- Sun Sep 25, 2022 5:34 pm#7458
মানুষের ব্যক্তিত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য তার আত্মবিশ্বাস। একজন দুর্বল মানুষ থেকে রাতারাতি আপনি অপরাঝেয় র্বক্তিত্বের অধিকারী হতে পারবেন না।
নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলতে করুন কিছু আত্মিক অভ্যাসের চর্চা।
কি কি বিষয় মানুষের আত্মবিশ্বাস ক্ষুণ্ন করে?
শারীরিক ত্রুটি
শিশুকাল হতে পরিবার, বন্ধু বা সমাজের নেতিবাচক মন্তব্য
প্রেমে ব্যর্থতা
পড়াশোনা বা কর্ম ক্ষেত্রে অসফলতা যেভাবে বাড়িয়ে তুলবেন
ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছেন আপনি মোটা, কালো, বেটে, টাক ইত্যাদি। এতে করে অনেকে মানসিক ভাবে দুর্বল বোধ করেন। আপনার শারীরিক গঠনের উপর আপনার কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। নিজের চারপাশ দেখুন। আপনি এই বিশ্বের উৎকৃষ্টতম সৃষ্টি না হলেও নিকৃষ্টতমও নন। আপনি একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ এবং কারো না কারো চোখে অবশ্যই আপনি সুন্দর। কেউ আপনার শারীরিক সীমাবদ্ধতা নিয়ে ব্যাঙ্গ করলে পাত্তা দেবেন না। নিজের সৌন্দর্য আবিষ্কার করুন।
কেউ আপনার মন ভেঙেছে? কখনই নিজেকে দোষারোপ করবেন না। মনে করুন যে চলে গেছে তার আপনাকে গ্রহণ করার মতো ক্ষমতা-ই নেই। যতটুকু ভালবাসা আপনার হৃদয়ে রয়েছে এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কোথাও আপনার জন্যও ততটা ভালোবাসা জমা রয়েছে। নিজেকে সময় দিন, নিশ্চয়ই আপনি সে ভালবাসার সন্ধান পাবেন।
পড়াশোনায় অসফলতা বা চাকুরি ক্ষেত্রে স্বাবলম্বী হতে না পারলে চেষ্টা চালিয়ে যান। হতাশ হবেন না বা ভেঙে পড়বেন না। ১৫৬.৬ মিলিয়ন মানুষের এই দেশে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি; তার উপর আমরা একটি সুবিধাবঞ্চিত জাতি। সুতরাং অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করে আফসোস করবার বদলে চেষ্টা বাড়িয়ে দিন।
সর্বোপরি, নিজের চরিত্রের সবল দিকগুলো চিহ্নিত করুন। ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং যা চলে গেছে তার জন্য অনুশোচনা রাখবেন না। আয়নায় নিজেকে দেখুন এবং মনে মনে আওড়ান, May be I am not the best but certainly I am not worst.
সংগৃহীত:-
নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলতে করুন কিছু আত্মিক অভ্যাসের চর্চা।
কি কি বিষয় মানুষের আত্মবিশ্বাস ক্ষুণ্ন করে?
শারীরিক ত্রুটি
শিশুকাল হতে পরিবার, বন্ধু বা সমাজের নেতিবাচক মন্তব্য
প্রেমে ব্যর্থতা
পড়াশোনা বা কর্ম ক্ষেত্রে অসফলতা যেভাবে বাড়িয়ে তুলবেন
ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছেন আপনি মোটা, কালো, বেটে, টাক ইত্যাদি। এতে করে অনেকে মানসিক ভাবে দুর্বল বোধ করেন। আপনার শারীরিক গঠনের উপর আপনার কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। নিজের চারপাশ দেখুন। আপনি এই বিশ্বের উৎকৃষ্টতম সৃষ্টি না হলেও নিকৃষ্টতমও নন। আপনি একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ এবং কারো না কারো চোখে অবশ্যই আপনি সুন্দর। কেউ আপনার শারীরিক সীমাবদ্ধতা নিয়ে ব্যাঙ্গ করলে পাত্তা দেবেন না। নিজের সৌন্দর্য আবিষ্কার করুন।
কেউ আপনার মন ভেঙেছে? কখনই নিজেকে দোষারোপ করবেন না। মনে করুন যে চলে গেছে তার আপনাকে গ্রহণ করার মতো ক্ষমতা-ই নেই। যতটুকু ভালবাসা আপনার হৃদয়ে রয়েছে এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কোথাও আপনার জন্যও ততটা ভালোবাসা জমা রয়েছে। নিজেকে সময় দিন, নিশ্চয়ই আপনি সে ভালবাসার সন্ধান পাবেন।
পড়াশোনায় অসফলতা বা চাকুরি ক্ষেত্রে স্বাবলম্বী হতে না পারলে চেষ্টা চালিয়ে যান। হতাশ হবেন না বা ভেঙে পড়বেন না। ১৫৬.৬ মিলিয়ন মানুষের এই দেশে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি; তার উপর আমরা একটি সুবিধাবঞ্চিত জাতি। সুতরাং অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করে আফসোস করবার বদলে চেষ্টা বাড়িয়ে দিন।
সর্বোপরি, নিজের চরিত্রের সবল দিকগুলো চিহ্নিত করুন। ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং যা চলে গেছে তার জন্য অনুশোচনা রাখবেন না। আয়নায় নিজেকে দেখুন এবং মনে মনে আওড়ান, May be I am not the best but certainly I am not worst.
সংগৃহীত:-