Get on Google Play

সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক বিস্তারিত তথ্য
By rekha
#2473
আল-আকসা মসজিদ
আল-আকসা ফিলিস্তিনের প্রাচীন শহর জেরুজালেমে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। এটি মুসলমানদের কাছে বাইতুল মুকাদ্দাস বা আল-কুদস এবং ইহুদিদের কাছে ‘টেম্পল মাউন্ট’ নামে পরিচিত। এটি মক্কা ও মদিনার পর ইসলামের তৃতীয় পবিত্র স্থান। ঐতিহাসিকভাবে এ স্থানটি মুসলিম, খ্রিস্টান ও ইহুদি- সকলের কাছেই বিশেষভাবে পবিত্র। হযরত ইব্রাহিম (আ) কর্তৃক কাবাঘর নির্মাণের চল্লিশ বছর পর তার পৌত্র হযরত ইয়াকুব (আ) এ মসজিদ নির্মাণ করেন। অতঃপর হযরত সোলাইমান (আ) আনুমানিক ১০০৪ খ্রিস্টপূর্বে মানুষ ও জিন জাতিকে দিয়ে এটি পুনর্নির্মাণ করেন। মহানবী (স) মদিনায় হিজরতের পর ১৬ বা ১৭ মাস পর্যন্ত ইসলামের কিবলা ছিল আল-আকসা। মহানবী (স) মিরাজ রজনীতে কাবা শরীফ থেকে আল – আকসায় প্রথম সফর করেন এবং এখানে সব নবী-রাসূলের ইমামতি করে নামাজ আদায় করেন। এর আশেপাশে রয়েছে অনেক নবী-রাসূলের সমাধি। প্রায় ১৪ হেক্টর আয়তনের এ মসজিদ কম্পাউন্ডে রয়েছে কয়েকটি মসজিদ ও ধর্মীয় উপাসনালয়। নানা দখল-বেদখলের ম্ধ্য দিয়ে যাওয়া এ মসজিদটি বর্তমানে ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরাইলের দখলে রয়েছে। যদিও ২০১৬ সালের অক্টোবরে ইউনেস্কো আল-আকসা’কে মুসলমানদের পবিত্র স্থান হিসেবেই স্বীকৃতি দিয়েছি।

চিকিৎসাবিজ্ঞান
চিকিৎসা মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার। আদিম মানুষ রোগবালাই ও অন্যান্য দুর্যোগকে স্রষ্ঠার অভিশাপ অথবা শরীরে ভূতপ্রেতের অশুভ আছর কিংবা দুষ্টগ্রহের কুপ্রভাবের ফল বলে মনে করত। প্রাচীন এসব বিশ্বাসের মূলে প্রথম কুঠার আঘাত হানেন চিকিৎসাশাস্ত্রের জনক খ্যাত গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস। তার অক্লান্ত প্রচেষ্টায় মানুষ বুঝতে পারে অসচেতনতা ও শারীরিক দুর্বলতার কারণেই মানুষের রোগব্যাধি হয়। প্রায় তিন হাজার বছর আগে মিসর, ভারত, গ্রিস ও রোমে চিকিৎসাবিত্যার বীজ রোপিত হয়। মধ্যযুগে ইবনে সিনা’র মতো প্রখ্যাত মুসলিম বিজ্ঞানীদের হাতে চিকিৎসাক্ষেত্রে প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের আধুনিক যুগ শুরু হয় আঠার শতকের শেষের দিকে এডওয়ার্ড জেনারেল Smallpox-এর টিকা আবিষ্কার, ১৮৮৪ সালে রবার্ট কচের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা রোগের সংক্রমণ আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে। বর্তমান সময়ের পেসমেকার, রোবটিক অঙ্গ, মলিকুলার ব্রেস্ট ইমেজিং, টেলিমেডিসিন, লেজার সার্জারি, আর্টিফিসিয়াল হার্ট, MRI ও CT স্ক্যান ইত্যাদি আবিষ্কার চিকিৎসাবিজ্ঞানে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। এভাবেই রোগ-জীবাণুর সাথে মানুষের অনন্তর যুদ্ধে অদম্য প্রহরী হিসেবে পাশে আছে আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান।

সাগর নয় তবুও নীলসাগর
পানির রং নীল বা নেই কোনো উত্তাল ঢেউ- নীলসাগর আসলে একটি প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী দিঘি। এটি নীলফামারী জেলা শহর থেকে উত্তর-পশ্চিমে ১৪.৫ কিমি দূরে সদর উপজেলার গোড়গ্রাম ইউনিয়নের ধোপাডাঙ্গা মৌজায় অবস্থিত। মোট ৫৩.৯০ একর জমির ওপর মূল দিঘির আয়তন ৩২.৭০ একর। ধারণা করা হয়, ঐতিহাসিক বৈদিক রাজা বিরাট আনুমানিক অষ্টম শতকে বিশাল এ দিঘি খনন করেন।
তার নামানুসারে এটি ‘বিরাটদীঘি’, পরবর্তীতে ‘বিল্টাদীঘি’ ও শেষে তার মেয়ে বিন্নাবতীর নামে ‘বিন্নাদীঘি’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। ১৯৭৯ সারে তৎকালীন মহকুমা প্রশাসক এ দিঘিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলেন এবং জেলার নামের সাথে মিলিয়ে এর নাম ‘নীলসাগর’ রাখেন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এ দিঘির চার পাশে রয়েছে নারকেল, আকাশমিণি, মেহগনি, শিশুসহ নানা জাতের গাছ। শীতকালে অতিথি পাখির কলরবে মুখরিত হয় এর চারপাশ। ১৯৯৮ সালে এলাকাকে পাখির অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়। ২০১৯ সালে নীলসাগরকে ঘিরে তৈরি করা হয় একটি ইকোপার্ক। সারা বছরই ভ্রমণপ্রেমীদের পদচারণায় মুখর থাকে এ দিঘিচত্বর।
    long long title how many chars? lets see 123 ok more? yes 60

    We have created lots of YouTube videos just so you can achieve [...]

    Another post test yes yes yes or no, maybe ni? :-/

    The best flat phpBB theme around. Period. Fine craftmanship and [...]

    Do you need a super MOD? Well here it is. chew on this

    All you need is right here. Content tag, SEO, listing, Pizza and spaghetti [...]

    Lasagna on me this time ok? I got plenty of cash

    this should be fantastic. but what about links,images, bbcodes etc etc? [...]