- Fri Feb 05, 2021 10:47 am#6222
কে-টু পর্বতশৃঙ্গ জয়ের বিশ্বরেকর্ড
শীতকালে চরম প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে প্রথমবারের মতো বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত কে-টু হয় করে নেপালের ১০ পর্বতারোহীর একটি দল। এর মধ্য দিয়ে নতুন রেকর্ড গড়েন তারা। ১৬ জানুয়ারি ২০২১ পর্বতারোহীরা কে-টু পর্বতের চূড়ায় পৌছাতে সক্ষম হন। ১৯৮৭-৮৮ সালে শীত মৌসুমে প্রথম কয়েক পর্বতারোহী কে-টু জয়ের চেষ্টা চালান । তবে নেপালি এ ১০ পর্বতারোহীর আগ পর্যন্ত কেউই ৭,৬৫০ মিটারের উপরে উঠতে পারেননি।
বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত কে-টু চীন-পাকিস্তান সীমান্তে অবস্থিত। এর উচ্চতা ৮,৬১১ মিটার। কে-টুকে বুনো পর্বত হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
বামন জিরাফ
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা প্রাণী হিসেবে খ্যাত জিরাফ। কিন্তু পৃথিবীতে এমন দুটি জিরাফের সন্ধান পাওয়া গেছে, যাদের উচ্চতা অন্যান্য জিরাফের ১৬-১৮ ফুট গড় উচ্চতার তুলনায় অর্ধেক। সংরক্ষিত বন্যপ্রাণী নিয়ে গবেষণা করেন এমন বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এ আকৃতির দুটি জিরাফের সন্ধান পান। এর মধ্যে উগান্ডায় নীল নদের তীরবর্তী অঞ্চল নুবিয়ানে পাওয়া ‘জিমলি’ নামের জিরাফটির উচ্চতা ৯.৪ ফুট এবং মধ্য আফ্রিকার অ্যাঙ্গোলায় পাওয়া নাইজেল নামের জিরাফটির উচ্চতা ৮.৫ ফুট। এরা বামনবাদের কারণে খর্বকায় আকৃতির হয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা জানান। মানুষ এবং গৃহপালিত প্রাণীর মধ্যে বামনত্ব দেখা গেলেও বন্যপ্রাণীর মধ্যে খুব কমই এটি লক্ষ্য করা যায়। আর জিরাফের মধ্যে এটিই প্রথম ঘটনা।
বন মরিচ কিন্তু মরিচ নয়!
বন মরিচ এক জাতীয় বনজ ফল যা ভেষজ হিসেবে বহুল ব্যবহৃত হয়। বনমরিচ একটি খাড়া, শাখা সমৃদ্ধ, হালকা পাতলা গুল্ম। এরা বছর শেষে মরে যায়। এটি খোলা স্যাতস্যাতে স্থানে পাওয়া যায়। এটি ১০-১৫ সেমি উচ্চতা বিশিষ্ট হয়। ফুলগুলো ছোট হয়, যা প্রায় ১.২ মিমি, সবুজাভ এবং গুচ্ছাকারে থাকে। এর নামের সাথে মরিচ থাকলেও এটি আসলে মরিচ নয়। এর পাতা খুব ঝাঝালো স্বাদযুক্ত হওয়ায় এরূপ নামকরণ হয়েছে বলে ধারনা করা হয়। এর পাতা বিভিন্ন চর্মরোগে গ্রামীণ চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এর ছাই ও তেলের মিশ্রন ভাইরাস জনিত চর্মরোগে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়। পাকস্থলির বিভিন্ন সমস্যায় সমাধানের জন্য এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়। দাদরোগের চিকিৎসায়ও এটি ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়।
মশা কেন রক্ত খায়?
উত্তর: শুধু স্ত্রী মশারাই রক্ত খায়। স্ত্রী মশাদের প্রজনননের জন্য প্রচুর ডিম দেয়ার প্রয়োজন হয়। আর এ ডিমের গঠন উপাদানের কিছু অত্যাবশকীয় প্রোটিন, যা শুধুমাত্র রক্ত থেকেই পাওয়া যায়। তাই প্রজননের জন্যই তাদের রক্ত খেতে হয়।
শীতকালে চরম প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে প্রথমবারের মতো বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত কে-টু হয় করে নেপালের ১০ পর্বতারোহীর একটি দল। এর মধ্য দিয়ে নতুন রেকর্ড গড়েন তারা। ১৬ জানুয়ারি ২০২১ পর্বতারোহীরা কে-টু পর্বতের চূড়ায় পৌছাতে সক্ষম হন। ১৯৮৭-৮৮ সালে শীত মৌসুমে প্রথম কয়েক পর্বতারোহী কে-টু জয়ের চেষ্টা চালান । তবে নেপালি এ ১০ পর্বতারোহীর আগ পর্যন্ত কেউই ৭,৬৫০ মিটারের উপরে উঠতে পারেননি।
বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত কে-টু চীন-পাকিস্তান সীমান্তে অবস্থিত। এর উচ্চতা ৮,৬১১ মিটার। কে-টুকে বুনো পর্বত হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
বামন জিরাফ
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা প্রাণী হিসেবে খ্যাত জিরাফ। কিন্তু পৃথিবীতে এমন দুটি জিরাফের সন্ধান পাওয়া গেছে, যাদের উচ্চতা অন্যান্য জিরাফের ১৬-১৮ ফুট গড় উচ্চতার তুলনায় অর্ধেক। সংরক্ষিত বন্যপ্রাণী নিয়ে গবেষণা করেন এমন বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এ আকৃতির দুটি জিরাফের সন্ধান পান। এর মধ্যে উগান্ডায় নীল নদের তীরবর্তী অঞ্চল নুবিয়ানে পাওয়া ‘জিমলি’ নামের জিরাফটির উচ্চতা ৯.৪ ফুট এবং মধ্য আফ্রিকার অ্যাঙ্গোলায় পাওয়া নাইজেল নামের জিরাফটির উচ্চতা ৮.৫ ফুট। এরা বামনবাদের কারণে খর্বকায় আকৃতির হয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা জানান। মানুষ এবং গৃহপালিত প্রাণীর মধ্যে বামনত্ব দেখা গেলেও বন্যপ্রাণীর মধ্যে খুব কমই এটি লক্ষ্য করা যায়। আর জিরাফের মধ্যে এটিই প্রথম ঘটনা।
বন মরিচ কিন্তু মরিচ নয়!
বন মরিচ এক জাতীয় বনজ ফল যা ভেষজ হিসেবে বহুল ব্যবহৃত হয়। বনমরিচ একটি খাড়া, শাখা সমৃদ্ধ, হালকা পাতলা গুল্ম। এরা বছর শেষে মরে যায়। এটি খোলা স্যাতস্যাতে স্থানে পাওয়া যায়। এটি ১০-১৫ সেমি উচ্চতা বিশিষ্ট হয়। ফুলগুলো ছোট হয়, যা প্রায় ১.২ মিমি, সবুজাভ এবং গুচ্ছাকারে থাকে। এর নামের সাথে মরিচ থাকলেও এটি আসলে মরিচ নয়। এর পাতা খুব ঝাঝালো স্বাদযুক্ত হওয়ায় এরূপ নামকরণ হয়েছে বলে ধারনা করা হয়। এর পাতা বিভিন্ন চর্মরোগে গ্রামীণ চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এর ছাই ও তেলের মিশ্রন ভাইরাস জনিত চর্মরোগে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়। পাকস্থলির বিভিন্ন সমস্যায় সমাধানের জন্য এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়। দাদরোগের চিকিৎসায়ও এটি ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়।
মশা কেন রক্ত খায়?
উত্তর: শুধু স্ত্রী মশারাই রক্ত খায়। স্ত্রী মশাদের প্রজনননের জন্য প্রচুর ডিম দেয়ার প্রয়োজন হয়। আর এ ডিমের গঠন উপাদানের কিছু অত্যাবশকীয় প্রোটিন, যা শুধুমাত্র রক্ত থেকেই পাওয়া যায়। তাই প্রজননের জন্যই তাদের রক্ত খেতে হয়।