Get on Google Play

সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক বিস্তারিত তথ্য
#3134
বেলুনে চড়ে মহাকাশ পাড়ি!
বেলুনে চড়ে মহাকাশ ভ্রমণের মতো আশ্চার্য কল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিতে চায় ‘স্পেস পারস্পেকটিভ’ নামের বেসরকারি এক মার্কিন সংস্থা। ‘স্পেসশিপ নেপচুন’ নামের একটি উন্নত ধরনের বেলুন ব্যবহার করেই ২০২১ সালের গোড়ার দিকে পরীক্ষামূলকভাবে এটি চালু করা হবে। আলাস্কার প্যাসিফিক স্পেসপোর্ট কমপ্লেক্স থেকেই এ উচ্চ প্রযুক্তির বেলুনটিকে মহাকাশের উদ্দেশ্যে পাঠানো হবে। যেকোনো বাণিজ্যিক বিমানের চেয়ে তিন গুণ বেশি ওপরে মানুষকে নিয়ে যেতে পারবে এ বিরাট বেলুন। ভূপৃষ্ঠ থেকে এক লাখ ফুট ওপরের দুনিয়া কেমন, সে আনন্দ উপভোগ করতে পারবে বেলুনে ওঠা যাত্রীরা। বিশাল এ বেলুনে একসাথে আটজন করে পর্যটক উঠতে পারবে, যা ঘণ্টায় ১২ মাইল বেগে উড়ে যাবে মহাশূন্যের দিকে। ঘণ্টা ছয়েক ঐ লোমহর্ষক ভ্রমণ উপভোগ করতে পারবে তারা। মহাকাশে বেলুনটি ঠিক আটলান্টিক মহাসাগরের ওপরে গিয়ে অবস্থান করবে। ‘স্পেসশিপ নেপচুন’ বেলুনে বার ও রেস্টরুমসহ নানা সুযোগ-সুবিধা থাকবে। এখনো ঐ বেলুন সফরের টিকিটের দাম নির্ধারণ করেনি তারা, তবে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে যে, একেকটি টিকিটের দাম পড়বে প্রায় ১,২৫,০০০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

বৃহস্পতির চাঁদ নিয়ে আশাবাদী বিজ্ঞানীরা
সৌরজগতের পঞ্চম গ্রহ বৃহস্পতির অবস্থান মঙ্গলের পরেই। এখন পর্যন্ত বৃহস্পতির ৭৯টি চাঁদের সন্ধান পান বিজ্ঞানীরা। এর মধ্যে ইউরোপা একটি। সম্প্রতি এর ভূগর্ভস্থ মহাসাগরের উৎপত্তির রহস্য উদঘাটন করেন বিজ্ঞানী, যা ৪ জুন ২০২০ অনুষ্ঠিত ভূতাত্ত্বিক সম্মেলনে উপস্থাপন করা হয়। গবেষণাটি করেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা। বরফের আস্তরণে ঢাকা ইউরোপার ভূগর্ভস্থ মহাসাগরকে এত দিন ভিনগ্রহবাসী বা ‘এলিয়েনের দেশ’ বলে ধারণা করেছেন তারা। মঙ্গল ও শনির চাঁদ এনসেলাদুস দিয়েও একই রকম জল্পনা রয়েছে বিজ্ঞানী মহলে।
ইউরোপা আকারে পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদের চেয়ে কিছুটা ছোট। বিজ্ঞানীরা জানান, ইউরোপার এ মহাসাগরটি ৬৫-১৬০ কিমি গভীর হতে পারে। এতে পানির পরিমাণ পৃথিবীর মহাসাগরগুলোর ধারণকৃত পানির দ্বিগুণ হতে পারে। নতুন ঐ গবেষণা নিবন্ধে বলা হয়, ইউরোপার এ ভূগর্ভস্থ মহাসাগরের উৎপত্তির রহস্য উদঘাটনের পর বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত যে সেখানে অতীতে অণুজীবের উপস্থিতি ছিল। বিশেষ করে এ মহাসাগরে বিপুল পানির উপস্থিতি সেটাই প্রমাণ করে। নিবন্ধে আরও বলা হয়, ইউরোপার কেন্দ্রে থাকা তেজস্ক্রিয় উপাদানের ক্ষয়ের ফলে সৃষ্ট তাপের কারণে একসময় সেখানকার পানিসমৃদ্ধ ভূগর্ভস্থ উপাদানগুলো পানি ছেড়ে দিয়েছিল। আর সেই পানি দিয়েই তৈরি হয় ঐ মহাসাগর। আর এ জলরাশিতে ঢেউ তৈরি হচ্ছে বৃহস্পতির সাথে ইউরোপার মধ্যকার মহাকর্ষীয় বলের প্রভাবে। এতে অবশ্য বৃহস্পতির দুই বড় চাঁদ আইও গ্যানিমেডেরও প্রভাব রয়েছে।

     ক্যালডীয় সভ্যতার স্থপতি –নেবুচাঁদনেজার। […]

    বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর কোথায় অবস্থিত?-উঃ ঢা[…]

     ব্যাসবাক্যের অপর নাম কি?-উঃ বিগ্রহবাক্য।  সমাস […]

     প্রভাবতী সম্ভাবষণ কার রচনা ?-উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্[…]