- Mon Sep 14, 2020 8:07 pm#3329
উপদ্বীপ
তিন দিক জলভাগ দ্বারা বেষ্টিত এবং একদিক স্থলভাগের সঙ্গে সংযুক্ত ভূমিকে উপদ্বীপ বলে।
কোরিয়া উপদ্বীপ: উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া
আরব উপদ্বীপ: সৌদি আরব, ওমান, ইয়েমেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাতার, বাহরাইন।
ইবেরিয়ান উপদ্বীপ: স্পেন, পর্তুগাল, ফ্রান্স, এন্ডোরা।
বলকান উপদ্বীপ: ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, বসনিয়া-হার্জেগোবিনা, মন্টেনিগ্রো, কসোভো, মেসিডোনিয়া, স্লোভেনিয়া, গ্রিস, বুলগেরিয়া, আলবেনিয়া, মালদোভা, রোমানিয়া।
পাহাড়পর্বত
পাহাড়: সাধারণত ৬০০-১০০০ মিটার উঁচু বিস্তত শিলাস্তুপকে পাহাড় বলে ।
পর্বত: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সুউচ্চ ১০০০ মিটারের বেশি উঁচু বিস্তত শিলাস্তুপকে পর্বত বলে, যা খাড়া ঢালবিশিষ্ট হয়ে থাকে। প্রধান বৈশিষ্টের ভিত্তিতে পর্বতকে চার ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে।
১.ভঙ্গিল পর্বত: ভূগর্ভের অভ্যন্তরীণ প্রচন্ড চাপের কারণে ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগে যদি ভাঁজের সৃষ্টি হয়ে কোথাও উঁচু কোথাও নিচু ভূমিরুপের সৃষ্টি করে তাহলে ভাজ হওয়া উঁচু ভূমিরূপটিকে ভঙ্গিল বা ভাঁজ পর্বত বলে । উদাহরণ: হিমালয়, আল্পস, রকি, উরাল প্রভৃতি
২.আগ্নেয় পর্বত: আগ্নেয়গিরির অগ্যুৎপাতের ফলে উদগিরিত লাভা জমা হয়ে যে পর্বতের সৃষ্টি হয় তাকে আগ্নেয় পর্বত বলে। যেমন: জাপানের ফুজিয়ামা, ইতালির বিসুভিয়াস , কেনিয়ার কিলিমাঞ্জারো।
৩.চ্যুতি স্তুপ পর্বত: প্রচন্ড ভূ-আলোড়ন তথা ভূমিকম্পের ফলে যখন ভুপৃষ্টের কোনো অংশ ধসে নিচে নেমে যায় বা উপরে উঠে যায়, তখন যে উঁচু ভুমিরূপের সৃষ্টি হয় তাকে চ্যুতিস্তুপ পর্বত বলে। যেমন- জার্মানির ব্ল্যাক ফরেস্ট, পাকিস্তানের লবণ পর্বত।
৪.ল্যাকোলিথ পর্বত: ভূ-অভ্যন্তরস্থ গলিত লাভা প্রচন্ড উত্তাপ ও বাষ্পীয় চাপে উর্ধ্বমুখে উত্থিত হওয়ার সময় অভ্যন্তরে সঞ্চিত হয়ে ভূ-পৃষ্ঠকে উপরের দিকে ধাক্কা দিলে ভূ-পৃষ্ঠকে গম্বুজ আকৃতির মতো যে উঁচু ভূমিরূপের সৃষ্টি হয় তাকে ল্যাকোলিথ পর্বত বলে। যেমন-যুক্তরাষ্ট্রের হেনরি পর্বত।
পর্বতমালা: অনেকগুলো পর্বত সারিবদ্ধভাবে একত্রিত হয়ে যে ভূমিরূপ সৃষ্টি করে, তাকে পর্বতমালা বলে।
-পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতশ্রেনী হিমালয় পর্বতমালা।
-পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেনী আন্দিজ পর্বতমালা।
মহাদেশভিত্তিক সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ
পর্বতশৃঙ্গ – পর্বতশ্রেনী – দেশ – মহাদেশ
মাউন্ট এভারেস্ট – হিমালয় উচ্চতা ৮৮৪৮মি / ২৯০৩৫ ফুট – নেপাল – এশিয়া
একাঙ্কাগুয়া – আন্দিজ – আর্জেন্টিনা – দক্ষিণ আমেরিকা
মাউন্ট ম্যাককিনলি – আলাস্কা – যুক্তরাষ্ট্র – উত্তর আমেরিকা
কিলিমাঞ্জারো – কিলিমাঞ্জারো – তানজানিয়া – আফ্রিকা
মাউন্ট এলবুর্জ – ককেশাস – রাশিয়া – ইউরোপ
মাউন্ট ভিনসান – সেন্টিনেল - ----- -আন্টার্কটিকা
কারস্টেন পিরামিড / পুসাকজায়া ----ইন্দোনেশিয়া (পাপুয়া) – ওশেনিয়া
তিন দিক জলভাগ দ্বারা বেষ্টিত এবং একদিক স্থলভাগের সঙ্গে সংযুক্ত ভূমিকে উপদ্বীপ বলে।
কোরিয়া উপদ্বীপ: উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া
আরব উপদ্বীপ: সৌদি আরব, ওমান, ইয়েমেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাতার, বাহরাইন।
ইবেরিয়ান উপদ্বীপ: স্পেন, পর্তুগাল, ফ্রান্স, এন্ডোরা।
বলকান উপদ্বীপ: ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, বসনিয়া-হার্জেগোবিনা, মন্টেনিগ্রো, কসোভো, মেসিডোনিয়া, স্লোভেনিয়া, গ্রিস, বুলগেরিয়া, আলবেনিয়া, মালদোভা, রোমানিয়া।
পাহাড়পর্বত
পাহাড়: সাধারণত ৬০০-১০০০ মিটার উঁচু বিস্তত শিলাস্তুপকে পাহাড় বলে ।
পর্বত: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সুউচ্চ ১০০০ মিটারের বেশি উঁচু বিস্তত শিলাস্তুপকে পর্বত বলে, যা খাড়া ঢালবিশিষ্ট হয়ে থাকে। প্রধান বৈশিষ্টের ভিত্তিতে পর্বতকে চার ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে।
১.ভঙ্গিল পর্বত: ভূগর্ভের অভ্যন্তরীণ প্রচন্ড চাপের কারণে ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগে যদি ভাঁজের সৃষ্টি হয়ে কোথাও উঁচু কোথাও নিচু ভূমিরুপের সৃষ্টি করে তাহলে ভাজ হওয়া উঁচু ভূমিরূপটিকে ভঙ্গিল বা ভাঁজ পর্বত বলে । উদাহরণ: হিমালয়, আল্পস, রকি, উরাল প্রভৃতি
২.আগ্নেয় পর্বত: আগ্নেয়গিরির অগ্যুৎপাতের ফলে উদগিরিত লাভা জমা হয়ে যে পর্বতের সৃষ্টি হয় তাকে আগ্নেয় পর্বত বলে। যেমন: জাপানের ফুজিয়ামা, ইতালির বিসুভিয়াস , কেনিয়ার কিলিমাঞ্জারো।
৩.চ্যুতি স্তুপ পর্বত: প্রচন্ড ভূ-আলোড়ন তথা ভূমিকম্পের ফলে যখন ভুপৃষ্টের কোনো অংশ ধসে নিচে নেমে যায় বা উপরে উঠে যায়, তখন যে উঁচু ভুমিরূপের সৃষ্টি হয় তাকে চ্যুতিস্তুপ পর্বত বলে। যেমন- জার্মানির ব্ল্যাক ফরেস্ট, পাকিস্তানের লবণ পর্বত।
৪.ল্যাকোলিথ পর্বত: ভূ-অভ্যন্তরস্থ গলিত লাভা প্রচন্ড উত্তাপ ও বাষ্পীয় চাপে উর্ধ্বমুখে উত্থিত হওয়ার সময় অভ্যন্তরে সঞ্চিত হয়ে ভূ-পৃষ্ঠকে উপরের দিকে ধাক্কা দিলে ভূ-পৃষ্ঠকে গম্বুজ আকৃতির মতো যে উঁচু ভূমিরূপের সৃষ্টি হয় তাকে ল্যাকোলিথ পর্বত বলে। যেমন-যুক্তরাষ্ট্রের হেনরি পর্বত।
পর্বতমালা: অনেকগুলো পর্বত সারিবদ্ধভাবে একত্রিত হয়ে যে ভূমিরূপ সৃষ্টি করে, তাকে পর্বতমালা বলে।
-পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতশ্রেনী হিমালয় পর্বতমালা।
-পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেনী আন্দিজ পর্বতমালা।
মহাদেশভিত্তিক সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ
পর্বতশৃঙ্গ – পর্বতশ্রেনী – দেশ – মহাদেশ
মাউন্ট এভারেস্ট – হিমালয় উচ্চতা ৮৮৪৮মি / ২৯০৩৫ ফুট – নেপাল – এশিয়া
একাঙ্কাগুয়া – আন্দিজ – আর্জেন্টিনা – দক্ষিণ আমেরিকা
মাউন্ট ম্যাককিনলি – আলাস্কা – যুক্তরাষ্ট্র – উত্তর আমেরিকা
কিলিমাঞ্জারো – কিলিমাঞ্জারো – তানজানিয়া – আফ্রিকা
মাউন্ট এলবুর্জ – ককেশাস – রাশিয়া – ইউরোপ
মাউন্ট ভিনসান – সেন্টিনেল - ----- -আন্টার্কটিকা
কারস্টেন পিরামিড / পুসাকজায়া ----ইন্দোনেশিয়া (পাপুয়া) – ওশেনিয়া