- Fri Mar 20, 2020 11:33 am#2441
সুন্দরবনে মাছের তালিকায় যুক্ত হলো আরও পাঁচটি নতুন প্রজাতি। এসব মাছ সচরাচর দেখা যায় না। এর মধ্যে একটি প্রজাতির আগে বিশ্বের অন্য কোথাও দেখা যায়নি। সব মিলিয়ে গবেষকেরা বিশ্বের সবচেয়ে বড় এ ম্যানগ্রোভ বনে ৩২২টি প্রজাতির মাছের সন্ধান পান। সুন্দরবনের বাংলাদেশ জলসীমায় মাছের প্রজাতি ও সংরক্ষণ পরিস্থিতি নিয়ে করা দুই বছর ধরে চলা এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। বাংলাদেশ বন বিভাগের সহায়তায় এ গবেষণা পরিচালনা করেছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বায়োলজি অ্যান্ড জেনেটিকস বিভাগ। ডিএনএ বারকোডিংয়ের মাধ্যমে মাছের প্রজাতি শনাক্তকরণের এ কাজে গবেষণা সহযোগী হিসেবে ছিল কোরিয়ার সমুদ্রবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট। তাদের গবেষণা প্রতিবেদনটি ২৬ জানুয়ারি ২০২০ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকী জার্নাল অব থ্রেটেন্ড ট্যাক্স-এ ছাপা হয়।
জুন ২০১৫ – জুলাই ২০১৭ পর্যন্ত সুন্দরবনের প্রধান নদ-নদী বলেশ্বর, শিবসা, পশুর, শেলা, কালিন্দী, খোলপেটুয়া থেকে গবেষকেরা মাছের নমুনা সংগ্রহ করেন। এছাড়া জোয়ারে প্লাবিত হয় এমন কিছু এলাকা, সুন্দরবন-সংলগ্ন সামুদ্রিক আবাস, খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার সুন্দরবনের ভেতর বা তার কাছাকাছি বাজার থেকেও মাছের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। প্রথমবারের মতো সুন্দরবনে মাছের প্রজাতি শনাক্তকরণে ডিএনএ বারকোডিং পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, এর আগে ১৯৯৪ সালে IUCN ‘ র অধীনে সুন্দরবনের একটি অংশে পরিচালিত জরিপে মাছের ১৭৭টি প্রজাতি পাওয়া গিয়েছিল। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (FAO) একটি প্রকল্পের জরিপের পর ২০০১ সালে সুন্দরবনে মাছের প্রজাতির একটি তালিকা হালনাগাদ করা হয়। সেখানে সুন্দরবনে মাছের ১৯৬টি প্রজাতির উল্লেখ রয়েছে। এরপর সুন্দরবনের মাছের জীববৈচিত্র্য নিয়ে বড় ধরনের আর কোনো গবেষণা হয়নি।
নতুন ৫ প্রজাতি
শক্ততুন্ডি হাঙর, বৈজ্ঞানিক নাম: Mustelus mosis
রাজা মুরি, বৈজ্ঞানিক নাম: Carangoides hedlandensis
বড় জালি পটকা, বৈজ্ঞানিক নাম: Chelonodon Bengalensis
হীরকপৃষ্ঠ পটকা, বৈজ্ঞানিক নাম: Lagocephalus guentheri
হলুদ তেজি তারা গজার, বৈজ্ঞানিক নাম: Uranoscopus cognatu
বড় জালি পটকা – বঙ্গোপসাগরের নামানুসারে মাছটির নাম রাখা হয়। এ প্রজাতি বিশ্বের অন্য কোথাও নেই।
ব্রিটিশ পাউন্ডে জগদীশ চন্দ্র বসু
২০২০ সালে যুক্তরাজ্যের বাজারে আসা নতুন ৫০ পাউন্ডের ব্যাংক নোটে দেখা যাবে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুর মুখের প্রতিচ্ছবি। ডিসেম্বর ২০১৯ এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় ‘ব্যাংক অব ইংল্যান্ড’। এ ব্যাপারে একটি ‘ডামি নোট’ প্রকাশ করা হয়।
অলি খানের বিশ্বরেকর্ড
১৭৫ কেজি ওজনের দৈত্যাকৃতি পেঁয়াজু ভেজে তাক লাগিয়ে দেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ শেফ অলি খান। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখাতে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ইস্ট লন্ডন মুসলিম সেন্টারে পৌনে দু’শ কেজি ওজনের এ পেঁয়াজু তৈরি করেন তিনি। ৫০০ লিটার তেলে ঐ পেঁয়াজু ভাজতে সময় লেগেছে সবমিলিয়ে আট ঘন্টা। অলিকে এ কাজে সহযোগিতা করেন আট সহকর্মী। এর আগের রেকর্ডটি ছিল ২০১১ সালের। ঐ সময় কলিনবাট নামের জনৈক ব্যক্তি ১০২.২ কেজি ওজনের একটি পেঁয়াজু ভেজে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন।
জুন ২০১৫ – জুলাই ২০১৭ পর্যন্ত সুন্দরবনের প্রধান নদ-নদী বলেশ্বর, শিবসা, পশুর, শেলা, কালিন্দী, খোলপেটুয়া থেকে গবেষকেরা মাছের নমুনা সংগ্রহ করেন। এছাড়া জোয়ারে প্লাবিত হয় এমন কিছু এলাকা, সুন্দরবন-সংলগ্ন সামুদ্রিক আবাস, খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার সুন্দরবনের ভেতর বা তার কাছাকাছি বাজার থেকেও মাছের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। প্রথমবারের মতো সুন্দরবনে মাছের প্রজাতি শনাক্তকরণে ডিএনএ বারকোডিং পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, এর আগে ১৯৯৪ সালে IUCN ‘ র অধীনে সুন্দরবনের একটি অংশে পরিচালিত জরিপে মাছের ১৭৭টি প্রজাতি পাওয়া গিয়েছিল। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (FAO) একটি প্রকল্পের জরিপের পর ২০০১ সালে সুন্দরবনে মাছের প্রজাতির একটি তালিকা হালনাগাদ করা হয়। সেখানে সুন্দরবনে মাছের ১৯৬টি প্রজাতির উল্লেখ রয়েছে। এরপর সুন্দরবনের মাছের জীববৈচিত্র্য নিয়ে বড় ধরনের আর কোনো গবেষণা হয়নি।
নতুন ৫ প্রজাতি
শক্ততুন্ডি হাঙর, বৈজ্ঞানিক নাম: Mustelus mosis
রাজা মুরি, বৈজ্ঞানিক নাম: Carangoides hedlandensis
বড় জালি পটকা, বৈজ্ঞানিক নাম: Chelonodon Bengalensis
হীরকপৃষ্ঠ পটকা, বৈজ্ঞানিক নাম: Lagocephalus guentheri
হলুদ তেজি তারা গজার, বৈজ্ঞানিক নাম: Uranoscopus cognatu
বড় জালি পটকা – বঙ্গোপসাগরের নামানুসারে মাছটির নাম রাখা হয়। এ প্রজাতি বিশ্বের অন্য কোথাও নেই।
ব্রিটিশ পাউন্ডে জগদীশ চন্দ্র বসু
২০২০ সালে যুক্তরাজ্যের বাজারে আসা নতুন ৫০ পাউন্ডের ব্যাংক নোটে দেখা যাবে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুর মুখের প্রতিচ্ছবি। ডিসেম্বর ২০১৯ এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় ‘ব্যাংক অব ইংল্যান্ড’। এ ব্যাপারে একটি ‘ডামি নোট’ প্রকাশ করা হয়।
অলি খানের বিশ্বরেকর্ড
১৭৫ কেজি ওজনের দৈত্যাকৃতি পেঁয়াজু ভেজে তাক লাগিয়ে দেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ শেফ অলি খান। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখাতে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ইস্ট লন্ডন মুসলিম সেন্টারে পৌনে দু’শ কেজি ওজনের এ পেঁয়াজু তৈরি করেন তিনি। ৫০০ লিটার তেলে ঐ পেঁয়াজু ভাজতে সময় লেগেছে সবমিলিয়ে আট ঘন্টা। অলিকে এ কাজে সহযোগিতা করেন আট সহকর্মী। এর আগের রেকর্ডটি ছিল ২০১১ সালের। ঐ সময় কলিনবাট নামের জনৈক ব্যক্তি ১০২.২ কেজি ওজনের একটি পেঁয়াজু ভেজে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন।