- Mon Sep 26, 2022 6:10 pm#7464
সারাদিনের শত ব্যস্ততার মধ্যেও নিজেকে সময় দিন। নিজেকে ভালবাসুন। আমি জানি আপনি বাসেন, তবুও বলছি, নিজেকে গভীরভাবে ভালবাসুন-শুধু আপনি যেমন, আপনি যা-সে জন্য।
নিজের কাজের ইতিবাচক সমালোচনা করুন, ভিতরের নেতিবাচক স্বত্বাটাকে গুরুত্ব কম দিন। দিনে যাই ভালো করুন না কেন, ধন্যবাদ দিন নিজেকে তার জন্য।
আপনি নিজেকে কি কারণে ভালবাসেন, তা লিখে রাখুন প্রতিরাতে ঘুমুতে যাবার আগে। মাস শেষে যখন পড়বেন সবগুলো একসাথে, দেখবেন নিজের সম্পর্কে অনেক উতিবাচক ধারণা সুষ্টি হয়ে গেছে।
অন্যকে খুশি করার দরকার আছে, কিন্তু সারাদিনে অন্তত একবার এমন কিছু করুন, যা আপনি করতে সত্যিই ভালবাসেন। যে কাজটি আপনি করবেন, সম্পূর্ণ আপনারই জন্য, আপনার আত্ম উপলব্ধির জন্য।
সবকাজে সবটুকু সাফল্য আসবেই-এমন একগুঁয়ে ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন। বরং নিজের ভুল গুলোকে শুধরিয়ে সেগুলোকে যৌক্তিক দিক থেকে বিশ্লেষণ করুন। নিজেকে ক্ষমা করতে শিখুন। আর একবার যদি এটা করতে পারেন, তবে নিজেকে প্রশংসা করতে ভুলবেন না কিন্তু।
অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করার প্রবণতা থেকে থাকলে তা আজই বাদ দিন। আমরা একেকজন মানুষ একেকরকম, সবারই আলাদা আলাদা ইতিবাচক আর নেতিবাচক দিক আছে বলেই মানুষ বৈচিত্র্যময়। তাই না? আরেকজন জীবনে কি পেল, আমি কি পেলাম না, আরেকজন কি হলো আমি কি হলাম না, বা তার জীবনে কি আছে আমার কি নেই, এসব চিন্তা মাথায় আনার আগে একটিবার ভেবে দেখুন, আপনি কি পেয়েছেন, আপনি কি হয়েছেন আর আপনার কি আছে। নিজের দিকে তাকিয়ে দেখুন, এবং আপনি যা, তার জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করুন। নিজের প্রতি সম্মান দেখানোর এটা শ্যেষ্ঠ মাধ্যম।
মনে রাখবেন, আপনার জীবন নামক এই গাড়িটার stearing কিন্তু সম্পূর্ণ আপনারই হাতে। তাই আজ থেকেই শুরু হোক, নিজের মতো করে নিজেকে ভালবাসা, অনুভব করা আর সম্মান করা।
সংগৃহীত:-
নিজের কাজের ইতিবাচক সমালোচনা করুন, ভিতরের নেতিবাচক স্বত্বাটাকে গুরুত্ব কম দিন। দিনে যাই ভালো করুন না কেন, ধন্যবাদ দিন নিজেকে তার জন্য।
আপনি নিজেকে কি কারণে ভালবাসেন, তা লিখে রাখুন প্রতিরাতে ঘুমুতে যাবার আগে। মাস শেষে যখন পড়বেন সবগুলো একসাথে, দেখবেন নিজের সম্পর্কে অনেক উতিবাচক ধারণা সুষ্টি হয়ে গেছে।
অন্যকে খুশি করার দরকার আছে, কিন্তু সারাদিনে অন্তত একবার এমন কিছু করুন, যা আপনি করতে সত্যিই ভালবাসেন। যে কাজটি আপনি করবেন, সম্পূর্ণ আপনারই জন্য, আপনার আত্ম উপলব্ধির জন্য।
সবকাজে সবটুকু সাফল্য আসবেই-এমন একগুঁয়ে ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন। বরং নিজের ভুল গুলোকে শুধরিয়ে সেগুলোকে যৌক্তিক দিক থেকে বিশ্লেষণ করুন। নিজেকে ক্ষমা করতে শিখুন। আর একবার যদি এটা করতে পারেন, তবে নিজেকে প্রশংসা করতে ভুলবেন না কিন্তু।
অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করার প্রবণতা থেকে থাকলে তা আজই বাদ দিন। আমরা একেকজন মানুষ একেকরকম, সবারই আলাদা আলাদা ইতিবাচক আর নেতিবাচক দিক আছে বলেই মানুষ বৈচিত্র্যময়। তাই না? আরেকজন জীবনে কি পেল, আমি কি পেলাম না, আরেকজন কি হলো আমি কি হলাম না, বা তার জীবনে কি আছে আমার কি নেই, এসব চিন্তা মাথায় আনার আগে একটিবার ভেবে দেখুন, আপনি কি পেয়েছেন, আপনি কি হয়েছেন আর আপনার কি আছে। নিজের দিকে তাকিয়ে দেখুন, এবং আপনি যা, তার জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করুন। নিজের প্রতি সম্মান দেখানোর এটা শ্যেষ্ঠ মাধ্যম।
মনে রাখবেন, আপনার জীবন নামক এই গাড়িটার stearing কিন্তু সম্পূর্ণ আপনারই হাতে। তাই আজ থেকেই শুরু হোক, নিজের মতো করে নিজেকে ভালবাসা, অনুভব করা আর সম্মান করা।
সংগৃহীত:-