- Sat Oct 24, 2020 1:26 pm#3899
-ইউফ্রেটিস ও তাইগ্রিস নদীর তীরে মেসোপটেমীয় সভ্যতা গড়ে ওঠে।
-মেসোপটেমিয়া সভ্যতার অবস্থান ছিল বর্তমান ইরাকে।
-পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা হলো মেসোপটেমিয়া সভ্যতা।
-মোসোপটেমিয়ায় গড়ে উঠা সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা হলো সুমেরীয় সভ্যতা।
-সুমেরীয় সভ্যতার সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল লিখন পদ্ধতি।
-ব্যাবিলিয়ন সভ্যতার স্থপতি হলো অ্যামেরাইট নেতা হাম্বুরাব্বী।
-ব্যাবিলিয়ন সভ্যতার অবদান ছিল আইন প্রণয়ন।
-ব্যাবিলিয়ন সভ্যতা সর্ব প্রথম পুঞ্জিকার প্রচলন শুরু করেন।
-অ্যাসেরীয়রা বৃত্তে ৩৬০ ডিগ্রি কোণ আবিষ্কার করেন।
-পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম গোলন্দাজ বাহিনীর গঠন করেন আসেরীয়রা।
-আসেরীয় সভ্যতার লোকেরা সর্বপ্রথম পৃথিবীকে অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশে ভাগ করেছিল।
-মিশর সভ্যতা গড়ে ওঠে নীল নদের তীরে।
-মিশরীয় সভ্যতার প্রথম অবদান কৃষিকাজ।
-পিড়ামিড, লিখন পদ্ধতি, জ্যোতিবিদ্যা মিশরীয়দের অবদান।
-মিশরকে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয়।
-হেরোটোডাস মিশরকে নীল নদের দান বলে অভিহিত করেছেন।
-মিশরীয়রাই ৩৬৫ দিনে বছর এবং ৩০ দিনে মাসের গননা শুরু করেন।
-সিন্ধু সভ্যতার সাথে সুমেরীয় সভ্যতার মিল রয়েছে।
-সিন্ধু সভ্যতা গড়ে ওঠে পাকিস্তানের মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পাতে।
-সিন্ধু সভ্যতায় পরিকল্পিত নগর ব্যবস্থার নিদর্শন পাওয়া যায়।
-১৯২২ সালে সিন্ধু সভ্যতা আবিষ্কৃত হয়।
-স্যার রাখাল দাস বন্দোপাধ্যায়, স্যার জন মার্শাল ও দয়ারাম সিন্ধু সভ্যতার আবিষ্কারক।
-সিন্ধু সভ্যতার প্রথম বাটখাড়ার ব্যবহার শূরু হয়।
-ক্যালেডিয় সভ্যতার নতুন নাম হলো ব্যাবিলিয়ন সভ্যতা।
-ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান হলো এই সভ্যতার অবদান।
-নেবুচাদ নেজার ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান আবিষ্কার করেন।
-সাত দিনে এক সপ্তাহ গননা করেন ক্যালেডীয় সভ্যতার লোকেরা।
-জেরুজালেমকে কেন্দ্র করে হিব্র সভ্যতা গড়ে ওঠে।
-পৃথিবীর প্রাচীনতম ভাষা হলো হিব্র ভাষা।
-হিব্র শব্দের অর্থ হলো যাযাবর।
-বর্তমান ইরান ছিল প্রাচীনকালে পারস্য নামে।
-ফিনিশীয় সভ্যতার বড় অর্জন হলো লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার।
-ফিনিশিয়দের বর্ণমালা ছিল ২২টি।
-ফিনিশীয়দের আরো একটি অবদান ছিল নৌকা তৈরি ও ব্যবসা বাণিজ্য করা।
-মেসোপটেমিয়া সভ্যতার অবস্থান ছিল বর্তমান ইরাকে।
-পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা হলো মেসোপটেমিয়া সভ্যতা।
-মোসোপটেমিয়ায় গড়ে উঠা সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা হলো সুমেরীয় সভ্যতা।
-সুমেরীয় সভ্যতার সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল লিখন পদ্ধতি।
-ব্যাবিলিয়ন সভ্যতার স্থপতি হলো অ্যামেরাইট নেতা হাম্বুরাব্বী।
-ব্যাবিলিয়ন সভ্যতার অবদান ছিল আইন প্রণয়ন।
-ব্যাবিলিয়ন সভ্যতা সর্ব প্রথম পুঞ্জিকার প্রচলন শুরু করেন।
-অ্যাসেরীয়রা বৃত্তে ৩৬০ ডিগ্রি কোণ আবিষ্কার করেন।
-পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম গোলন্দাজ বাহিনীর গঠন করেন আসেরীয়রা।
-আসেরীয় সভ্যতার লোকেরা সর্বপ্রথম পৃথিবীকে অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশে ভাগ করেছিল।
-মিশর সভ্যতা গড়ে ওঠে নীল নদের তীরে।
-মিশরীয় সভ্যতার প্রথম অবদান কৃষিকাজ।
-পিড়ামিড, লিখন পদ্ধতি, জ্যোতিবিদ্যা মিশরীয়দের অবদান।
-মিশরকে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয়।
-হেরোটোডাস মিশরকে নীল নদের দান বলে অভিহিত করেছেন।
-মিশরীয়রাই ৩৬৫ দিনে বছর এবং ৩০ দিনে মাসের গননা শুরু করেন।
-সিন্ধু সভ্যতার সাথে সুমেরীয় সভ্যতার মিল রয়েছে।
-সিন্ধু সভ্যতা গড়ে ওঠে পাকিস্তানের মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পাতে।
-সিন্ধু সভ্যতায় পরিকল্পিত নগর ব্যবস্থার নিদর্শন পাওয়া যায়।
-১৯২২ সালে সিন্ধু সভ্যতা আবিষ্কৃত হয়।
-স্যার রাখাল দাস বন্দোপাধ্যায়, স্যার জন মার্শাল ও দয়ারাম সিন্ধু সভ্যতার আবিষ্কারক।
-সিন্ধু সভ্যতার প্রথম বাটখাড়ার ব্যবহার শূরু হয়।
-ক্যালেডিয় সভ্যতার নতুন নাম হলো ব্যাবিলিয়ন সভ্যতা।
-ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান হলো এই সভ্যতার অবদান।
-নেবুচাদ নেজার ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান আবিষ্কার করেন।
-সাত দিনে এক সপ্তাহ গননা করেন ক্যালেডীয় সভ্যতার লোকেরা।
-জেরুজালেমকে কেন্দ্র করে হিব্র সভ্যতা গড়ে ওঠে।
-পৃথিবীর প্রাচীনতম ভাষা হলো হিব্র ভাষা।
-হিব্র শব্দের অর্থ হলো যাযাবর।
-বর্তমান ইরান ছিল প্রাচীনকালে পারস্য নামে।
-ফিনিশীয় সভ্যতার বড় অর্জন হলো লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার।
-ফিনিশিয়দের বর্ণমালা ছিল ২২টি।
-ফিনিশীয়দের আরো একটি অবদান ছিল নৌকা তৈরি ও ব্যবসা বাণিজ্য করা।