Get on Google Play

সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক বিস্তারিত তথ্য
#3743
১৬ টনের বৈদ্যুতিক ‘ট্রাক’
১৬ টনের বৈদ্যুতিক ট্রাক উন্মোচন করেছে সুইডিশ স্টার্ট আপ প্রতিষ্ঠান ‘ভোল্টা ট্রাকস’ । ডোল্টা জিরো নামের এ ট্রাকটি ২০২২ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যে উৎপাদন শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। যুক্তরাজ্যে ‘ডিপিগ্রুপ এবং ইউরোপের’ অন্যান্য সরবরাহ প্রতিষ্ঠানের সাথে মিলে ২০২১ সাল থেকেই বৈদ্যুতিক ট্রাকের পরীক্ষা শুরু করবে ভোল্টা।

ভবিষ্যতের বিমান ‘ফ্লাইং-ভি’
চিরায়ত উড়োজাহাজের ধারণা পাল্টে দিতে আসছে ‘ফ্লাইং ভি’। এটির বিশেষত্ব হচ্ছে এটির দুই ডানায় যাত্রী এবং মালপত্র পরিবহন করা যাবে। এত করে প্রচলিত বিমানের চেয়ে ২০ ভাগ কম জ্বালানি খরচ হবে। এ ধরনের বিমান তৈরিতে গবেষণা করছে নেদারল্যান্ডের ডেলফট ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি এবং ডাচ এয়ারলাইন্স কোম্পানি কেএলএম। এরই মধ্যে পরীক্ষামূলক ভাবে তারা তিন মিটার এবং ২২.২ কেজি ওজনের একটি নমুনা উড়োজাহাজও উড়িয়েছেন। এতে বিমানটিকে সফলভাবে আকাশে উড়তে সক্ষম হন গবেষকরা।

স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রে জ্বালানি তৈরি
কৃত্রিম সালোকসংশ্লেষণের যন্ত্র উদ্ভাবন করেছেন বিজ্ঞানীরা । গাছ যেমন সূর্যের আলো পানি এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড ব্যবহার করে শক্তি উৎপাদন করে এটাও তাই করে। এ যন্ত্রটি চালাতে আলাদা করে বিদ্যুৎশক্তি ব্যয় হয় না। স্বয়ংক্রিয় এ যন্ত্র থেকে যে জ্বালানি তৈরি হয় তা সংরক্ষণ করে রাখা যায়। এ যন্ত্র তৈরি করেন যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা। তারা যন্ত্রটি তৈরিতে ফটোশিট প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। গাছ সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে তৈরি করেন অক্সিজেন এবং শর্করা। তবে এ যন্ত্রটি তৈরি করে অক্সিজেন এবং ফরমিক এসিড। বিজ্ঞানীরা বলেন, এ ফরমিক এসিডকে সরাসরি জ্বালানি হিসেবে বিশেষ করে জেনারেটরে ব্যবহার করা যায়। পাশাপাশি একে রূপান্তর করা যায় হাইড্রোজেনেও যা উন্নতমানের জ্বালানি। যন্ত্রটি যে পানি ব্যবহার করে তাও পরিবেশের জন্য দূষণকারী কোনো উপাদান নয়।

রোগবিনাশী ক্ষুদে রোবট
বিজ্ঞানীরা অতি ক্ষুদে আকারের রোবট বাহিনী তৈরি করেছেন। এরা আকারে মানুষের চুলের চেয়েও চিকন। খালি চোখে এদরে দেখা যায় না। এসব রোবট সেনা মানুষের শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়। বিজ্ঞানীরা বলেন, এরা মানবদেহের অভ্যন্তরে বিভিন্ন রোগবালাইয়ের বিরূদ্ধে দুর্দান্ত লড়াই করবে। এসব খুদে রোবট তৈরি করেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা। তারা বলেন, এগুলো হৃদপিন্ডে কিংবা মস্তিষ্কে স্নায়ুর দেখভাল করতে পারবে। এমনকি এরা বিভিন্ন অঙ্গে পৌছে সেখানে সরাসরি ওষুধ সরবরাহ করতে পারে। একেকটি রোবটের আকার ০.০০৪ ইঞ্চি। এদের মধ্যে আছে সিলিকনের তৈরি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস। গ্রাফিনভিত্তিক এসব খুদে মেশিন গণহারে তৈরি করা যাবে। লেজার লাইটের মাধ্যমে এদের পাগুলো বাকানো ও সোজা করা যায়। এতে এরা যেদিকে ইচ্ছা চলতে পারে। এদের মধ্যে সোলার সেল ব্যবহার করা হয়েছে যা এদের শক্তি যোগায়। একেকটি রোবট ৫ মাইক্রণ পুরু, ৪০ মাইক্রন প্রশস্ত এবং ৪০-৭০ মাইক্রন দীর্ঘ। মাইক্রন হচ্ছে এক মিটারের ১০ লাখ ভাগের একভাগ।
    Similar Topics
    TopicsStatisticsLast post
    0 Replies 
    1050 Views
    by bdchakriDesk
    0 Replies 
    2102 Views
    by bdchakriDesk
    0 Replies 
    670 Views
    by bdchakriDesk
    0 Replies 
    882 Views
    by bdchakriDesk
    0 Replies 
    737 Views
    by bdchakriDesk

    ১.বাংলাদেশে কত প্রজাতির ইলিশ মাছ পাওয়া যায়? বাংল[…]

    ১.এক কোটিতে কত মিলিয়ন হয়?-উঃ ১০ মিলিয়ন। ২. ৫০ ট[…]