- Mon Sep 21, 2020 7:41 pm#3375
খাওয়ার পানিতে নতুন দুই ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান লাভ
খাওয়ার পানিকে দূষিত করার অন্যতম দুই কারিগরের সন্ধান পাওয়া গেছে। এ কারিগররা হলো নতুন প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া, যারা বেচে থকে খাওয়ার পানিতে মিশে থাকা অত্যন্ত বিষাক্ত ম্যাঙ্গানিজ খেয়ে। যে বিষাক্ত ম্যাঙ্গানিজ পানি থেকে সরানোটা এখনো পর্যন্ত বেশ দু:সাধ্যই। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত গবেষণা প্রকাশিত হয় আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকী নেচার-এ। ব্যাকটেরিয়াগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে Candidatus Mangnitrophus noduliformans এবং Ramlibacter lithotrophicus ।
১০ কোটি বছর কেটেছে ঘুমে
ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, প্রোটোজোয়া, শৈবাল-ছত্রাক, আর্কিয়া – সংখ্যায় এরা লক্ষাধিক । প্রশান্ত মহাসাগরে তলদেশে ৩,৭০০-৫০,৭০০ মিটার গভীরে প্রায় ১০ কোটি বছর ঘুমিয়ে ছিল তারা । প্রাগৈতিহাসিক যুগের এমন অনুজীবের খোঁজ পান জাপানের বিজ্ঞানীরা। ‘মাইক্রোবিয়াল লাইফ’ নিয়ে বড় ধরণের গবেষণা চলছে জাপানে। এর অধীনে সাগরের গভীরে আণুবীক্ষণিক জীবের খোজ করেন বিজ্ঞানীরা। এ গবেষণার সাথে রয়েছে আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি , জাপানের কোচি ইউনিভার্সিটি এবং মেরিন ওয়ার্কস। বিজ্ঞান সাময়িকী নেচার কমিউনিকেশন -এ ২৮ জুলাই ২০২০ গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়।
ডায়নোসর খেকো কুমির
কোটি কোটি বছর আগে Deinonychus নামে বিশাল দেহের হিংস্র কুমির ঘুরে বেড়াত সাগরে ও স্থলভাগে। সবচেয়ে বড় ডায়নোসরকেও চিবিয়ে খেত এরা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এদের চোয়ালে ছিল কলার সমান বড় বড় দাত, যা অত্যন্ত শক্ত। এগুলোই ডায়নোসর শিকার করে খাওয়ার সামর্থ্য দেয় এ প্রজাতির কুমিরকে। সম্প্রতি উত্তর আমেরিকার পশ্চিম ও আটলান্টিক উপকূলের বিভিন্ন স্থান থেকেও এ প্রাণীর জীবাশ্ম পাওয়া যায়। জীবাশ্ম থেকে আভাস মেলে ডেইনোসকাসের দীর্ঘ ও বেশ প্রশস্থ নাসা এবং নাকের চারপাশে বেশ বড় আকারের চ্যাপ্টা অংশ ছিল । বিলুপ্ত বা জীবিত অন্য কোনো জাতের কুমিরের এ ধরণের নাসা ও নাক নেই । ডেইনোসকাস আকারে ৩৩ ফুট পর্যন্ত দীর্ঘ হতো । অন্তত সাড়ে ৭ কোটি থেকে ৮ কোটি ২০ লাখ বছর আগে এর বিচরণ করত।
খাওয়ার পানিকে দূষিত করার অন্যতম দুই কারিগরের সন্ধান পাওয়া গেছে। এ কারিগররা হলো নতুন প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া, যারা বেচে থকে খাওয়ার পানিতে মিশে থাকা অত্যন্ত বিষাক্ত ম্যাঙ্গানিজ খেয়ে। যে বিষাক্ত ম্যাঙ্গানিজ পানি থেকে সরানোটা এখনো পর্যন্ত বেশ দু:সাধ্যই। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত গবেষণা প্রকাশিত হয় আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকী নেচার-এ। ব্যাকটেরিয়াগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে Candidatus Mangnitrophus noduliformans এবং Ramlibacter lithotrophicus ।
১০ কোটি বছর কেটেছে ঘুমে
ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, প্রোটোজোয়া, শৈবাল-ছত্রাক, আর্কিয়া – সংখ্যায় এরা লক্ষাধিক । প্রশান্ত মহাসাগরে তলদেশে ৩,৭০০-৫০,৭০০ মিটার গভীরে প্রায় ১০ কোটি বছর ঘুমিয়ে ছিল তারা । প্রাগৈতিহাসিক যুগের এমন অনুজীবের খোঁজ পান জাপানের বিজ্ঞানীরা। ‘মাইক্রোবিয়াল লাইফ’ নিয়ে বড় ধরণের গবেষণা চলছে জাপানে। এর অধীনে সাগরের গভীরে আণুবীক্ষণিক জীবের খোজ করেন বিজ্ঞানীরা। এ গবেষণার সাথে রয়েছে আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি , জাপানের কোচি ইউনিভার্সিটি এবং মেরিন ওয়ার্কস। বিজ্ঞান সাময়িকী নেচার কমিউনিকেশন -এ ২৮ জুলাই ২০২০ গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়।
ডায়নোসর খেকো কুমির
কোটি কোটি বছর আগে Deinonychus নামে বিশাল দেহের হিংস্র কুমির ঘুরে বেড়াত সাগরে ও স্থলভাগে। সবচেয়ে বড় ডায়নোসরকেও চিবিয়ে খেত এরা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এদের চোয়ালে ছিল কলার সমান বড় বড় দাত, যা অত্যন্ত শক্ত। এগুলোই ডায়নোসর শিকার করে খাওয়ার সামর্থ্য দেয় এ প্রজাতির কুমিরকে। সম্প্রতি উত্তর আমেরিকার পশ্চিম ও আটলান্টিক উপকূলের বিভিন্ন স্থান থেকেও এ প্রাণীর জীবাশ্ম পাওয়া যায়। জীবাশ্ম থেকে আভাস মেলে ডেইনোসকাসের দীর্ঘ ও বেশ প্রশস্থ নাসা এবং নাকের চারপাশে বেশ বড় আকারের চ্যাপ্টা অংশ ছিল । বিলুপ্ত বা জীবিত অন্য কোনো জাতের কুমিরের এ ধরণের নাসা ও নাক নেই । ডেইনোসকাস আকারে ৩৩ ফুট পর্যন্ত দীর্ঘ হতো । অন্তত সাড়ে ৭ কোটি থেকে ৮ কোটি ২০ লাখ বছর আগে এর বিচরণ করত।