- Fri Feb 28, 2020 8:47 pm#2367
মূল্য সংযোজন কর (VAT) ফাঁকি বন্ধে ৩০ জানুয়ারি ২০২০ পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয় আধুনিক প্রযুক্তির মেশিন- ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস । প্রাথমিকভাবে ১০০ মেশিন বসানো হবে। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকায় ৮০টি এবং চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২০টি মেশিন বসানো হবে। নতুন এ পদ্ধতিতে ঠিকমতো কাজ করছে কি-না তা মূল্যায়নের পর পর্যায়ক্রমে সব জায়গায় চালু করা হবে। গ্রাহকের কাছ থেকে ভ্যাট সংগ্রহ এবং তা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমাবিষয়ক অনিয়ম ঠেকাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বর্তমানে চালু থাকা Electronic Cash Register (ECR) মেশিনের বদলে আরও আধুনিক EFD মেশিন চালুর পদক্ষেপ নেয়। ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে EFD ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়। EFD হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির মেশিন, যা এক ধরনের হিসাব যন্ত্র। এটি ECR ‘র উন্নত সংস্করণ। আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, হোটেল-রেস্টুরেন্ট, পর্যটন, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, মিষ্টির দোকান ও ফাস্টফুড, আবাসিক হোটেল, কমিউনিটি সেন্টার, অভিজাত শপিং মলের সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, পোশাক বিক্রয়কেন্দ্র ও বুটিক শপ, বিউটি পার্লার, ইলেকট্রনিক সামগ্রী বিক্রয়কেন্দ্র, আসবাবপত্র বিক্রয়কেন্দ্র, জেনারেল স্টোর এবং সুপারশপসহ ২৫টি খাতে EFD মেশিন, ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়। নতুন ভ্যাট আইন অনুযায়ী, যেসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক লেনদেন ৫০ লাখ টাকার বেশি তাদের অবশ্যই EFD ব্যবহার করতে হবে।
চা উৎপাদনে রেকর্ড সাফল্য
উৎপাদনের চেয়ে চাহিদা বাড়ায় আমদানিনির্ভর হয়ে পড়েছিল চা-শিল্প। চাহিদা মেটাতে ২০১০ সাল থেকে নিয়মিতভাবে আমদানিও শুরু হয়। চা আমদানিনির্ভর হয়ে যাবে কি না, এমন শঙ্কাও ছিল। তবে সব শঙ্কা দূর করে এবার চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেড়েছে। শুধু তা-ই নয়, এ অঞ্চলে ১৬৬ বছরের চা চাষের ইতিহাসে উৎপাদনেও রেকর্ড হয়েছে। বাংলাদেশে চা বোর্ডের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে চা উৎপাদিত হয়েছে ৯ কোটি ৬০ লাখ ৬৯ হাজার কেজি। ২০১৮ সালের চেয়ে উৎপাদন বেড়েছে ১ কোটি ৩৯ লাখ কেজি। এক বছরে চা উৎপাদন বাড়ার হার প্রায় ১৭ শতাংশ। চা বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, ১৮৫৪ সালে সিলেটের মালনীছড়া চা-বাগানের মাধ্যমে এ অঞ্চলে প্রথম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চা চাষ শুরু হয়। চা চাষ শুরুর পর এত দিন সর্বোচ্চ পরিমাণ চা উৎপাদনের রেকর্ড ছিল ২০১৬ সালে মোট ৮.৫০ কোটি কেজি। এবার তার চেয়ে ১ কোটি ১০ লাখ কেজি বেশি চা উৎপাদিত হয়েছে ২০১৯ সালে।
লন্ডনভিত্তিক ‘ইন্টারন্যাশনাল টি কমিটি’ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, চা উৎপাদনে শীর্ষস্থানীয় দেশ চীন। ২০১৮ সালে চীনে চা উৎপাদিত হয় ২৬১ কোটি কেজি। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে চা উৎপাদিত হয়েছিল ১৩১ কোটি কেজি। সংস্থাটির দুই বছর আগে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, চা উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান নবম।
চা উৎপাদনে রেকর্ড সাফল্য
উৎপাদনের চেয়ে চাহিদা বাড়ায় আমদানিনির্ভর হয়ে পড়েছিল চা-শিল্প। চাহিদা মেটাতে ২০১০ সাল থেকে নিয়মিতভাবে আমদানিও শুরু হয়। চা আমদানিনির্ভর হয়ে যাবে কি না, এমন শঙ্কাও ছিল। তবে সব শঙ্কা দূর করে এবার চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেড়েছে। শুধু তা-ই নয়, এ অঞ্চলে ১৬৬ বছরের চা চাষের ইতিহাসে উৎপাদনেও রেকর্ড হয়েছে। বাংলাদেশে চা বোর্ডের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে চা উৎপাদিত হয়েছে ৯ কোটি ৬০ লাখ ৬৯ হাজার কেজি। ২০১৮ সালের চেয়ে উৎপাদন বেড়েছে ১ কোটি ৩৯ লাখ কেজি। এক বছরে চা উৎপাদন বাড়ার হার প্রায় ১৭ শতাংশ। চা বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, ১৮৫৪ সালে সিলেটের মালনীছড়া চা-বাগানের মাধ্যমে এ অঞ্চলে প্রথম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চা চাষ শুরু হয়। চা চাষ শুরুর পর এত দিন সর্বোচ্চ পরিমাণ চা উৎপাদনের রেকর্ড ছিল ২০১৬ সালে মোট ৮.৫০ কোটি কেজি। এবার তার চেয়ে ১ কোটি ১০ লাখ কেজি বেশি চা উৎপাদিত হয়েছে ২০১৯ সালে।
লন্ডনভিত্তিক ‘ইন্টারন্যাশনাল টি কমিটি’ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, চা উৎপাদনে শীর্ষস্থানীয় দেশ চীন। ২০১৮ সালে চীনে চা উৎপাদিত হয় ২৬১ কোটি কেজি। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে চা উৎপাদিত হয়েছিল ১৩১ কোটি কেজি। সংস্থাটির দুই বছর আগে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, চা উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান নবম।