- Thu Oct 22, 2020 4:55 pm#3876
বর্তমানে বৈশ্বিক মৎস উৎপাদনে শীর্ষ ৫ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখা তিনটি জেলা হলো – ময়মনসিংহ, যশোর, ও কুমিল্লা।
২০১৭-১৮ অর্থ বছরে দেশে মোট চাষকৃত মাছের উৎপাদন ছিল ৩৬,২২,০০০ টন। এর মধ্যে তিন জেলায়ই উৎপাদন হয় ৮,৪৭,০০০ টন। সে হিসেবে দেশে চাষকৃত মাছের প্রায় ২৪% ই সরবরাহ হচ্ছে জেলা তিনটি থেকে।
অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়।
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ।
বদ্ধ জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম।
বাংলাদেশ বর্তমানে মানুষের মোট প্রাণিজ আমিষের চাহিদার অর্ধেকের বেশি পূরণ হয় মাছ থেকে।
বাংলাদেশ বর্তমানে মৎস ও মৎসজাত পন্য রপ্তানি করছে ৫৮টি দেশে।
ইলিশ উৎপাদনে বাংলাদেশ প্রথম
মৎস বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়াল্ড ফিস এর সেপ্টেম্বর ২০২০ তথ্যানুযায়ী, ইলিশ উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করে বাংলাদেশ। সুস্বাদু এ মাছ উৎপাদনে শীর্ষ অবস্থান আরো মজবুত করেছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬% ই উৎপাদিত হচ্ছে এ দেশে। মাত্র ৪ বছর আগেও এ উৎপাদনের হার ছিল ৬৫%। সরকার গৃহীত নানা কার্যকর পদক্ষেপের ফলে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে ইলিশের উৎপাদন। মা ইলিশ রক্ষা অভিযানের অংশ হিসেবে প্রতিবছর ৭-২৮ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে এ মাছ ধরা বন্ধ থাকে। এ কর্মসূচিও ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা পালন করে। দেশে বর্থমানে ধরা পড়া প্রতিটি ইলিশের ওজন প্রায় ৯৫০ গ্রাম। বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, ও পাকিস্তানে ইলিশের উৎপাদন কমেছে। বাংলাদেশের পরেই ইলিশ উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থানে ভারত। ৫ বছর আগে দেশটিতে বিশ্বের ২৫% ইলিশ উৎপাদন হতো। তবে ২০২০ সালে তাদের উৎপাদন ১০% এ নেমেছে। এছাড়া তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে মিয়ানমার। দেশটিতে ৩% এর মতো ইলিশ উৎপাদন হতো। আর ইরাক, ইরান, কুয়েত ও পাকিস্তানে বাকি ইলিশ উৎপাদিত হয়।
বাংলাদেশ মৎস অধিদপ্তর, বাংলাদেশ মৎস গবেষণা ইনস্টিটিউট ও ওয়াল্ড ফিস ২০১৮-১৯ সালে যৌথভাবে ইলিশের জিনগত বৈশিষ্ট্য ও গতিবিধি নিয়ে প্রথম একটি গবেষণা করে।
২০১৭-১৮ অর্থ বছরে দেশে মোট চাষকৃত মাছের উৎপাদন ছিল ৩৬,২২,০০০ টন। এর মধ্যে তিন জেলায়ই উৎপাদন হয় ৮,৪৭,০০০ টন। সে হিসেবে দেশে চাষকৃত মাছের প্রায় ২৪% ই সরবরাহ হচ্ছে জেলা তিনটি থেকে।
অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়।
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ।
বদ্ধ জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম।
বাংলাদেশ বর্তমানে মানুষের মোট প্রাণিজ আমিষের চাহিদার অর্ধেকের বেশি পূরণ হয় মাছ থেকে।
বাংলাদেশ বর্তমানে মৎস ও মৎসজাত পন্য রপ্তানি করছে ৫৮টি দেশে।
ইলিশ উৎপাদনে বাংলাদেশ প্রথম
মৎস বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়াল্ড ফিস এর সেপ্টেম্বর ২০২০ তথ্যানুযায়ী, ইলিশ উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করে বাংলাদেশ। সুস্বাদু এ মাছ উৎপাদনে শীর্ষ অবস্থান আরো মজবুত করেছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬% ই উৎপাদিত হচ্ছে এ দেশে। মাত্র ৪ বছর আগেও এ উৎপাদনের হার ছিল ৬৫%। সরকার গৃহীত নানা কার্যকর পদক্ষেপের ফলে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে ইলিশের উৎপাদন। মা ইলিশ রক্ষা অভিযানের অংশ হিসেবে প্রতিবছর ৭-২৮ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে এ মাছ ধরা বন্ধ থাকে। এ কর্মসূচিও ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা পালন করে। দেশে বর্থমানে ধরা পড়া প্রতিটি ইলিশের ওজন প্রায় ৯৫০ গ্রাম। বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, ও পাকিস্তানে ইলিশের উৎপাদন কমেছে। বাংলাদেশের পরেই ইলিশ উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থানে ভারত। ৫ বছর আগে দেশটিতে বিশ্বের ২৫% ইলিশ উৎপাদন হতো। তবে ২০২০ সালে তাদের উৎপাদন ১০% এ নেমেছে। এছাড়া তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে মিয়ানমার। দেশটিতে ৩% এর মতো ইলিশ উৎপাদন হতো। আর ইরাক, ইরান, কুয়েত ও পাকিস্তানে বাকি ইলিশ উৎপাদিত হয়।
বাংলাদেশ মৎস অধিদপ্তর, বাংলাদেশ মৎস গবেষণা ইনস্টিটিউট ও ওয়াল্ড ফিস ২০১৮-১৯ সালে যৌথভাবে ইলিশের জিনগত বৈশিষ্ট্য ও গতিবিধি নিয়ে প্রথম একটি গবেষণা করে।