটি বছর আগের ডাইনোসরের পায়ের ছাপ
যুক্তরাজ্যের সাউথ ওয়েলসের বিনড্রিকস বে সমুদ্র সৈকতে সম্প্রতি শিশু লিলি ওয়াইল্ডারের চোখে পড়ে এক বিশাল পায়ের ছাপ । এরপর গবেষকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান , এ পায়ের ছাপ প্রায় ২২ কোটি বছরের পুরনো হতে পারে । আর সেই পায়ের ছাপ হলো এক ডাইনোসরের । যে পায়ের ছাপটি পাওয়া গেছে , তা দৈর্ঘ্যে প্রায় ১০ সেন্টিমিটার । বিজ্ঞানীদের ধরণা , ডাইনোরসটির আকার প্রায় ৭৫ মিটার লম্বা ।
ডুবে ডুবে বিয়ে !
পানির নিচে ডুব দেয় অভিনব কায়ংদায় বিয়ে করেন ভারতের চেন্নাইয়ের এক জুটি । ১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ নীলাঙ্করাই উপকূলে ৬০ ফুট পানির নিচে ডুব দিয়ে গাঁটছড়া বাঁধেন বর এস চিন্নাদুরাই ও কনে শ্বেতা । স্কুবা ডাইভার হিসেবে লাইসেন্স আছে বর চিন্নাদুরাইয়ের । আর কনে শ্বেতা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই সুইমিং পুলে ডাইভিংয়ের প্রশিক্ষণ নেন । বিয়ের পুরো অনুষ্ঠানটি ক্যামেরায় ধারণ করা হয় ।
নিষিদ্ধ ’শয়তানের চোখ’
প্রায় ৫,০০০ বছর ধরে প্রচলিত একটি তাবিজকে সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে তুরস্কের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় । তাবিজটির স্থানীয় নাম ‘নজর বোনচু’, যা মূলত ‘শয়তানের চোখ’ নামে পরিচিত । এ তাবিজটি মূলত বর্তমানে অলঙ্কার হিসেবেই বেশি ব্যবহৃত হয় । অলঙ্কারটি দেখতে নীল রঙের বৃত্ত ও তার মাঝে সাদা চোখ সদ্শ । প্রাচীনকাল থেকে তুর্কিদের বিশ্বাস , এ তাবিজ দুষ্ট নজর থেকে সুরক্ষা দেয় । তুরস্কে তুমুল জনপ্রিয় এ তাবিজ । আর এমন জনপ্রিয় প্রতীককে সম্প্রতি ফতোয়ার মাধ্যমে নিষিদ্ধ করে তুর্কি ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় ।
৩৫৬ বছর আগে লকডাউন
করোনাভাইরাসের কারণে সারাবিশ্বের মানুষ ঘরবন্দি থেকেছে। জেনেছে ‘লকডাউন’ শব্দটির অর্থও। তবে এটাই প্রথম নয়। মানব জাতি ‘লকডাউন’ শব্দটি শিখেছিল ৩৫৬ বছর আগে ১৬৬৫ সালে। ঐ সময় প্লেগ মহামারি প্রতিরোধ করতে ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারে অবস্থিত ‘ইয়াম’ নামের একটি ছোট গ্রাম লকডাউন করা হয়েছিল। সংক্রমণ থেকে বাঁচতে নিজেদের ঘরবন্দি করে ফেলেছিল গোটা গ্রামের মানুষ।
মমির ‘সোনার জিহ্বা’
প্রাচীন সভ্যতার এক জীবন্ত নিদর্শন মিসর। সম্প্রতি দেশটির এক পুরোনো প্রত্নতাত্ত্বিক অঞ্চল থেকে একটি অত্যন্ত পুরোনো মমি আবিষ্কার করেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা, যার জিহ্বাটি সোনার। প্রাচীন মিসরীয় রীতিতে মনে করা হতো, মৃত্যুর পর মানুষ মমি হয়ে ঈশ্বরের সাথে কথা বলে। সম্ভবত এ কারণেই ঐ মমি সোনার জিহ্বায় সমাধিস্থ করা হয়েছিল। সোনার জিহ্বার এ মমিটি পাওয়া গেছে মিসরের প্রাচীন অঞ্চল তাপসিরিস ম্যাগনায়। এটি প্রায় ২০০০ বছরের পুরোনো মমি।
৬ কোটি বছর আগের গাছ
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে বিরল এক গাছ পাওয়া গেছে। গাছটি প্রায় ৬ কোটি বছর আগের এবং এটি অত্যন্ত গরম আবহাওয়ার গাছ ছিল বলে গবেষকরা জানান। ডাইনোসরদের যুগে ছিল এ গাছ। তখন পৃথিবীর তাপমাত্রা অনেক বেশি ছিল। এরপর যত দিন গেছে, পৃথিবী ক্রমে শীতল হয়েছে এবং গাছটি পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়। উদ্ভিদটি সাইকোড গোত্রের। দেখতে অনেকটা খেজুর গাছের মতো। এর বৈজ্ঞানিক নাম সাইকাস রিভোলিউটা।
১ স্বামী , ২৭ স্ত্রী ও ১৫০ স্নতান !
বিশ্বের সবচেয়ে বড় বহুগামী পরিবারের কর্ণধার হলেন উইনস্টোন ব্লাকমোর । ৬৪ বছরের এ ব্যক্তির স্ত্রীর সংখ্যা ২৭ । আর তার ছেলে মেয়ে রয়েছে ১৫০ জন । এর মধ্যে সবচেয়ে বড় জনের বয়স ৪৪ বছর । আর সবচেয়ে ছোটজনের সবচয় এক বছর । বিশাল এ পরিবারের সদস্যরা কেউ আলাদা থাকেন না । মিলেমিশে একই বাড়িতে থাকেন সবাই । কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ান বাউন্টিফুলে বাস করা এ পরিবারের সুখনীড়ের নাম ‘মোটেল হাউজ’ ।