- Mon May 14, 2018 12:04 am#19
মৌখিক পরীক্ষাকে ইংরেজি ভাষায় বলা হয় ‘Viva Voice’ । মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব, উপস্থিত বুদ্ধি, চালচলন, আচরণ ইত্যাদি সম্পর্কে সম্যক ধারনা পাওয়া যায় । লিখিত পরীক্ষার ক্ষেত্রে Multiple Choice – এর সুযোগ থাকে এবং চিন্তাভাবনা করারও সুযোগ থাকে, যে সুযোগগুলো মৌখিক পরীাক্ষার ক্ষেত্রে আদৌ থাকে না । সকল প্রশ্নের পাণ্ডিত্বপূর্ণ সঠিক উত্তর দেয়াই আসল কথা নয় বরং ব্যক্তিত্বপূর্ণ ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দরভাবে উত্তর প্রদান করাই আসল কথা ।
মৌখিক পরীক্ষায় সকল প্রশ্নেরই সঠিক উত্তর দিতেই হবে এটা একদম ভুল কথা । কোনো ব্যক্তির পক্ষেই জ্ঞানের সকল বিষয়ে ধারনা রাখা সম্ভব নয় । অনেকে আবার অত্যন্ত সাধারণ জিনিস ভুলে যান অথবা এমনও হতে পারে আদৌ বিষয়টি জানেন না । বেশি জানা অবশ্যই ভালো, তবে কিছু কিছু জিনিস না জানা তেমন দোষের কিছু নয় । এক্ষেত্রে পরীক্ষার্থী কত দক্ষতা ও প্রত্যুৎপন্নমতিত্বের সাথে পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে পারলো সেটাই বিবেচনা করা হয় । আসল কথা হল ভাইভা বোর্ডকে মুগ্ধ ও তৃপ্ত করা । অনেকে কোনো একটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে বোর্ডকে যতোটা না খুশি করতে পারেন, অন্য কেউ সুকৌশলে ও সুমিষ্টভাবে সেই প্রশ্নের ব্যাপারে নিজের অজ্ঞতা প্রকাশ করেই বোর্ডকে আরো বেশি মাত্রায় খুশি করতে পারেন । এর অর্থ আবার এটা নয় যে, ক্রমাগত অজ্ঞতা প্রকাশ করেই অধিক নম্বর পাওয়া যাবে । বর্তমান সময়ে যে কোনো চাকরির পরীক্ষা অস্বাভাবিক প্রতিযোগিতামূলক হয়ে পড়েছে । কাজেই পিছিয়ে থাকার কোন অবকাশ নেই । এজন্যই বলা হয়ে থাকে “ A candidate must know something of everything and everything of something “ (একজন পরীক্ষার্থী অবশ্যই সকল বিষয়ের ওপর কিছু কিছু জ্ঞান এবং কিছু কিছু বিষয় সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান অর্জন করবেন ) । এরপর নিজের বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং উপস্থিত বক্তব্য দানের ক্ষমতার মাধ্যমে বৈতরণী পার হতে হবে ।
মৌখিক পরীক্ষায় সকল প্রশ্নেরই সঠিক উত্তর দিতেই হবে এটা একদম ভুল কথা । কোনো ব্যক্তির পক্ষেই জ্ঞানের সকল বিষয়ে ধারনা রাখা সম্ভব নয় । অনেকে আবার অত্যন্ত সাধারণ জিনিস ভুলে যান অথবা এমনও হতে পারে আদৌ বিষয়টি জানেন না । বেশি জানা অবশ্যই ভালো, তবে কিছু কিছু জিনিস না জানা তেমন দোষের কিছু নয় । এক্ষেত্রে পরীক্ষার্থী কত দক্ষতা ও প্রত্যুৎপন্নমতিত্বের সাথে পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে পারলো সেটাই বিবেচনা করা হয় । আসল কথা হল ভাইভা বোর্ডকে মুগ্ধ ও তৃপ্ত করা । অনেকে কোনো একটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে বোর্ডকে যতোটা না খুশি করতে পারেন, অন্য কেউ সুকৌশলে ও সুমিষ্টভাবে সেই প্রশ্নের ব্যাপারে নিজের অজ্ঞতা প্রকাশ করেই বোর্ডকে আরো বেশি মাত্রায় খুশি করতে পারেন । এর অর্থ আবার এটা নয় যে, ক্রমাগত অজ্ঞতা প্রকাশ করেই অধিক নম্বর পাওয়া যাবে । বর্তমান সময়ে যে কোনো চাকরির পরীক্ষা অস্বাভাবিক প্রতিযোগিতামূলক হয়ে পড়েছে । কাজেই পিছিয়ে থাকার কোন অবকাশ নেই । এজন্যই বলা হয়ে থাকে “ A candidate must know something of everything and everything of something “ (একজন পরীক্ষার্থী অবশ্যই সকল বিষয়ের ওপর কিছু কিছু জ্ঞান এবং কিছু কিছু বিষয় সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান অর্জন করবেন ) । এরপর নিজের বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং উপস্থিত বক্তব্য দানের ক্ষমতার মাধ্যমে বৈতরণী পার হতে হবে ।