- Fri Sep 04, 2020 5:40 pm#3172
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান ঘোষণা করে। ১৯৭৮ সালে প্রথম বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা কলা হয়। বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান বিশেষ ধরণের (বন, পাহাড়, হ্রদ, স্মৃতিস্তম্ভ, দালান, প্রাসাদ,বা শহর) একটি স্থান, যা আন্তর্জাতিক বিশ্ব প্রকল্প’ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত তালিকায় স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য ৩ টি।
ক্রম -ঐতিহ্যের নাম -অন্তর্ভুক্তি সাল
৩২১ – ঐতিহাসিক মসজিদের নগরী বাগেরহাট – ১৯৮৩
৩২২ – পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার – ১৯৮৫
৭৯৮- সুন্দরবন – ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭
রামসার কনভেনশন : রামসার কনভেনশন হলো বিশ্বব্যাপী জৈব পরিবেশ রক্ষার একটি প্রয়াস । ১৯৭১ সালে ইরানের রামসারে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশগুলো ‘কনভেনশন অন ওয়েটল্যান্ড’ নামক একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি সাক্ষর করে । এত পৃথিবীর শুরুত্বপূর্ণ জলাভূমিগুলোকে তালিকাভূক্ত করা হয়। স্থানীয়, এলাকভিত্তিক , জাতীয় পর্যায়ের কার্যক্রম ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে জলাভূমি রক্ষা করা এবং বুদ্ধিদীপ্ত উপায়ে ব্যবহার নিশ্চিত করা ছিল কনভেনশনের লক্ষ্য। বাংলাদেশের ‘সুন্দরবন’ এবং ‘টাঙ্গুয়ার হাওর’ রামসার তালিকাভূক্ত হয়েছে ।
ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব বাংলাদেশ / বাংলাদেশের নির্বস্তক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য :
জাতিসংঘের ইউনেস্কো ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ ঘোষণা করে থাকেন। এ পর্যন্ত জাতিসংঘের UNESCO কর্তৃক ঘোষিত বাংলাদেশের ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ ৪ টি । ২০০৯ সালে ‘বাউল সং’ ২০১৩ সালে ‘দি আর্ট অব জামদানি উইভিং’ ২০১৬ সালে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ এবং সর্বশেষ ২০১৭ সালে ‘শীতলপাটি’ ইউনেস্কোর ঘোষণার মধ্য দিয়ে বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় ঠাঁই করে নিয়েছে।
বিশ্ব ঐতিহ্য দলিল : ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক পরামর্শক কমিটি (আইএসি) ,মেমোরি অব দ্য ওয়াল্ড’ কর্মসূচির আওতায় ৩০ অক্টোবর ২০১৭ বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে World’s Documentary Heritage বা বিশ্ব ঐতিহ্যের দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
ক্রম -ঐতিহ্যের নাম -অন্তর্ভুক্তি সাল
৩২১ – ঐতিহাসিক মসজিদের নগরী বাগেরহাট – ১৯৮৩
৩২২ – পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার – ১৯৮৫
৭৯৮- সুন্দরবন – ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭
রামসার কনভেনশন : রামসার কনভেনশন হলো বিশ্বব্যাপী জৈব পরিবেশ রক্ষার একটি প্রয়াস । ১৯৭১ সালে ইরানের রামসারে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশগুলো ‘কনভেনশন অন ওয়েটল্যান্ড’ নামক একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি সাক্ষর করে । এত পৃথিবীর শুরুত্বপূর্ণ জলাভূমিগুলোকে তালিকাভূক্ত করা হয়। স্থানীয়, এলাকভিত্তিক , জাতীয় পর্যায়ের কার্যক্রম ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে জলাভূমি রক্ষা করা এবং বুদ্ধিদীপ্ত উপায়ে ব্যবহার নিশ্চিত করা ছিল কনভেনশনের লক্ষ্য। বাংলাদেশের ‘সুন্দরবন’ এবং ‘টাঙ্গুয়ার হাওর’ রামসার তালিকাভূক্ত হয়েছে ।
ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব বাংলাদেশ / বাংলাদেশের নির্বস্তক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য :
জাতিসংঘের ইউনেস্কো ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ ঘোষণা করে থাকেন। এ পর্যন্ত জাতিসংঘের UNESCO কর্তৃক ঘোষিত বাংলাদেশের ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ ৪ টি । ২০০৯ সালে ‘বাউল সং’ ২০১৩ সালে ‘দি আর্ট অব জামদানি উইভিং’ ২০১৬ সালে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ এবং সর্বশেষ ২০১৭ সালে ‘শীতলপাটি’ ইউনেস্কোর ঘোষণার মধ্য দিয়ে বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় ঠাঁই করে নিয়েছে।
বিশ্ব ঐতিহ্য দলিল : ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক পরামর্শক কমিটি (আইএসি) ,মেমোরি অব দ্য ওয়াল্ড’ কর্মসূচির আওতায় ৩০ অক্টোবর ২০১৭ বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে World’s Documentary Heritage বা বিশ্ব ঐতিহ্যের দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।