- Fri Oct 09, 2020 11:32 am#3662
প্রাচীনতম শুক্রাণুর সন্ধান!!
সম্প্রতি দশ কোটি বছর আগের শুক্রাণুর সন্ধান পান বিজ্ঞানীরা । মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে পাওয়া এ শুক্রাণু বিশ্বের প্রাচীনতম বলে ধারণা বিজ্ঞানীদের। জার্মানি ও যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীদের সাথে নিয়ে জলজ প্রাণীর এ শুক্রাণু আবিষ্কার করেন চীনের এক বিশেষজ্ঞ দল। বিশেষজ্ঞরা জানান, একটি অ্যাম্বারের মধ্যে এ শুক্রাণু পাওয়া গেছে। যা ক্রিটেসিয়াস যুগের। এর আগে প্রাণী দেহের সবচেয়ে পুরানো শুক্রাণু পাওয়া যায় আনুমানিক ১ কোটি ৭০ লাখ বছর আগের। মিয়ানমারের প্রাপ্ত শুক্রাণটি ওস্ট্রাকড নামে এক প্রজাতির ক্রাস্টাসিয়ান থেকে এসেছিল। যা বিভিন্ন স্থানে ‘সিড শ্রিম্প’ নামে পরিচিত। শুক্রাণুটি পাওয়া যায় স্ত্রী প্রাণীর দেহে। ধারনা করা হচ্ছে প্রানীটি ফাদে পড়ার আগে পুরুষ শুক্রাণু গ্রহণ করেছিল। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ বিশ্বখ্যাত রয়্যাল সোসাইটির জার্নালে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। বর্তমানে হাজারো প্রজাতির ওস্ট্রাকডের অস্তিত্ব রয়েছে পৃথিবীতে এবং এদের অনেকের বড় আকৃতির শুক্রাণু রয়েছে।
কোটি বছর পুরানো গাছের জীবাশ্ম!!
পেরুর সেন্ট্রাল অ্যান্ডিয়ান মালভূমিতে এক কোটি বছর আগের জীবাশ্মের সন্ধান পান গবেষকরা। তারা বলেন, এ জীবাশ্ম বিশ্লেষনের মাধ্যমে জানা যায়, কীভাবে পৃথিবীতে জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটছে। জীবাশ্ম টি বিশ্লেষনের মাধ্যমে ভবিষ্যতের জলবায়ু কেমন হতে পারে, তাও অনুমান করা সম্ভব হবে। ঐ স্থানে শতাধিক জীবাশ্ম কাঠ পাতা ও পরাগায়নের নমুনাও পাওয়া গেছে। এসব নমুনা বিশ্লেষণে নতুন তথ্য জানতে পারবে বিজ্ঞানীরা।
ইসলামী যুগের কলসভর্তি স্বর্ণমুদ্রা
ইসরাইলের ইয়াভনে শহরের কাছে খনন কাজ চালানোর সময় কলসভর্তি স্বর্ণের মুদ্রা পাওয়া যায়। ২৪ আগস্ট ২০২০ দেশটির প্রত্নতাত্ত্বিকরা এ তথ্য জানান। মোট ৪২৫ টি ‘অত্যন্ত দুর্লভ’ প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা পান তারা। যেগুলোর মোট ওজন ৮৪৫ গ্রাম। প্রতিটি মুদ্রা ২৪ ক্যারেট স্বর্ণের তৈরি । প্রত্নত্ত্ববিদরা জানান, মুদ্রাগুলো নবম শতাব্দির। বখন ইসরাইলের ঐ অঞ্চল ছিল আব্বাসীয় খিলাফতের অধীনে। জানা গেছে, উদ্ধার হওয়া সম্পদের মধ্যে ছোট আকারের অনেকগুলো স্বর্ণের টুকরা পাওয়া গেছে। ঐ আমলে এগুলো স্বর্ণমূল্যের মুদ্রা ছিল। নবম শতাব্দির শেষ সময়টা ছিল আব্বাসীয় খলিফার স্বর্ণযুগ। ঐ সময় সাম্রাজ্যের সর্বাধিক বিস্তার ঘটে ছিল। সে সম্রাজ্যের বিস্তার ছিল বর্তমান আলজেরিয়া থেকে আফগানিস্তান পর্যন্ত। ইসরাইলের বিভিন্ন স্থানে এর আগেও বহু প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা এবং অন্যান্য সম্পদ আবিষ্কার হয়। ২০১৫ সালে প্রাচীন বন্দর শহর সিয়েসারিয়ায় গুপ্তধনের সন্ধান পান জাভিকা ফায়ের নামে এক স্কুবা ডাইভার। সাগরের তলদেশে ঘেুরে বেড়ানোর সময় বিপুল সোনার মোহর আবিষ্কার করেন তিনি। সেবার প্রায় দুই হাজার সোনার মোহর আবিষ্কার হয়। এগুলো ফাতেমীয় যুগের স্বর্ণমুদ্রা ছিল বলে হাজার সোনার মোহর আবিষ্কার হয়। এগুলো ফাতেমীয় যুগের স্বর্ণমুদ্রা ছিল বলে জানা যায়। এছাড়াও ২০১৬ সালে এ এলাকাতেই প্রায় ২০০০ বছরের পুরানো রোমান সামাজ্যের স্বর্ণমুদ্রা পাওয়া যায়।
সম্প্রতি দশ কোটি বছর আগের শুক্রাণুর সন্ধান পান বিজ্ঞানীরা । মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে পাওয়া এ শুক্রাণু বিশ্বের প্রাচীনতম বলে ধারণা বিজ্ঞানীদের। জার্মানি ও যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীদের সাথে নিয়ে জলজ প্রাণীর এ শুক্রাণু আবিষ্কার করেন চীনের এক বিশেষজ্ঞ দল। বিশেষজ্ঞরা জানান, একটি অ্যাম্বারের মধ্যে এ শুক্রাণু পাওয়া গেছে। যা ক্রিটেসিয়াস যুগের। এর আগে প্রাণী দেহের সবচেয়ে পুরানো শুক্রাণু পাওয়া যায় আনুমানিক ১ কোটি ৭০ লাখ বছর আগের। মিয়ানমারের প্রাপ্ত শুক্রাণটি ওস্ট্রাকড নামে এক প্রজাতির ক্রাস্টাসিয়ান থেকে এসেছিল। যা বিভিন্ন স্থানে ‘সিড শ্রিম্প’ নামে পরিচিত। শুক্রাণুটি পাওয়া যায় স্ত্রী প্রাণীর দেহে। ধারনা করা হচ্ছে প্রানীটি ফাদে পড়ার আগে পুরুষ শুক্রাণু গ্রহণ করেছিল। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ বিশ্বখ্যাত রয়্যাল সোসাইটির জার্নালে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। বর্তমানে হাজারো প্রজাতির ওস্ট্রাকডের অস্তিত্ব রয়েছে পৃথিবীতে এবং এদের অনেকের বড় আকৃতির শুক্রাণু রয়েছে।
কোটি বছর পুরানো গাছের জীবাশ্ম!!
পেরুর সেন্ট্রাল অ্যান্ডিয়ান মালভূমিতে এক কোটি বছর আগের জীবাশ্মের সন্ধান পান গবেষকরা। তারা বলেন, এ জীবাশ্ম বিশ্লেষনের মাধ্যমে জানা যায়, কীভাবে পৃথিবীতে জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটছে। জীবাশ্ম টি বিশ্লেষনের মাধ্যমে ভবিষ্যতের জলবায়ু কেমন হতে পারে, তাও অনুমান করা সম্ভব হবে। ঐ স্থানে শতাধিক জীবাশ্ম কাঠ পাতা ও পরাগায়নের নমুনাও পাওয়া গেছে। এসব নমুনা বিশ্লেষণে নতুন তথ্য জানতে পারবে বিজ্ঞানীরা।
ইসলামী যুগের কলসভর্তি স্বর্ণমুদ্রা
ইসরাইলের ইয়াভনে শহরের কাছে খনন কাজ চালানোর সময় কলসভর্তি স্বর্ণের মুদ্রা পাওয়া যায়। ২৪ আগস্ট ২০২০ দেশটির প্রত্নতাত্ত্বিকরা এ তথ্য জানান। মোট ৪২৫ টি ‘অত্যন্ত দুর্লভ’ প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা পান তারা। যেগুলোর মোট ওজন ৮৪৫ গ্রাম। প্রতিটি মুদ্রা ২৪ ক্যারেট স্বর্ণের তৈরি । প্রত্নত্ত্ববিদরা জানান, মুদ্রাগুলো নবম শতাব্দির। বখন ইসরাইলের ঐ অঞ্চল ছিল আব্বাসীয় খিলাফতের অধীনে। জানা গেছে, উদ্ধার হওয়া সম্পদের মধ্যে ছোট আকারের অনেকগুলো স্বর্ণের টুকরা পাওয়া গেছে। ঐ আমলে এগুলো স্বর্ণমূল্যের মুদ্রা ছিল। নবম শতাব্দির শেষ সময়টা ছিল আব্বাসীয় খলিফার স্বর্ণযুগ। ঐ সময় সাম্রাজ্যের সর্বাধিক বিস্তার ঘটে ছিল। সে সম্রাজ্যের বিস্তার ছিল বর্তমান আলজেরিয়া থেকে আফগানিস্তান পর্যন্ত। ইসরাইলের বিভিন্ন স্থানে এর আগেও বহু প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা এবং অন্যান্য সম্পদ আবিষ্কার হয়। ২০১৫ সালে প্রাচীন বন্দর শহর সিয়েসারিয়ায় গুপ্তধনের সন্ধান পান জাভিকা ফায়ের নামে এক স্কুবা ডাইভার। সাগরের তলদেশে ঘেুরে বেড়ানোর সময় বিপুল সোনার মোহর আবিষ্কার করেন তিনি। সেবার প্রায় দুই হাজার সোনার মোহর আবিষ্কার হয়। এগুলো ফাতেমীয় যুগের স্বর্ণমুদ্রা ছিল বলে হাজার সোনার মোহর আবিষ্কার হয়। এগুলো ফাতেমীয় যুগের স্বর্ণমুদ্রা ছিল বলে জানা যায়। এছাড়াও ২০১৬ সালে এ এলাকাতেই প্রায় ২০০০ বছরের পুরানো রোমান সামাজ্যের স্বর্ণমুদ্রা পাওয়া যায়।