- Wed Sep 02, 2020 10:58 am#3146
প্রাথমিকে নতুন শিশু শ্রেণি
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরেকটি শ্রেণি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্ডারগার্টেনের মতো ‘প্লে গ্রুপ’-এর আদলে নতুন সৃষ্টি করা এ শ্রেণির নাম হবে ‘শিশু শ্রেণি’। এরপর ‘নার্সারি’ শেষ করে প্রথম শ্রেণি। নতুন ‘শিশু শ্রেণি’র ফলে এক বছরের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা হবে এখন থেকে দুই বছর। নতুন শ্রেণি যুক্ত করে পরীক্ষামূলকভাবে ২০২১ সালে দেশের ২,৫৮৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুই বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি চালু করবে সরকার। আর এ কার্যক্রমে সফলতা এলে ২০২৩ সাল থেকে সব বিদ্যালয়েই ‘শিশু শ্রেণি’ চালুর সিদ্ধান্তে দেশের ৬৫,৬২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন একজন করে শিক্ষক ও একজন করে আয়া নিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হবে। আর চার বছর বয়সেই শিশুরা নতুন এ শিশু শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে এবং প্রতিটি বিদ্যালয়ে নতুন শ্রেণিকক্ষ তৈরি করার কথাও বলা হয়েছে পরিকল্পনায়। ২৩ জুন ২০২০ প্রধানমন্ত্রী এ সংক্রান্ত সার-সংক্ষেপে অনুমোদন দেন। জাতিসংঘের শিক্ষাবিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কোর তথ্য দিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উন্নত দেশসহ ৫২% দেশের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা তিন বছর মেয়াদি এবং ৩৩% দেশে দুই বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালু রয়েছে। এসব বিষয় মাথায় নিয়েই নতুন শ্রেণি খুলছে সরকার।
প্রাধমিক শিক্ষায় নতুন সিদ্ধান্ত
সম্প্রতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিক শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো-
• প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যবহৃত ‘হ্যালো টিচার’ নামের একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপস) তৈরি।
• প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সাইনবোর্ডে বাংলায় বিদ্যালয়ের নাম লিখতে হবে। বিদ্যালয়ের নামের আগে’…..নং’ কথাটি ব্যবহার করা যাবে।
• প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের ‘কিডস অ্যালাউন্স’ প্রদান, যা দিয়ে বিধি অনুযায়ী, উপজেলাভিত্তিক সঠিক মানের একই রঙের শার্ট, স্কার্ট, প্যান্ট, টাই ও জুতা কেনার ব্যবস্থা করা।
• প্রত্যেক প্রাথমিক বিদ্যালয়কে নিজ বিদ্যালয়ের ভবনে ‘বাস্তবায়নে এলজিইডি’ না লিখে এর জায়গায় ‘বাস্তবায়নে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর’ লেখা।
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরেকটি শ্রেণি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্ডারগার্টেনের মতো ‘প্লে গ্রুপ’-এর আদলে নতুন সৃষ্টি করা এ শ্রেণির নাম হবে ‘শিশু শ্রেণি’। এরপর ‘নার্সারি’ শেষ করে প্রথম শ্রেণি। নতুন ‘শিশু শ্রেণি’র ফলে এক বছরের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা হবে এখন থেকে দুই বছর। নতুন শ্রেণি যুক্ত করে পরীক্ষামূলকভাবে ২০২১ সালে দেশের ২,৫৮৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুই বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি চালু করবে সরকার। আর এ কার্যক্রমে সফলতা এলে ২০২৩ সাল থেকে সব বিদ্যালয়েই ‘শিশু শ্রেণি’ চালুর সিদ্ধান্তে দেশের ৬৫,৬২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন একজন করে শিক্ষক ও একজন করে আয়া নিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হবে। আর চার বছর বয়সেই শিশুরা নতুন এ শিশু শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে এবং প্রতিটি বিদ্যালয়ে নতুন শ্রেণিকক্ষ তৈরি করার কথাও বলা হয়েছে পরিকল্পনায়। ২৩ জুন ২০২০ প্রধানমন্ত্রী এ সংক্রান্ত সার-সংক্ষেপে অনুমোদন দেন। জাতিসংঘের শিক্ষাবিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কোর তথ্য দিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উন্নত দেশসহ ৫২% দেশের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা তিন বছর মেয়াদি এবং ৩৩% দেশে দুই বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালু রয়েছে। এসব বিষয় মাথায় নিয়েই নতুন শ্রেণি খুলছে সরকার।
প্রাধমিক শিক্ষায় নতুন সিদ্ধান্ত
সম্প্রতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিক শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো-
• প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যবহৃত ‘হ্যালো টিচার’ নামের একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপস) তৈরি।
• প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সাইনবোর্ডে বাংলায় বিদ্যালয়ের নাম লিখতে হবে। বিদ্যালয়ের নামের আগে’…..নং’ কথাটি ব্যবহার করা যাবে।
• প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের ‘কিডস অ্যালাউন্স’ প্রদান, যা দিয়ে বিধি অনুযায়ী, উপজেলাভিত্তিক সঠিক মানের একই রঙের শার্ট, স্কার্ট, প্যান্ট, টাই ও জুতা কেনার ব্যবস্থা করা।
• প্রত্যেক প্রাথমিক বিদ্যালয়কে নিজ বিদ্যালয়ের ভবনে ‘বাস্তবায়নে এলজিইডি’ না লিখে এর জায়গায় ‘বাস্তবায়নে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর’ লেখা।