Get on Google Play

সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক বিস্তারিত তথ্য
#3374
১৪ পায়ের দানবীয় তেলাপোকা
গভীর সমুদ্রে খোলসযুক্ত জলজ প্রজাতির অতিকায় এক জীবের সন্ধান পান ইন্দোনেশিয়ার বিজ্ঞানীরা। এ জীবকে তারা ‘দানবাকৃতির সামুদ্রীক তেলাপোকা’ বলে বর্ণনা করেন। বিজ্ঞানীরা বলেন, এটি ক্রাসটেশিয়া শ্রেণীভুক্ত জীবিত অতিকায় প্রানীগুলোর অন্যতম। নতুন এ জীবটি ব্যাথিনোমাস বর্গের অন্তর্ভুক্ত। ব্যাথিনোমাস হলো বিশাল আকৃতির আইসোপড প্রজাতির প্রানী। যাদের পা থাকে ৭ জোড়া বা ১৪টি । বিশাল চেহারার এ জীবের দেহ চ্যাপ্টা। তাদের দেহের ওপরের অংশ শক্ত আবরণে ঢাকা থাকে এবং এারা গভীর পানিতে থাকে। প্রানীটির বৈজ্ঞানিক নাম Bathynomus raksasa । এটি পাওয়া গেছে জাভা ও সুমাত্রা দ্বীপের মাঝে সুন্দা প্রণালীতে এবং ভারত মহাসাগরের সমুদ্রপৃষ্ঠে থেকে ৯৫৭-১, ২৫৯ মিটার গভীরে। প্রাপ্তবয়স্ক এ জীবটি আয়তনে ৩৩ সেন্টিমিটার লম্বা এবং আকৃতির দিক দিয়ে এটিকে অতি দানব বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। এ প্রানীটি ব্যাথিনোমাস প্রজাতির মধ্যে দ্বীতিয় সর্ববৃহৎ জীব। ৮ জুলাই ২০২০ বিজ্ঞানী-গবেষকরা এ নতুন প্রজাতি সম্পর্কে তাদের রিপোর্ট পেশ করেন। বায়োডাইভারসিটি রিসার্চ জার্নাল জুকিজে-তে এটি প্রকাশিত হয়।

পাখির আদিপুরুষ
ব্রাজিলে ১১ কোটি ৫০ লাখ বছর আগে তিন আঙ্গলের পায়ের পাতা বিশিষ্ট এক প্রজাতির ডাইনোসর বিচরণ করেছিল । এ পর্যন্ত যত প্রজাতির প্রাগৈতিহাসিক ডাইনোসরের সন্ধান পাওয়া গেছে তাদের সাথে এদের মিল নেই। বিজ্ঞানীরা বলেন, এরা সম্পূর্ণ নতুন প্রজাতির । আজকের দিনে আমাদের চারপাশে যেসব পাখি ওড়াওড়ি করতে দেখি তাদের আদিপুরুষ এরাই। বিজ্ঞানীরা এ নতুন প্রজাতির নাম দিয়েছেন ‘আরাতাসোরাস মিউসইউনালি’। এরা ছিল মাংসাশী। ব্রাজিলের সিয়েরা প্রদেশের পেদ্রা বাঙ্কা খনির গভিরে স্প্লেট জাতীয় কালো শিলার স্তরে স্থানীয় এক ব্যক্তি ২০০৮ সালে এ প্রাণীর পায়ের পাতার একটি জীবাশ্ম দেখতেপান। এরপর জীবাশ্মটি উদ্ধার করতে ১২ বছর লেগে যায়। পাখির মতো দেখতে এ ধরণের ডাইনোসরদের বিশেষ বৈশিষ্ঠ্য ছিল দুটো – তিন আঙ্গুলযুক্ত পা, আর গায়ে ছিল ফাপা হাড়। এ দুটি বৈশিষ্ট্য আজও পাখির সাথে এর আত্মীয়তার চিহৃ বহন করে।

     ক্যালডীয় সভ্যতার স্থপতি –নেবুচাঁদনেজার। […]

    বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর কোথায় অবস্থিত?-উঃ ঢা[…]

     ব্যাসবাক্যের অপর নাম কি?-উঃ বিগ্রহবাক্য।  সমাস […]

     প্রভাবতী সম্ভাবষণ কার রচনা ?-উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্[…]