- Sat Dec 15, 2018 2:27 pm#1247
১. সেলফ কন্ট্রোল:
জীবনকে লাইনে রাখতে হলে তিনটা জিনিসের উপরের কন্ট্রোল রাখতে হবে। এক, টাইমের উপরে কন্ট্রোল। দুই, ইমোশনের উপরে কন্ট্রোল। তিন, আউটপুটের উপরে কন্ট্রোল। এই তিনটা কন্ট্রোল পয়েন্টে অন্যদের কন্ট্রোল যত বেশি হবে, লাইফ তত বেশি ছেঁড়াবেড়া হবে।
2.এপ্লাইড নলেজ:
মাথায় আইডিয়া গিজগিজ করতে পারে, বুদ্ধির সাগর- বিদ্যার জাহাজ থাকতে পারো। কিন্তু সেগুলা এপ্লাই না করলে, কাজে না লাগালে- চার আনা পয়সার দামও নাই। বরং তোমার চাইতেও কম বুদ্ধিমান, কম স্মার্টরাই তাদের আইডিয়া এপ্লাই করে করে তোমার চাইতে আরো বেশি এগিয়ে যাবে। সো, নলেজ ইজ নট পাওয়ার। এপ্লাইড নলেজ ইজ পাওয়ার।
3. পজিটিভ থিংকিং:
দুনিয়া বহুত খারাপ জায়গা। দুনিয়া যেটা ডিজার্ভ করবা সেটাই অন্যকে দিয়ে দিবে।অন্যের দোষ তোমার ঘাড়ে এসে পড়বে। তারপরেও তোমাকে তোমার লাইফে পজিটিভিটির ফুয়েল ঢালতে হবে।
4. ডিসিপ্লিন:
স্কুলে যাও- ডিসিপ্লিন। অফিসে যাও- ডিসিপ্লিন। এমনকি পৃথিবি সূর্যের চারদিকে ঘুরে ওই জায়গাতেও- ডিসিপ্লিন। এইবার নিজেই নিজেকে জিজ্ঞেস করো। তোমার লাইফ কতোটা ডিসিপ্লিন? ডিসিপ্লিন ছাড়া তোমার টাইমের উপরে কন্ট্রোল আসবে না। ইফেক্টিভ হ্যাবিট ডেভেলপ হবে না। স্কিল ডেভেলপ করা শুরু করলে বেশি দিন লেগে থাকতে পারবে না। তাই সারা দিন ডিসিপ্লিনে না আনতে পারলেও সকালের সময়টা বা সন্ধ্যার পরের সময়টা অন্তত ডিসিপ্লিনে আনার চেষ্টা করো। দেখবে একটু একটু করে ভালো আউটপুট আসা শুরু হয়ে গেছে।
5. কিউরিসিটি :
পাঁচ বছর আগে যে সিস্টেমে কাজ হতো। এখন সে সিস্টেমে কাজ হবে না। এখন যে সিস্টেমে কাজ হয় পাঁচ বছর পরে সেই সিস্টেমে কাজ হবে না। সো, তোমাকে নিত্য নতুন জিনিস সম্পর্কে কিউরিয়াস হতে হবে। চেখে দেখতে হবে। সেটার ভিতরে কি আছে জানার চেষ্টা করতে হবে। সেটা কিভাবে তোমার লাইফে কাজে লাগবে সেটা বুঝার চেষ্টা করতে হবে। অনেক সময় শুধু কৌতূহল বশত একটা কিছু শিখলে। পাঁচ বছর পরে দেখবে সেটাই কোন না কোন ভাবে তোমার কাজে লেগে যাচ্ছে।
সংগৃহিতঃ- Mohammad Shams
জীবনকে লাইনে রাখতে হলে তিনটা জিনিসের উপরের কন্ট্রোল রাখতে হবে। এক, টাইমের উপরে কন্ট্রোল। দুই, ইমোশনের উপরে কন্ট্রোল। তিন, আউটপুটের উপরে কন্ট্রোল। এই তিনটা কন্ট্রোল পয়েন্টে অন্যদের কন্ট্রোল যত বেশি হবে, লাইফ তত বেশি ছেঁড়াবেড়া হবে।
2.এপ্লাইড নলেজ:
মাথায় আইডিয়া গিজগিজ করতে পারে, বুদ্ধির সাগর- বিদ্যার জাহাজ থাকতে পারো। কিন্তু সেগুলা এপ্লাই না করলে, কাজে না লাগালে- চার আনা পয়সার দামও নাই। বরং তোমার চাইতেও কম বুদ্ধিমান, কম স্মার্টরাই তাদের আইডিয়া এপ্লাই করে করে তোমার চাইতে আরো বেশি এগিয়ে যাবে। সো, নলেজ ইজ নট পাওয়ার। এপ্লাইড নলেজ ইজ পাওয়ার।
3. পজিটিভ থিংকিং:
দুনিয়া বহুত খারাপ জায়গা। দুনিয়া যেটা ডিজার্ভ করবা সেটাই অন্যকে দিয়ে দিবে।অন্যের দোষ তোমার ঘাড়ে এসে পড়বে। তারপরেও তোমাকে তোমার লাইফে পজিটিভিটির ফুয়েল ঢালতে হবে।
4. ডিসিপ্লিন:
স্কুলে যাও- ডিসিপ্লিন। অফিসে যাও- ডিসিপ্লিন। এমনকি পৃথিবি সূর্যের চারদিকে ঘুরে ওই জায়গাতেও- ডিসিপ্লিন। এইবার নিজেই নিজেকে জিজ্ঞেস করো। তোমার লাইফ কতোটা ডিসিপ্লিন? ডিসিপ্লিন ছাড়া তোমার টাইমের উপরে কন্ট্রোল আসবে না। ইফেক্টিভ হ্যাবিট ডেভেলপ হবে না। স্কিল ডেভেলপ করা শুরু করলে বেশি দিন লেগে থাকতে পারবে না। তাই সারা দিন ডিসিপ্লিনে না আনতে পারলেও সকালের সময়টা বা সন্ধ্যার পরের সময়টা অন্তত ডিসিপ্লিনে আনার চেষ্টা করো। দেখবে একটু একটু করে ভালো আউটপুট আসা শুরু হয়ে গেছে।
5. কিউরিসিটি :
পাঁচ বছর আগে যে সিস্টেমে কাজ হতো। এখন সে সিস্টেমে কাজ হবে না। এখন যে সিস্টেমে কাজ হয় পাঁচ বছর পরে সেই সিস্টেমে কাজ হবে না। সো, তোমাকে নিত্য নতুন জিনিস সম্পর্কে কিউরিয়াস হতে হবে। চেখে দেখতে হবে। সেটার ভিতরে কি আছে জানার চেষ্টা করতে হবে। সেটা কিভাবে তোমার লাইফে কাজে লাগবে সেটা বুঝার চেষ্টা করতে হবে। অনেক সময় শুধু কৌতূহল বশত একটা কিছু শিখলে। পাঁচ বছর পরে দেখবে সেটাই কোন না কোন ভাবে তোমার কাজে লেগে যাচ্ছে।
সংগৃহিতঃ- Mohammad Shams