- Sat Oct 10, 2020 12:50 pm#3690
গ্রহাণুর বুকে প্রথম স্পন্দন
মহাকাশে এতদিন যাদের নিষ্প্রাণ মনে করা হতো তাদের মধ্যে সম্প্রতি প্রাণের স্পন্দন খুজে পায় নাসার মহাকাশযান। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কাছে এটি অনেক বড় ঘটনা। কারণ এবারই প্রথম ঘটল এমন ঘটনা। আদ্যোপান্ত পাথুরে গ্রহাণু তে এ প্রাণের স্পন্দন আবিষ্কার করে নাসার মহাকাশযান। ১১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ লিনার প্রকল্প গ্রহাণুটি আবিষ্কার করে। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮ গ্রহাণুটিতে পৌছায় মহাকাশযানটি।
গ্রহাণুতে সোনার খনি
সম্প্রতি নাসা এমন একটি গ্রহাণুর সন্ধান পান, যেটা মহামূল্যবান ধাতুতে ঠাসা। এ গ্রহাণুটিতে আছে প্রচুর লোহা ও নিকেল। বিজ্ঞানীদের ধারণা এ গ্রহাণুটিতে পাওয়া যাবে বহু মূল্যের সোনাও। গ্রহাণুটির বর্তমান অবস্থান মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝামাঝি। এর আকার আমাদের চাদের ১০০ ভাগের ১ ভাগ মাত্র। প্রশস্ততা ২২৫ কিলোমিটার। গ্রহাণুটি প্রতি ৫ বছরে সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে।
গ্রহাণুটিতে কী পরিমাণ লোহা আছে তার ধারনা দেন নাসার গবেষকরা। তাদের মতে, এতে ১০,০০০ কোয়াড্রিলিয়ন (১০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০) লোহা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া নিকেল ও সোনার মতো মূল্যবান সম্পদ। অতি-উৎসাহী কিছু মানুষ এ সম্পদের বাজার মূল্য নির্ধারণ করেন। যদি পুরো গ্রহাণুটির সম্পদ পৃথিবীতে নিয়ে আসা হয় তাহলে পৃথিবীর প্রত্যেকে ১০ হাজার কোটি ডলারের মালিক হবেন।
বিবিধ
**১৬ আগস্ট ২০২০ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছ দিয়ে চলে যাওয়ার রেকর্ড করে এক গ্রহাণু। পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে ঢুকে সমুদ্রপৃষ্ঠের ২৯৫০ কিলোমিটার ওপর দিয়ে চলে যাওয়ার সময় গ্রহাণুটির গতিবেগ ছিল সেকেন্ডে ১২.৩ কিলোমিটার। রেকর্ড গড়া গ্রহাণুটি ৩-৬ মিটার প্রস্থ।
**৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ পৃথিবী থেকে ৪.৬ মিলিয়ন মাইল দূর দিয়ে যায় এক বিশাল গ্রহাণু। ১৮ মার্চ ২০১০ আবিষ্কৃত এ গ্রহাণু মিশরের গিজা পিরামিডের প্রায় দ্বিগুন।
**২ নভেম্বর ২০২০ পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যাবে একটি গ্রহাণু। প্রায় ২ মিটার বা ৭ ফুটের মতো ঐ গ্রহাণুটি আবিষ্কৃত হয় ৩ নভেম্বর ২০১৮। ক্যালিফোর্নিয়ার পালরমার অবজাভেটরিতে প্রথমবার এ গ্রহাণুর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানা যায়।
প্রতিবছরই কিছু গ্রহাণু পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসে। বেশির ভাগই বায়ুমন্ডলে ঢুকে পড়ে আগুনের গোলার রূপ নেয়। তারপর আছড়ে পড়ে পৃথিবীর বুকেই নি:শেষ হয়ে যায়। শেষ মূহুর্তে অল্প সময়ের জন্য টেলিস্কোপের ক্যামেরায় ধরা পড়ে সেই ছবি।
শুক্র গ্রহ রাশিয়ার!
পৃথিবীর স্থল ও আকাশসীমা ছাড়িয়ে সম্প্রতি সৌরজগতের অন্যতম গ্রহ শুক্রের মালিকানা দাবি করে বসল রাশিয়া। মস্কোর দাবি, শুক্র রাশিয়ান গ্রহ। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার মতে, শুক্র গ্রহ নিয়ে আলাপ উঠলে স্বীকার করতে হবে যে, রাশিয়ানদের এ গ্রহটি নিয়ে বিপুল অভিজ্ঞতা রয়েছে। সংস্থাটি ওয়েবসাইট বলা হয়, ১৯৬৭-১৯৮৪ সাল পর্যন্ত শুক্র গ্রহ নিয়ে রাশিয়ায় যে গবেষণা হয়েছে, তা এ গ্রহে আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণার শীর্ষস্থান দখল করে আছে। শুক্র গ্রহের আকা রপৃথিবীর মতোই। পৃথিবী থেকে সবচেয়ে নিকটবর্তী এ গ্রহ সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহ যেদিকে আবর্তিত হয় তার বিপরীত দিকে ঘূর্ণায়মান।
মহাকাশে এতদিন যাদের নিষ্প্রাণ মনে করা হতো তাদের মধ্যে সম্প্রতি প্রাণের স্পন্দন খুজে পায় নাসার মহাকাশযান। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কাছে এটি অনেক বড় ঘটনা। কারণ এবারই প্রথম ঘটল এমন ঘটনা। আদ্যোপান্ত পাথুরে গ্রহাণু তে এ প্রাণের স্পন্দন আবিষ্কার করে নাসার মহাকাশযান। ১১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ লিনার প্রকল্প গ্রহাণুটি আবিষ্কার করে। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮ গ্রহাণুটিতে পৌছায় মহাকাশযানটি।
গ্রহাণুতে সোনার খনি
সম্প্রতি নাসা এমন একটি গ্রহাণুর সন্ধান পান, যেটা মহামূল্যবান ধাতুতে ঠাসা। এ গ্রহাণুটিতে আছে প্রচুর লোহা ও নিকেল। বিজ্ঞানীদের ধারণা এ গ্রহাণুটিতে পাওয়া যাবে বহু মূল্যের সোনাও। গ্রহাণুটির বর্তমান অবস্থান মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝামাঝি। এর আকার আমাদের চাদের ১০০ ভাগের ১ ভাগ মাত্র। প্রশস্ততা ২২৫ কিলোমিটার। গ্রহাণুটি প্রতি ৫ বছরে সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে।
গ্রহাণুটিতে কী পরিমাণ লোহা আছে তার ধারনা দেন নাসার গবেষকরা। তাদের মতে, এতে ১০,০০০ কোয়াড্রিলিয়ন (১০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০) লোহা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া নিকেল ও সোনার মতো মূল্যবান সম্পদ। অতি-উৎসাহী কিছু মানুষ এ সম্পদের বাজার মূল্য নির্ধারণ করেন। যদি পুরো গ্রহাণুটির সম্পদ পৃথিবীতে নিয়ে আসা হয় তাহলে পৃথিবীর প্রত্যেকে ১০ হাজার কোটি ডলারের মালিক হবেন।
বিবিধ
**১৬ আগস্ট ২০২০ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছ দিয়ে চলে যাওয়ার রেকর্ড করে এক গ্রহাণু। পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে ঢুকে সমুদ্রপৃষ্ঠের ২৯৫০ কিলোমিটার ওপর দিয়ে চলে যাওয়ার সময় গ্রহাণুটির গতিবেগ ছিল সেকেন্ডে ১২.৩ কিলোমিটার। রেকর্ড গড়া গ্রহাণুটি ৩-৬ মিটার প্রস্থ।
**৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ পৃথিবী থেকে ৪.৬ মিলিয়ন মাইল দূর দিয়ে যায় এক বিশাল গ্রহাণু। ১৮ মার্চ ২০১০ আবিষ্কৃত এ গ্রহাণু মিশরের গিজা পিরামিডের প্রায় দ্বিগুন।
**২ নভেম্বর ২০২০ পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যাবে একটি গ্রহাণু। প্রায় ২ মিটার বা ৭ ফুটের মতো ঐ গ্রহাণুটি আবিষ্কৃত হয় ৩ নভেম্বর ২০১৮। ক্যালিফোর্নিয়ার পালরমার অবজাভেটরিতে প্রথমবার এ গ্রহাণুর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানা যায়।
প্রতিবছরই কিছু গ্রহাণু পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসে। বেশির ভাগই বায়ুমন্ডলে ঢুকে পড়ে আগুনের গোলার রূপ নেয়। তারপর আছড়ে পড়ে পৃথিবীর বুকেই নি:শেষ হয়ে যায়। শেষ মূহুর্তে অল্প সময়ের জন্য টেলিস্কোপের ক্যামেরায় ধরা পড়ে সেই ছবি।
শুক্র গ্রহ রাশিয়ার!
পৃথিবীর স্থল ও আকাশসীমা ছাড়িয়ে সম্প্রতি সৌরজগতের অন্যতম গ্রহ শুক্রের মালিকানা দাবি করে বসল রাশিয়া। মস্কোর দাবি, শুক্র রাশিয়ান গ্রহ। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার মতে, শুক্র গ্রহ নিয়ে আলাপ উঠলে স্বীকার করতে হবে যে, রাশিয়ানদের এ গ্রহটি নিয়ে বিপুল অভিজ্ঞতা রয়েছে। সংস্থাটি ওয়েবসাইট বলা হয়, ১৯৬৭-১৯৮৪ সাল পর্যন্ত শুক্র গ্রহ নিয়ে রাশিয়ায় যে গবেষণা হয়েছে, তা এ গ্রহে আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণার শীর্ষস্থান দখল করে আছে। শুক্র গ্রহের আকা রপৃথিবীর মতোই। পৃথিবী থেকে সবচেয়ে নিকটবর্তী এ গ্রহ সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহ যেদিকে আবর্তিত হয় তার বিপরীত দিকে ঘূর্ণায়মান।