Get on Google Play

সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক বিস্তারিত তথ্য
#3099
মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা’র সন্ধান
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের বিজ্ঞানীরা বিরল এক প্রকার অ্যামিবার সন্ধান পান। এককোষী মুক্তজীবী এ প্রাণীটি মানুষের শরীরে ঢুকতে পারলে মস্তিষ্ক ধ্বংস করে দেয়। এটি সাধারণত সাঁতারের সময় নাক দিয়ে প্রবেশ করে। Naegleria fowleri নামে এ অ্যামিবাকে বিজ্ঞানীরা ‘মগজখেকো’ বলে থাকেন। নদী, পুকুর, হ্রদ ও ঝরনার পানি যেখানে উষ্ণ, সেখানে এ ধরনের অ্যামিবা বাস করে। এ ছাড়া শিল্পকারখানার উষ্ণ পানি পড়ে এমন মাটি ও সুইমিংপুলেও এ ধরনের অ্যামিবার দেখা মেলে। এ অ্যামিবা মস্তিষ্কে ঢুকে পড়লে মারাত্মক কোনো উপসর্গ দেখা যায় না। প্রাথমিক অবস্থায় হালকা মাধাব্যথা ঘাড়ব্যথা, জ্বর ও পেটব্যথার মতো লক্ষণ থাকে। ১৯৬০ সালে অস্ট্রেলিয়ায় হ্রদের পানিতে প্রথম মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবাদের সন্ধান মিলেছিল।

অতি খুদে ডাইনোসর
সন্ধান মিলেছে অতি খুদে ডাইনোসরের। বিজ্ঞানীরা বলেন, এরাই আসলে দৈত্যাকার ডাইনোসর ও টেরোসরের আদিপুরুষ। এরা উচ্চতায় মাত্র চার ইঞ্চি। আকারে চড়ুই পাখির কাছাকাছি। বিজ্ঞানীরা এর নাম দেন ’কঙ্গোনাফোন’। ২৪ কোটি বছর আগেও এ খুদে প্রাণীরা মাদাগাস্কারে বিচরণ করত। এরা বড়জোর ছোট ছোট কীটপতঙ্গ হত্যা করার ক্ষমতা রাখত। কঙ্গোনাফোনের চোয়ালে পোকামাকড় চিবিয়ে খাওয়ার দাঁত, পায়ে ধারালো নখ এবং গায়ে বেশ কর্কশ ও দৃঢ় পশম ছিল। ১৯৯৮ সালে মাদাগাস্কারে কঙ্গোনাফোনের একটি জীবাশ্ম পাওয়া যায়।

     ক্যালডীয় সভ্যতার স্থপতি –নেবুচাঁদনেজার। […]

    বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর কোথায় অবস্থিত?-উঃ ঢা[…]

     ব্যাসবাক্যের অপর নাম কি?-উঃ বিগ্রহবাক্য।  সমাস […]

     প্রভাবতী সম্ভাবষণ কার রচনা ?-উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্[…]