- Sun Nov 25, 2018 12:14 am#1184
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আমি ক্যাম্পাসে রাস্তার পাশে মানুষের ছবি তুলে প্রিন্ট করে দিয়ে ২০ টাকা পেতাম। সেখান থেকে ১০ টাকা লাভ হতো। ভার্সিটির পুরোটা সময়ই কাজটি চালিয়ে যাই আমি। অবশ্য বন্ধুরা আমার এই কাজকে সহজ ভাবে নিতো না। কারণ বিশ্বাবিদ্যালয়ের একজন ছাত্র রাস্তায় বসে মানুষের ছবি তুলে উপার্জন করছে এবং সে ছেলেটি তাদের বন্ধু; বিষটি তাদের আত্মসম্মানে লাগাতো। এমন অনেক বন্ধু আছে যারা বলেছিলো টাকা দরকার হলে তারা দিবে কিন্তু এই কাজ না করার জন্য! কারণ একজন ’স্ট্রিট ফটোগ্রাফারের’ বন্ধু হিসেবে পরিচয় দেয়া তাদের জন্য সুখকর ছিলো না।
আস্তে আস্তে যখন পরিধি বড় হলো তখন ইভেন্ট ফটোগ্রাফি শুরু করলাম। বিভিন্ন বিয়েতে গিয়ে ছবি তুললাম। পরিচিত আত্মীয়-স্বজনের সাথে বিয়েতে দেখা হলে তারা আমাকে দেখে অন্য দিকে চলে যেতো। কারণ একজন সামান্য ‘ক্যামেরাম্যান’ তাদের আত্মীয় বা পরিচিত সেটা তারা প্রকাশ করতে চাইতো না।
যখন নিজের একটা ফটোগ্রাফি ফার্ম গড়ে তুলি তখন প্রতিযোগী অনেক প্রতিষ্ঠান দেশের বিভিন্ন যায়গায় তাদের শাখা খুলেছিলো। আর আার মাত্র একটি ব্রাঞ্চ ছিলো। মজা করে অনেকে জিজ্ঞেস করতো যে পরের ব্রাঞ্চটা কোথায় করছি? আমি তখন বলতাম যে পরের ব্রাঞ্চটা হবে আমেরিকায়। আজ আমার দুটি ব্রাঞ্চ। একটি ঢাকায় অন্যটি আমেরিকায়”
__প্রীত রেজা।
আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন এবং দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফটোগ্রাফার,
টেলিভিশন উপস্থাপক,
অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তা।
আস্তে আস্তে যখন পরিধি বড় হলো তখন ইভেন্ট ফটোগ্রাফি শুরু করলাম। বিভিন্ন বিয়েতে গিয়ে ছবি তুললাম। পরিচিত আত্মীয়-স্বজনের সাথে বিয়েতে দেখা হলে তারা আমাকে দেখে অন্য দিকে চলে যেতো। কারণ একজন সামান্য ‘ক্যামেরাম্যান’ তাদের আত্মীয় বা পরিচিত সেটা তারা প্রকাশ করতে চাইতো না।
যখন নিজের একটা ফটোগ্রাফি ফার্ম গড়ে তুলি তখন প্রতিযোগী অনেক প্রতিষ্ঠান দেশের বিভিন্ন যায়গায় তাদের শাখা খুলেছিলো। আর আার মাত্র একটি ব্রাঞ্চ ছিলো। মজা করে অনেকে জিজ্ঞেস করতো যে পরের ব্রাঞ্চটা কোথায় করছি? আমি তখন বলতাম যে পরের ব্রাঞ্চটা হবে আমেরিকায়। আজ আমার দুটি ব্রাঞ্চ। একটি ঢাকায় অন্যটি আমেরিকায়”
__প্রীত রেজা।
আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন এবং দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফটোগ্রাফার,
টেলিভিশন উপস্থাপক,
অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তা।