- Thu Aug 27, 2020 6:58 pm#3098
কোটি বছর আগের বোলতা
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে কোটি বছর আগের বোলতার সন্ধান পান একদল গবেষক। বলা হচ্ছে, এ প্রজাতির বোলতা ডাইনোসরের সময়ে বাস করত। তবে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, দীর্ঘ এত বছরও একদম অক্ষত রয়েছে এ বোলতা। এগুলো এক গাছের জীবাশ্মোর মধ্যে আটকা পড়েছিল। বোলতাগুলো কোটি বছরেও কাঠের জীবাশ্মোর মধে ধাতব সবুজের মতোই রয়েছে। গাছের এ জীবাশ্ম মূলত জুরাসিক ও টারশিয়ারি যুগের মধ্যবর্তী সময়কার। আনুমানিক ৯৯ মিলিয়ন বছরের পুরানো।
১২৯ বছরের পুরানো সাপ
সাপটি বিলুপ্ত হয়ে গেছে- এটাই ধারণা করেছিল সবাই। কিন্তু ভারতের অরুণাচলের দেরাদুনে ‘ওয়াইল্ড লাইফ ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া’র (WII) একদল গবেষক ফের দেখা পান ‘আসাম কিলব্যাক’ প্রজাতির এ সাপটির। ১২৯ বছর আগে দেখা গিয়েছিল এটিকে। ১৮৯১ সালে প্রথম ‘আসাম কিলব্যাক’ সাপের দেখা পান ব্রিটিশ চা-ব্যবসায়ী স্যামুয়েল এডওয়ার্ড। তারপর থেকে আর এ প্রজাতির সাপের দেখা মেলেনি। সর্বশেষ ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে আসাম-অরুণাচল সীমান্তের কাছে হঠাৎ দেখা মিলে সাপটির। এক বাঙালি চিত্রগ্রাহক তথা পশুপ্রেমীর ক্যামেরায় ধরা দেয় আসাম কিলব্যাক, যার বৈজ্ঞানিক নাম Herpetoreas pealii। ২৬ জুন ২০২০ জার্মানির ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল ‘ভার্টিব্রেট জুলজি’তে প্রকাশিত হয় এ পুনরাবিষ্কারের কাহিনী।
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে কোটি বছর আগের বোলতার সন্ধান পান একদল গবেষক। বলা হচ্ছে, এ প্রজাতির বোলতা ডাইনোসরের সময়ে বাস করত। তবে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, দীর্ঘ এত বছরও একদম অক্ষত রয়েছে এ বোলতা। এগুলো এক গাছের জীবাশ্মোর মধ্যে আটকা পড়েছিল। বোলতাগুলো কোটি বছরেও কাঠের জীবাশ্মোর মধে ধাতব সবুজের মতোই রয়েছে। গাছের এ জীবাশ্ম মূলত জুরাসিক ও টারশিয়ারি যুগের মধ্যবর্তী সময়কার। আনুমানিক ৯৯ মিলিয়ন বছরের পুরানো।
১২৯ বছরের পুরানো সাপ
সাপটি বিলুপ্ত হয়ে গেছে- এটাই ধারণা করেছিল সবাই। কিন্তু ভারতের অরুণাচলের দেরাদুনে ‘ওয়াইল্ড লাইফ ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া’র (WII) একদল গবেষক ফের দেখা পান ‘আসাম কিলব্যাক’ প্রজাতির এ সাপটির। ১২৯ বছর আগে দেখা গিয়েছিল এটিকে। ১৮৯১ সালে প্রথম ‘আসাম কিলব্যাক’ সাপের দেখা পান ব্রিটিশ চা-ব্যবসায়ী স্যামুয়েল এডওয়ার্ড। তারপর থেকে আর এ প্রজাতির সাপের দেখা মেলেনি। সর্বশেষ ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে আসাম-অরুণাচল সীমান্তের কাছে হঠাৎ দেখা মিলে সাপটির। এক বাঙালি চিত্রগ্রাহক তথা পশুপ্রেমীর ক্যামেরায় ধরা দেয় আসাম কিলব্যাক, যার বৈজ্ঞানিক নাম Herpetoreas pealii। ২৬ জুন ২০২০ জার্মানির ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল ‘ভার্টিব্রেট জুলজি’তে প্রকাশিত হয় এ পুনরাবিষ্কারের কাহিনী।