- Thu Nov 28, 2019 6:53 pm#2056
জাতিসংঘ সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
জাতিসংঘ সফর
===========
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৪তম অধিবেশনে যোগ দিতে আট দিনের সরকারি সফরে ঢাকা ত্যাগ করেন। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পৌছেন। সফর শেষে ১ অক্টোবর ২০১৯ দেশে ফেরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরকালে তিনি সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (SDGs), পররাষ্ট্র সম্পর্ক, রোহিঙ্গা সংকট, শিক্ষা ও বৈশ্বিক মাদক সমস্যা বিষয়ে বেশ কয়েকটি উচ্চ পর্যায়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এ ছাড়াও তিনি দুটি মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন। পুরস্কার দুটি- যুবকদের দক্ষতা উন্নয়নে UNICEF’র Champion of Skill Development for Youth Award এবং টিকাদান কর্মসূচিতে বাংলাদেশের ব্যাপক সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে GAVI’র ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পুরস্কার।
জাতিসংঘের ভাষণ
২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৪তম অধিবেশনে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বরাবরের মতো বাংলায় দেয়া এ ভাষণে তিনি রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি গুরুত্বের সাথে তুলে ধরেন। রোহিঙ্গা সংকটকে আঞ্চলিক নিরাপত্তার প্রতি হুমকি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেন। তিনি আহবান জানান তারা যেন এ সংকটের বিষয়টি উপলব্ধি করেন। রোহিঙ্গাদের মাতৃভূমিতে ফিরে যাওয়া নিশ্চিত করতে জাতিসংঘে চার দফা প্রস্তাব দেন তিনি।
প্রস্তাবসমূহ-
১. রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসন এবং আত্তীকরণে মিয়ানমারকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক সদিচ্ছার পূর্ণ প্রতিফলন দেখাতে হবে।
২. বৈষম্যমূলক আইন ও রীতি বিলোপ করে মিয়ানমারের ওপর রোহিঙ্গাদের আস্থা তৈরি করতে হবে এবং রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের উত্তর রাখাইন সফরের আয়োজন করতে হবে।
৩. আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় হতে বেসামরিক পর্যবেক্ষক মোতায়েনের মাধ্যমে মিয়ানমার কর্তৃক রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও সরক্ষার নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে।
৪.আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই রোহিঙ্গা সমস্যার মূল কারণসমূহ বিবেচনায় আনতে হবে এবং মানবাধিকার লঙঘন ও অন্যান্য নৃশংসতার দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে হবে।
জাতিসংঘ সফর
===========
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৪তম অধিবেশনে যোগ দিতে আট দিনের সরকারি সফরে ঢাকা ত্যাগ করেন। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পৌছেন। সফর শেষে ১ অক্টোবর ২০১৯ দেশে ফেরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরকালে তিনি সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (SDGs), পররাষ্ট্র সম্পর্ক, রোহিঙ্গা সংকট, শিক্ষা ও বৈশ্বিক মাদক সমস্যা বিষয়ে বেশ কয়েকটি উচ্চ পর্যায়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এ ছাড়াও তিনি দুটি মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন। পুরস্কার দুটি- যুবকদের দক্ষতা উন্নয়নে UNICEF’র Champion of Skill Development for Youth Award এবং টিকাদান কর্মসূচিতে বাংলাদেশের ব্যাপক সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে GAVI’র ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পুরস্কার।
জাতিসংঘের ভাষণ
২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৪তম অধিবেশনে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বরাবরের মতো বাংলায় দেয়া এ ভাষণে তিনি রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি গুরুত্বের সাথে তুলে ধরেন। রোহিঙ্গা সংকটকে আঞ্চলিক নিরাপত্তার প্রতি হুমকি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেন। তিনি আহবান জানান তারা যেন এ সংকটের বিষয়টি উপলব্ধি করেন। রোহিঙ্গাদের মাতৃভূমিতে ফিরে যাওয়া নিশ্চিত করতে জাতিসংঘে চার দফা প্রস্তাব দেন তিনি।
প্রস্তাবসমূহ-
১. রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসন এবং আত্তীকরণে মিয়ানমারকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক সদিচ্ছার পূর্ণ প্রতিফলন দেখাতে হবে।
২. বৈষম্যমূলক আইন ও রীতি বিলোপ করে মিয়ানমারের ওপর রোহিঙ্গাদের আস্থা তৈরি করতে হবে এবং রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের উত্তর রাখাইন সফরের আয়োজন করতে হবে।
৩. আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় হতে বেসামরিক পর্যবেক্ষক মোতায়েনের মাধ্যমে মিয়ানমার কর্তৃক রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও সরক্ষার নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে।
৪.আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই রোহিঙ্গা সমস্যার মূল কারণসমূহ বিবেচনায় আনতে হবে এবং মানবাধিকার লঙঘন ও অন্যান্য নৃশংসতার দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে হবে।