- Thu Oct 08, 2020 2:17 pm#3650
মহাকাশ ভ্রমণ
মহাকাশ পর্যটনের দরজা খুলে যাচ্ছে সবার জন্য। মহকাশ পর্যটনবিষয়ক ব্রিটিশ স্পেসশিপ সংস্থা Virgin Galactic এ সুবিধা দিচ্ছে । ২০০৪ সাল থেকে বানিজ্যিকভাবে মহাকাশ পর্যটনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা রিচার্ড ব্রনসন। সম্প্রতি তারা নতুন মহকাশযানের নকশা প্রকাশ করেন। এতে ছয় জন যাত্রী বসতে পারবেন। এছাড়া থাকবেন দুইজন পাইলটের বসার জায়গা। ইতোমধ্যে প্রায় ৬০০ যাত্রী টিকিট কিনে ফেলেছেন। বুকিং দিয়ে রেখেছেন আরো ২,৫০,০০০ মার্কিন ডলার। পৃথিবী থেকে ৬৮ মাইল উচ্চতায় পৌছে যাত্রীরা মহাকাশের একেবারে প্রান্তে ভ্রমণ করার সুযোগ পাবেন।
চীনের পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান পরীক্ষা
সফলভাবে পরীক্ষামূলক পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করে সেটিকে ফের ভূমিতে অবতরণ করাতে সক্ষম হন চীন। সম্প্রতি ইনার মঙ্গোলিয়ার জিকুয়ান মহাকাশযান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে রকেটের সাহায্যে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করে চীন। দুদিন কমপক্ষে ঘুরে ৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ নির্দিষ্ট স্থানে সফলভাবে অবতরণ করে এটি। মহাকাশযাত্রায় খরচ কমানোর একটি পথ হিসেবেই দেখা হয় পনর্ব্যবহার মহাকাশযানগুলোকে। মার্কিন একটি মহকাশযান ইতোমধ্যে অনেকগুলো অভিযান শেষ করেছে।
শুক্র গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব!
সম্প্রতি সৌরজগতের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম গ্রহ শুক্রের মেঘমালার মধ্যে ফসফিন নামে এক ধরনের গ্যাসের অস্তিত্ব শনাক্ত করেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এরপর তারা দাবি করেন যে, গ্রহটিতে প্রানের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই এবং চিলির আতাকামায় অবস্থিত টেলিস্কোপ ব্যবহার করে একদল বিশেষজ্ঞ শুক্র গ্রহের মেঘের আস্তরণ পর্যবেক্ষণ করেন। এতে তারা ফসফিন গ্যাসের অস্তিত্ব শনাক্ত করতে সক্ষম হন। তবে শুধুমাত্র ফসফেনের উপস্থিতি শুক্র গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব প্রমাণ করে না। কারণ শুক্র গ্রহে যে উচ্চতায় তাপমাত্রা রয়েছে তা সাধারনত সিসা গলানোর চুলার মতো। বিজ্ঞানীরা বলেন, শুক্র গ্রহের তাপমাত্রা ৪৬৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রায় প্রাণের অস্তিত্ব টিকে থাকার সম্ভাবনা একেবারে ক্ষীণ। একটি ফসফরাস পরমাণু ও তিনটি হাইড্রোজেন পরমাণুর সমন্বয়ে ফসফিন গ্যাসের অনু তৈরি হয়ে থাকে। পৃথিবীতে কিছু ব্যাকটেরিয়া ফসফরাসের সাথে হাইড্রোজেনের মিলন ঘটিয়ে এ গ্যাস তৈরি করে। বিবর্ণ এ গ্যাসের গন্ধ রসুন বা পচেঁ যাওয়া মাছের মতো।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় একবারে মিলল ৫০ টি নতুন গ্রহ
মহাকাশ নিয়ে গবেষণায় সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন ৫০ টি নতুন গ্রহ। নাসার দেয়া পুরানো তথ্য ও বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম বুদ্ধি মত্তার সাহায্যে ৫০টি সম্ভাব্য গ্রহ শনাক্ত করেন। তারা প্রথমবার এ কৌশলটি ব্যবহার করেন এবং এ গ্রহগুলোর বিশ্লেষণ করে কোনটি আসল এবং কোনটি নকল তা নির্ধারনে সফল হন। জানা গেছে নতুন এ গ্রহগুলো নেপচুনের মতো বৃহত্তম এবং পৃথিবীর চেয়ে ছোট। আর সৌরজগতের কক্ষপথগুলো ২০০ দিন থেকে এক দিনেরও কম সময় পর্যন্ত বিস্তত।
মহাকাশ পর্যটনের দরজা খুলে যাচ্ছে সবার জন্য। মহকাশ পর্যটনবিষয়ক ব্রিটিশ স্পেসশিপ সংস্থা Virgin Galactic এ সুবিধা দিচ্ছে । ২০০৪ সাল থেকে বানিজ্যিকভাবে মহাকাশ পর্যটনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা রিচার্ড ব্রনসন। সম্প্রতি তারা নতুন মহকাশযানের নকশা প্রকাশ করেন। এতে ছয় জন যাত্রী বসতে পারবেন। এছাড়া থাকবেন দুইজন পাইলটের বসার জায়গা। ইতোমধ্যে প্রায় ৬০০ যাত্রী টিকিট কিনে ফেলেছেন। বুকিং দিয়ে রেখেছেন আরো ২,৫০,০০০ মার্কিন ডলার। পৃথিবী থেকে ৬৮ মাইল উচ্চতায় পৌছে যাত্রীরা মহাকাশের একেবারে প্রান্তে ভ্রমণ করার সুযোগ পাবেন।
চীনের পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান পরীক্ষা
সফলভাবে পরীক্ষামূলক পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করে সেটিকে ফের ভূমিতে অবতরণ করাতে সক্ষম হন চীন। সম্প্রতি ইনার মঙ্গোলিয়ার জিকুয়ান মহাকাশযান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে রকেটের সাহায্যে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করে চীন। দুদিন কমপক্ষে ঘুরে ৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ নির্দিষ্ট স্থানে সফলভাবে অবতরণ করে এটি। মহাকাশযাত্রায় খরচ কমানোর একটি পথ হিসেবেই দেখা হয় পনর্ব্যবহার মহাকাশযানগুলোকে। মার্কিন একটি মহকাশযান ইতোমধ্যে অনেকগুলো অভিযান শেষ করেছে।
শুক্র গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব!
সম্প্রতি সৌরজগতের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম গ্রহ শুক্রের মেঘমালার মধ্যে ফসফিন নামে এক ধরনের গ্যাসের অস্তিত্ব শনাক্ত করেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এরপর তারা দাবি করেন যে, গ্রহটিতে প্রানের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই এবং চিলির আতাকামায় অবস্থিত টেলিস্কোপ ব্যবহার করে একদল বিশেষজ্ঞ শুক্র গ্রহের মেঘের আস্তরণ পর্যবেক্ষণ করেন। এতে তারা ফসফিন গ্যাসের অস্তিত্ব শনাক্ত করতে সক্ষম হন। তবে শুধুমাত্র ফসফেনের উপস্থিতি শুক্র গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব প্রমাণ করে না। কারণ শুক্র গ্রহে যে উচ্চতায় তাপমাত্রা রয়েছে তা সাধারনত সিসা গলানোর চুলার মতো। বিজ্ঞানীরা বলেন, শুক্র গ্রহের তাপমাত্রা ৪৬৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রায় প্রাণের অস্তিত্ব টিকে থাকার সম্ভাবনা একেবারে ক্ষীণ। একটি ফসফরাস পরমাণু ও তিনটি হাইড্রোজেন পরমাণুর সমন্বয়ে ফসফিন গ্যাসের অনু তৈরি হয়ে থাকে। পৃথিবীতে কিছু ব্যাকটেরিয়া ফসফরাসের সাথে হাইড্রোজেনের মিলন ঘটিয়ে এ গ্যাস তৈরি করে। বিবর্ণ এ গ্যাসের গন্ধ রসুন বা পচেঁ যাওয়া মাছের মতো।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় একবারে মিলল ৫০ টি নতুন গ্রহ
মহাকাশ নিয়ে গবেষণায় সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন ৫০ টি নতুন গ্রহ। নাসার দেয়া পুরানো তথ্য ও বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম বুদ্ধি মত্তার সাহায্যে ৫০টি সম্ভাব্য গ্রহ শনাক্ত করেন। তারা প্রথমবার এ কৌশলটি ব্যবহার করেন এবং এ গ্রহগুলোর বিশ্লেষণ করে কোনটি আসল এবং কোনটি নকল তা নির্ধারনে সফল হন। জানা গেছে নতুন এ গ্রহগুলো নেপচুনের মতো বৃহত্তম এবং পৃথিবীর চেয়ে ছোট। আর সৌরজগতের কক্ষপথগুলো ২০০ দিন থেকে এক দিনেরও কম সময় পর্যন্ত বিস্তত।