- Mon Oct 12, 2020 12:23 pm#3721
ইনজেকশন সিরিঞ্জের বিকল্প হিসেবে প্রথমবারের মতো মাইক্রোনিডল আবিষ্কার করে ভারত। ব্যাথাহীন এ মাইক্রোনিউডলের মাধ্যমে যাতে ওষুধ ঠেলে শরীরে প্রবেশ করানো যায় এর জন্য বানানো হয় মাইক্রোপাম্পও। আক্ষরিক অর্থেই অভিনব এ দুটি উদ্ভাবন করে খড়গপুরের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির ইলেকট্রনিক্স কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। সংশ্লিষ্ট গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয় আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান জার্নাল নেচার এ।
ইনজেকশন নেয়ার ভয় দূর করতে গত কয়েক দশক ধরেই গবেষণা চলছে আমেরিকাসহ পৃথিবীর নানা দেশে। পেইনলেস ইনজেকশন ডিভাইস আমেরিকাসহ আরো কয়েকটি দেশে চালু হয়েছে। ভারতেও গত কয়েক বছর ধরে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে তা সার্বজনীন করা সম্ভব হয়নি। ইনজেকশন দেওয়ার প্রক্রিয়াকে পুরোপুরি যন্ত্রণাবিহীন করাও সম্ভব হয়নি। তারা শুধুই যে সেই সুচের ব্যাস অপ্রত্যাশিত ভাবে কমিয়ে চুলের চেয়েও সরু করে তুলতে পেরেছেন। সুচ যাতে পলকা না হয় এর জন্য তার শক্তিও বাড়িয়ে দিতে সক্ষম হন কয়েক গুণ। ফলে ত্বকের নিচে ঢোকানোর সময় সুচ ভেঙে যাবে না। চুলের চেয়ে সরু হওয়া এ মাইক্রোনিডল শরীরে ফোটানো হলে বিন্দুমাত্র যন্ত্রনা অনূভূত হবে না। এ সুচ আকারে এত ছোট যে তা শরীরে স্নায়ুগুলোকে ছুতে পারবে না। ইলাস্টিকের মতো প্রয়োজনে নিজেকে বাকিয়ে নেয়ার ক্ষমতা বাজারে চালু মাইক্রোনিউডলের চেয়ে ৩৬৩ গুণ বেশি। যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে ০.০১২ তরল শরীরে প্রবেশ করারো যাবে। স্বর্ণের পাত বসানো যে মাইক্রোপাম্পটি বানানো হয়েছে, তার মাধ্যমে প্রতি মিনিটে ৩০ মাইক্রোলিটার করে ওষুধ ঢুকিয়ে দেয়া যাবে মাইক্রোনিউডলের মধ্যে থাকা ‘রিজার্ভার’ – এ।
ইনজেকশন নেয়ার ভয় দূর করতে গত কয়েক দশক ধরেই গবেষণা চলছে আমেরিকাসহ পৃথিবীর নানা দেশে। পেইনলেস ইনজেকশন ডিভাইস আমেরিকাসহ আরো কয়েকটি দেশে চালু হয়েছে। ভারতেও গত কয়েক বছর ধরে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে তা সার্বজনীন করা সম্ভব হয়নি। ইনজেকশন দেওয়ার প্রক্রিয়াকে পুরোপুরি যন্ত্রণাবিহীন করাও সম্ভব হয়নি। তারা শুধুই যে সেই সুচের ব্যাস অপ্রত্যাশিত ভাবে কমিয়ে চুলের চেয়েও সরু করে তুলতে পেরেছেন। সুচ যাতে পলকা না হয় এর জন্য তার শক্তিও বাড়িয়ে দিতে সক্ষম হন কয়েক গুণ। ফলে ত্বকের নিচে ঢোকানোর সময় সুচ ভেঙে যাবে না। চুলের চেয়ে সরু হওয়া এ মাইক্রোনিডল শরীরে ফোটানো হলে বিন্দুমাত্র যন্ত্রনা অনূভূত হবে না। এ সুচ আকারে এত ছোট যে তা শরীরে স্নায়ুগুলোকে ছুতে পারবে না। ইলাস্টিকের মতো প্রয়োজনে নিজেকে বাকিয়ে নেয়ার ক্ষমতা বাজারে চালু মাইক্রোনিউডলের চেয়ে ৩৬৩ গুণ বেশি। যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে ০.০১২ তরল শরীরে প্রবেশ করারো যাবে। স্বর্ণের পাত বসানো যে মাইক্রোপাম্পটি বানানো হয়েছে, তার মাধ্যমে প্রতি মিনিটে ৩০ মাইক্রোলিটার করে ওষুধ ঢুকিয়ে দেয়া যাবে মাইক্রোনিউডলের মধ্যে থাকা ‘রিজার্ভার’ – এ।