- Wed Sep 28, 2022 4:40 pm#7476
আর, এদিকে, তিনি কথা বলার সময় আমি ভাবছিলাম, জীবন যাপনের এটা একটা কঠিন উপায়।
তিনি যে বিন্দুতে পৌঁছেছেন সেখানে পৌঁছুনোটা সহজ বলবে না কেউ। ১৯৯২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অসাধারণ একটা সময় ছিল আমেরিকায়। এমন সব ঘটনা ঘটতে লাগল, পণ্ডিতরা একের পর এক সরাসরি ভুল প্রমাণিত হতে থাকলেন। কমবেশি সব প্রার্থীকে আহত করে রেখে যায় ওই নির্বাচন, সামনে টেনে আনে তিন নম্বর পার্টির একটা ওয়াইল্ড কার্ড (জোকার) প্রার্থীকে, যিনি অর্থ, পরিসংখ্যান এবং প্রচার-প্রচারণা বিশেষজ্ঞদের সমস্ত হিসাব উল্টোপাল্টা করে দিয়ে স্বল্প সময়ের জন্যে হলেও মার্কিন স্বপ্নকে ধারণ করতে পেরেছেন, জ্বালাতে পেরেছেন বিপুল জনপ্রিয় সেই প্রত্যাশা যে আমরা আরো ভালো করতে পারি।
এটা ক্ষমতাসীন একজন প্রেসিডেন্টের জন্যে পরাজয় বযে আনে, মাত্র এক বছর আগেও যার সমর্থন এবং জনপ্রিয়তার হার ছিল ৯০ শতাংশ। আমি জকনতাম যেভাবে আমরা একজন প্রেসিডেন্টকে র্বিাচিত করি, তাঁর ওপর যেভাবে নজর রাখি, তাঁর সম্পর্কে যেভাবে রিপোর্ট করি, সবেমাত্র ঘটে যাওয়া ঘটনার কারণে এখন থেকে তা বদলে যাবে। তবে আজ রাতে, এই বিশাল কামরায়, একমাত্র যে ইস্যুটি প্রেসিডেন্ট এবং উপস্থিত অতিথিদের সামনে ঝুলে রয়েছে সেটি হলো, নাগালের মধ্যে সহজে পাওয়া বা না পাওয়া।
দু-মাস আগে শপথ নেয়ার পর বিল ক্লিনটন কোনো সংবাদ সম্মেলন করেননি। এবং এরই মধ্যে পণ্ডিত, বিশ্লেষক, বিশেষজ্ঞরা টক শোতে বসে, আমি সহ, উপদেশ দিতে শুরু করেছি যে বাইরে বেরোনো উচিত তাঁর, ভোটারদের মুখোমুখি হলে ভালো করবেন তিনি, পাবলিকের কাছে প্রথম একশ দিনের এজেন্ডা বিক্রি করা দরকার তাঁর (যারা গোনাগুনির ব্যাপারে জেদি তাদের বলছি, ৫৮ দিন চলছে), এরকম রাজ্যের বকবকানি।ঠিক এসময় আমি খেয়াল করলাম বিল ক্লিনটন সরাসরি আমার দিকে তাকিয়ে রয়েছেন।
সংগৃহীত:-
তিনি যে বিন্দুতে পৌঁছেছেন সেখানে পৌঁছুনোটা সহজ বলবে না কেউ। ১৯৯২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অসাধারণ একটা সময় ছিল আমেরিকায়। এমন সব ঘটনা ঘটতে লাগল, পণ্ডিতরা একের পর এক সরাসরি ভুল প্রমাণিত হতে থাকলেন। কমবেশি সব প্রার্থীকে আহত করে রেখে যায় ওই নির্বাচন, সামনে টেনে আনে তিন নম্বর পার্টির একটা ওয়াইল্ড কার্ড (জোকার) প্রার্থীকে, যিনি অর্থ, পরিসংখ্যান এবং প্রচার-প্রচারণা বিশেষজ্ঞদের সমস্ত হিসাব উল্টোপাল্টা করে দিয়ে স্বল্প সময়ের জন্যে হলেও মার্কিন স্বপ্নকে ধারণ করতে পেরেছেন, জ্বালাতে পেরেছেন বিপুল জনপ্রিয় সেই প্রত্যাশা যে আমরা আরো ভালো করতে পারি।
এটা ক্ষমতাসীন একজন প্রেসিডেন্টের জন্যে পরাজয় বযে আনে, মাত্র এক বছর আগেও যার সমর্থন এবং জনপ্রিয়তার হার ছিল ৯০ শতাংশ। আমি জকনতাম যেভাবে আমরা একজন প্রেসিডেন্টকে র্বিাচিত করি, তাঁর ওপর যেভাবে নজর রাখি, তাঁর সম্পর্কে যেভাবে রিপোর্ট করি, সবেমাত্র ঘটে যাওয়া ঘটনার কারণে এখন থেকে তা বদলে যাবে। তবে আজ রাতে, এই বিশাল কামরায়, একমাত্র যে ইস্যুটি প্রেসিডেন্ট এবং উপস্থিত অতিথিদের সামনে ঝুলে রয়েছে সেটি হলো, নাগালের মধ্যে সহজে পাওয়া বা না পাওয়া।
দু-মাস আগে শপথ নেয়ার পর বিল ক্লিনটন কোনো সংবাদ সম্মেলন করেননি। এবং এরই মধ্যে পণ্ডিত, বিশ্লেষক, বিশেষজ্ঞরা টক শোতে বসে, আমি সহ, উপদেশ দিতে শুরু করেছি যে বাইরে বেরোনো উচিত তাঁর, ভোটারদের মুখোমুখি হলে ভালো করবেন তিনি, পাবলিকের কাছে প্রথম একশ দিনের এজেন্ডা বিক্রি করা দরকার তাঁর (যারা গোনাগুনির ব্যাপারে জেদি তাদের বলছি, ৫৮ দিন চলছে), এরকম রাজ্যের বকবকানি।ঠিক এসময় আমি খেয়াল করলাম বিল ক্লিনটন সরাসরি আমার দিকে তাকিয়ে রয়েছেন।
সংগৃহীত:-