- Tue Oct 06, 2020 12:20 pm#3616
রিও টিনটো অদ্ভত ও ভয়ংকর এক নদী
বিশ্বের এমন নদীও আছে যেখানে কেউ নামলে কঙ্কালে পরিণত হয়। অদ্ভত ও ভয়ঙ্কর এ নদীর দেখা মিলবে স্পেনের দক্ষিণ পশ্চিমে আন্দালুসিয়া প্রদেশে। এখানকার সিয়েরা মোরেনা পাহাড় থেকে সৃষ্ট এ নদীটি প্রায় ১০০ কিমি পথ পেরিয়ে মিলিত হয়েছে হুয়েলভা শহরে কাদিজ উপসাগরে। এ নদীর চারপাশে রয়েছে মূল্যবান সম্পদের মজুদ। সোনা, রূপা, তামাসহ আরো বহুবিধ খনিজ সম্পদের লোভে এলাকায় খনন চলছে বহু শতাব্দী আগে থেকে । প্রায় ৫,০০০ বছর আগে শুরু হওয়া এ খনন কাজ যেমন স্থানীয় মানুষদের সম্পদশালী করেছে তেমনি নানারকম খনিজ মিলে এ নদীর পানিকে করেছে অত্যন্ত অম্লীয়। ফলে এর স্বাভাবিক জলজ প্রাণীকূল একেবারেই বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে । টিকে রয়েছে কিছু বিশেষ ধরণের ব্যাকটেরিয়া। এজন্য এর আশেপাশে জনবসতিকে অন্যত্র সরিয়ে ফেলতে হয়েছে। তবে লাল বর্ণ ধারণকৃত এ নদীর পানির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সারাবছর ভ্রমণপিপাসুদের আকর্ষণ করে।
সাইকেল আবিষ্কার যোগাযোগকে করেছে সহজ ও সাশ্রয়ী
দুই চাকা বিশিষ্ট পায়ে চালানোর বাহন বাইসাইকেল শব্দটি এসেছে ফরাসি শব্দ থেকে। যা বাংলায় সাইকেল নামেই পরিচিত। ১৮৪৭ সালে সর্বপ্রথম ফরাসি এক প্রকাশনায় এ শব্দটি ব্যবহার কার হয়। শত শত বছরের অনেক কষ্ট ও পরিশ্রমের ফসল সরল, কিন্তু যুগান্তকারী আবিষ্কার। ১৮১৭ সালে জার্মান ধনকুব ও শৌখিন উদ্ভাবক কার্ল ভন দ্রাইস চেইন ও প্যাডেলবিহীন দুই চাকার এই বাহনের প্রচলন ঘটায়। পরবর্তীতে জার্মান উদ্ভাবক কার্ল কেচ নিজেকে প্রথম প্যাডেলযুক্ত সাইকেলের উদ্ভাবক দাবি করলেও ১৮৬৬ সালে এই সাইকেলের প্যাটেন্ট পান ফরাসি পিয়েরে ল্যালমেন। ভেলোসিপেড নামে পরিচিত এ উদ্ভাবক থেকেই সাইকেল যুগের সূচনা ধরা হয়। ১৮৮৫ সালে জন কেম্প উন্নতমানের গিয়ার এবং সমান আকৃতির চাকায় রোভার নামে নতুন সাইকেল তৈরি করেন। এতে সাইকেল আধুনিক যুগে প্রবেশ করে। এরপর ধীরে ধীরে গড় দেড়শো বছর সাইকেলের অনেক উন্নতি হয়েছে। বিনা খরচে দ্রুত পথচলা ও শারীরিক সুস্থতার সাইকেল এখন প্রথম পছন্দ।
সানফিস’র সাথে সূর্যের কোনো সম্পর্ক নেই!!
সানফিস গ্রষ্মমন্ডলীয় এবং নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলীয় একটি দৈত্যাকৃতির সামুদ্রিক মাছ। এটি মোলা নামেও পরিচিত। এদের সত্যিকারের লেজ নেই এবং এরা মাথা সমেত অর্ধেক কাটা মাছের মতো। মজার বিষয় নামের সাথে সান থাকলেও এর সাথে সূর্যের কোনো সম্পর্ক নেই। এদর ওজন প্রায় ২৪৭-১০০০ কেজি হয়। ছোট মাছ, মাছের লার্ভা ইত্যাদি খেয়ে সানফিস বেচে থাকে। স্ত্রী সানফিস এর সাথে ৩০ কোটি পর্যন্ত ডিম দেয় যার বেশির ভাগই সফল পরিণতির দিকে যেতে পারে না। শিকার থেকে বাচতে ছোট থেকে এরা দলবদ্ধভাবে বসবাস করে। সমুদ্রে এদের বৃদ্ধি লক্ষ্য করার মতো। অদ্ভত এ মাছ সম্পর্কে অনেক তথ্য এখনও অজানা।
বিশ্বের এমন নদীও আছে যেখানে কেউ নামলে কঙ্কালে পরিণত হয়। অদ্ভত ও ভয়ঙ্কর এ নদীর দেখা মিলবে স্পেনের দক্ষিণ পশ্চিমে আন্দালুসিয়া প্রদেশে। এখানকার সিয়েরা মোরেনা পাহাড় থেকে সৃষ্ট এ নদীটি প্রায় ১০০ কিমি পথ পেরিয়ে মিলিত হয়েছে হুয়েলভা শহরে কাদিজ উপসাগরে। এ নদীর চারপাশে রয়েছে মূল্যবান সম্পদের মজুদ। সোনা, রূপা, তামাসহ আরো বহুবিধ খনিজ সম্পদের লোভে এলাকায় খনন চলছে বহু শতাব্দী আগে থেকে । প্রায় ৫,০০০ বছর আগে শুরু হওয়া এ খনন কাজ যেমন স্থানীয় মানুষদের সম্পদশালী করেছে তেমনি নানারকম খনিজ মিলে এ নদীর পানিকে করেছে অত্যন্ত অম্লীয়। ফলে এর স্বাভাবিক জলজ প্রাণীকূল একেবারেই বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে । টিকে রয়েছে কিছু বিশেষ ধরণের ব্যাকটেরিয়া। এজন্য এর আশেপাশে জনবসতিকে অন্যত্র সরিয়ে ফেলতে হয়েছে। তবে লাল বর্ণ ধারণকৃত এ নদীর পানির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সারাবছর ভ্রমণপিপাসুদের আকর্ষণ করে।
সাইকেল আবিষ্কার যোগাযোগকে করেছে সহজ ও সাশ্রয়ী
দুই চাকা বিশিষ্ট পায়ে চালানোর বাহন বাইসাইকেল শব্দটি এসেছে ফরাসি শব্দ থেকে। যা বাংলায় সাইকেল নামেই পরিচিত। ১৮৪৭ সালে সর্বপ্রথম ফরাসি এক প্রকাশনায় এ শব্দটি ব্যবহার কার হয়। শত শত বছরের অনেক কষ্ট ও পরিশ্রমের ফসল সরল, কিন্তু যুগান্তকারী আবিষ্কার। ১৮১৭ সালে জার্মান ধনকুব ও শৌখিন উদ্ভাবক কার্ল ভন দ্রাইস চেইন ও প্যাডেলবিহীন দুই চাকার এই বাহনের প্রচলন ঘটায়। পরবর্তীতে জার্মান উদ্ভাবক কার্ল কেচ নিজেকে প্রথম প্যাডেলযুক্ত সাইকেলের উদ্ভাবক দাবি করলেও ১৮৬৬ সালে এই সাইকেলের প্যাটেন্ট পান ফরাসি পিয়েরে ল্যালমেন। ভেলোসিপেড নামে পরিচিত এ উদ্ভাবক থেকেই সাইকেল যুগের সূচনা ধরা হয়। ১৮৮৫ সালে জন কেম্প উন্নতমানের গিয়ার এবং সমান আকৃতির চাকায় রোভার নামে নতুন সাইকেল তৈরি করেন। এতে সাইকেল আধুনিক যুগে প্রবেশ করে। এরপর ধীরে ধীরে গড় দেড়শো বছর সাইকেলের অনেক উন্নতি হয়েছে। বিনা খরচে দ্রুত পথচলা ও শারীরিক সুস্থতার সাইকেল এখন প্রথম পছন্দ।
সানফিস’র সাথে সূর্যের কোনো সম্পর্ক নেই!!
সানফিস গ্রষ্মমন্ডলীয় এবং নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলীয় একটি দৈত্যাকৃতির সামুদ্রিক মাছ। এটি মোলা নামেও পরিচিত। এদের সত্যিকারের লেজ নেই এবং এরা মাথা সমেত অর্ধেক কাটা মাছের মতো। মজার বিষয় নামের সাথে সান থাকলেও এর সাথে সূর্যের কোনো সম্পর্ক নেই। এদর ওজন প্রায় ২৪৭-১০০০ কেজি হয়। ছোট মাছ, মাছের লার্ভা ইত্যাদি খেয়ে সানফিস বেচে থাকে। স্ত্রী সানফিস এর সাথে ৩০ কোটি পর্যন্ত ডিম দেয় যার বেশির ভাগই সফল পরিণতির দিকে যেতে পারে না। শিকার থেকে বাচতে ছোট থেকে এরা দলবদ্ধভাবে বসবাস করে। সমুদ্রে এদের বৃদ্ধি লক্ষ্য করার মতো। অদ্ভত এ মাছ সম্পর্কে অনেক তথ্য এখনও অজানা।