- Sun Nov 22, 2020 4:54 pm#4439
সকল ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল চাকরি, সফলতা, সমাজে ব্যাক্তির প্রতিষ্ঠা ইত্যাদির মূলে হচ্ছে শিক্ষা। সকল পেশার জনক ও সর্বশ্রেষ্ঠ পেশা হচ্ছে শিক্ষকতা। শিক্ষকতা একটি মহৎ ও সম্মানজনক পেশা। এ পেশার সামাজিক মর্যাদাও অনেক। তার ওপর যারা নির্ভেজাল জীবন- যাপন করতে চান, তাদের জন্য শিক্ষকতা নিঃসন্দেহে একটি আদর্শ পেশা। আন্তরিকতা ও নিষ্ঠাই হচ্ছে শিক্ষকতা পেশার মূল।
নিচে প্রাথমিক শিক্ষার প্রাসঙ্গিক বিষেয়ের তথ্যচিত্র তুলে ধরা হলো আপনার জন্য। আদর্শ শিক্ষক হওয়ার স্বপ্নপূরণে যা আপনাকে জানতেই হবে।
শিক্ষা
সাধারণ অর্থে জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনই হলেো শিক্ষা। ব্যাপক অর্থে পদ্ধতিগত জ্ঞানলাভের প্রক্রিয়াকেই শিক্ষা। ব্যাপক অর্থে পদ্ধতিগত জ্ঞানলাভের প্রক্রিয়াকেই শিক্ষা বলে। তবে শিক্ষা হলো সম্ভাবনার পরিপূর্ণ বিকাশ সাধনের অব্যাহত অনুশীলন। অন্যভাবে বলা যায়, শিক্ষা হলো বিকশিত ব্যক্তিত্বের পরিপূর্ণ প্রকাশ। বাংলা ‘শিক্ষা’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ ‘শাস’ ধাতু থেকে, যার অর্থ হচ্ছে ‘শাসন করা’ বা ’উপদেশ দান করা’। শিক্ষার ইংরেজি প্রতিশব্দ Education শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ Educere বা Educatum থেকে, যার অর্থ to lead out । এর বাংলা অর্থ, ভেতরের সম্ভাবনাকে বাইরে নিয়ে আসা। শিক্ষার সংজ্ঞা দিতে গিয়ে গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন, ‘শিক্ষা হলো মিথ্যার অপনোদন ও সত্যের বিকাশ।’ অন্যদিকে এরিস্টটল বলেছেন, ‘সুস্থ দেহে সুস্থ মন তৈরি করাই হলো শিক্ষা।’ আর বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মনে করেন, শিক্ষা হলো তাই, যা আমাদের কেবল তথ্য পরিবেশনই করে না বিশ্বসত্তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের জীবনকে গড়ে তোলে।
প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা
আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয় মানসিক ও দৈহিক যোগ্যতা অর্জনের পরিবেশ তৈরি এবং সে পরিবেশে শিশুদের খাপ খাওয়ানো, নিয়মিত আসা-যাওয়া করা এবং কিছু নিয়ম নীতি অনুসরণে উৎসাহিত করে পরবর্তীতে শিক্ষা গ্রহণে উপযোগী করে গড়ে তোলাই হচ্ছে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা। এ শিক্ষা মূলত প্রাক-লিখন, প্রাক-গঠন ও প্রাক-গণিতের সমষ্টি। এর সঙ্গে রয়েছে ছবি আঁকা, ছড়া-গল্প বলা, গান, নাচ ও খেলাধুলা। এ শিক্ষার মাধ্যমে শিশুকে আনুষ্ঠানিকভাবে লেখাপড়া শুরুর জন্য প্রয়োজনীয় শিখন দক্ষতাসহ মানসিক ও শারীরিকভাবে দক্ষ করে গড়ে তোলা হয়। সাধারণত ৩-৫ বছর বয়সী শিশুকে প্রস্তুতিমূলকৈ শিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এটি ‘ছোট ওয়ান’ বা ‘শিশু শ্রেণি’ নামে পরিচিত। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদকাল এক বছর।
নিচে প্রাথমিক শিক্ষার প্রাসঙ্গিক বিষেয়ের তথ্যচিত্র তুলে ধরা হলো আপনার জন্য। আদর্শ শিক্ষক হওয়ার স্বপ্নপূরণে যা আপনাকে জানতেই হবে।
শিক্ষা
সাধারণ অর্থে জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনই হলেো শিক্ষা। ব্যাপক অর্থে পদ্ধতিগত জ্ঞানলাভের প্রক্রিয়াকেই শিক্ষা। ব্যাপক অর্থে পদ্ধতিগত জ্ঞানলাভের প্রক্রিয়াকেই শিক্ষা বলে। তবে শিক্ষা হলো সম্ভাবনার পরিপূর্ণ বিকাশ সাধনের অব্যাহত অনুশীলন। অন্যভাবে বলা যায়, শিক্ষা হলো বিকশিত ব্যক্তিত্বের পরিপূর্ণ প্রকাশ। বাংলা ‘শিক্ষা’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ ‘শাস’ ধাতু থেকে, যার অর্থ হচ্ছে ‘শাসন করা’ বা ’উপদেশ দান করা’। শিক্ষার ইংরেজি প্রতিশব্দ Education শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ Educere বা Educatum থেকে, যার অর্থ to lead out । এর বাংলা অর্থ, ভেতরের সম্ভাবনাকে বাইরে নিয়ে আসা। শিক্ষার সংজ্ঞা দিতে গিয়ে গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন, ‘শিক্ষা হলো মিথ্যার অপনোদন ও সত্যের বিকাশ।’ অন্যদিকে এরিস্টটল বলেছেন, ‘সুস্থ দেহে সুস্থ মন তৈরি করাই হলো শিক্ষা।’ আর বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মনে করেন, শিক্ষা হলো তাই, যা আমাদের কেবল তথ্য পরিবেশনই করে না বিশ্বসত্তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের জীবনকে গড়ে তোলে।
প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা
আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয় মানসিক ও দৈহিক যোগ্যতা অর্জনের পরিবেশ তৈরি এবং সে পরিবেশে শিশুদের খাপ খাওয়ানো, নিয়মিত আসা-যাওয়া করা এবং কিছু নিয়ম নীতি অনুসরণে উৎসাহিত করে পরবর্তীতে শিক্ষা গ্রহণে উপযোগী করে গড়ে তোলাই হচ্ছে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা। এ শিক্ষা মূলত প্রাক-লিখন, প্রাক-গঠন ও প্রাক-গণিতের সমষ্টি। এর সঙ্গে রয়েছে ছবি আঁকা, ছড়া-গল্প বলা, গান, নাচ ও খেলাধুলা। এ শিক্ষার মাধ্যমে শিশুকে আনুষ্ঠানিকভাবে লেখাপড়া শুরুর জন্য প্রয়োজনীয় শিখন দক্ষতাসহ মানসিক ও শারীরিকভাবে দক্ষ করে গড়ে তোলা হয়। সাধারণত ৩-৫ বছর বয়সী শিশুকে প্রস্তুতিমূলকৈ শিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এটি ‘ছোট ওয়ান’ বা ‘শিশু শ্রেণি’ নামে পরিচিত। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদকাল এক বছর।