- Sun Sep 25, 2022 5:26 pm#7456
অফিসে গিয়েই হন্তদন্ত হয়ে কাজ শুরু করেছেন। এরকম হলে কোন কাজের পরে কোন কাজ করবেন, ঠিকমতো গুছিয়ে উঠতে পারবেন না। এ কারণে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই নিজের কাজটা আপনার খারাপ লাগা শুরু করবে। আপনি আনন্দ পাবেন না, আগ্রহ পাবেন না। কাজেই, খুব সকালে ঘুম থেকে উঠুন। প্রার্থনা করুন, জুগং করুন। অথবা হালকা জিম। সুন্দরভাবে অফিসে যান। কাজ করতে ভালো লাগবে। আনন্দও পাবেন।
ছুটির দিনটির জন্য করে রাখুন পরিকল্পনা: আপনার হয়তো সপ্তাহে ১ দিন ছুটি। টানা ৬ দিন গাধার খাটুনি খেটে আপনি বিনোদনের কোন সুযোগ পান না। তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষা করেন ছুটির দিনটির জন্য। কিন্তু ছুটির দিনেও দেখা যায়, ঘুম থেকে ওঠেন বেলা ১২ টায়। তারপর দুপুরে কিছুটা খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পরেন। বিকালে চা-নাস্তা করে, রাতে খাওয়ার পর কিছুক্ষণ টিভিতে দেশ ও জাতির খবর শুনে বিষণ্ন মন নিয়ে বিছানায় যান। পরেরদিন আবার অফিস। শোয়ামাত্রই ঘুমিয়ে যান। কিন্তু আপনার যে একটা পরিবার রয়েছে, এটা ভুলে গেলে কি চলবে? তাছাড়া ঘুমের মধ্যেই সব সুধা নিহিত আছে, এটাও তো সত্যি নয়। ছুটির দিনটাতে আপনি ঘুরে আসতে পারেন দর্শনীয় কোন স্থান থেকে। অথবা আপনার বাসার কাছেই কোন ফাস্টফুড শপ, নিদেনপক্ষে চায়ের দোকানেই আড্ডা দিতে পারেন বন্ধুদের সাথে। আপনি ভালো বোধ করবেন। টানা ৬ দিনের অফিসের কাজ আর আপনার মাথার উপর পাহাড় হয়ে দাঁড়াবে না। কাজেই, ছুটির আগের দিটায় আপনার স্ত্রী অথবা বন্ধুদের সাথে, কিংবা বাবা-মার সাথেই প্ল্যান করে রাখুন পরেরদিন কি করবেন। উৎসবমুখর একটি আবহ তৈরি হবে। সেটা ছড়িয়ে পরবে আপনার কর্মক্ষেত্রেও।
নিজের কাজটির জন্য মনে রাখুন গর্ববোধ: হতে পারে, আপনি অনেক কম টাকা বেতন পান আপনার বন্ধুদের তুলনায়। অথবা খুব ছোট কোন কোম্পানিতে চাকরি করেন। দিনশেষে আপনার বন্ধরা যখন ফেসবুকে সেলফি/চেক-ইন দিচ্ছে, আপনি হয়তো অফিসের কাজেই ডুবে আছেন।
মাথায় রাখুন, আপনার চাকরিটা ততটা ভালো না হতে পারে। কিন্তু আপনি ভিক্ষ তো করছেন না! অথবা ঘরেও বসে নেই। কে ই বা বলতে পারে, আপনার এই কাজের প্রতি আত্মনিবেদন, পরিশ্রম সামনে আপনার জন্য একটা বড় কোম্পানির চাকরির দুয়ার খুলে দিবে না? আমার তো কেউই আমাদের ভবিষ্যৎ জানি না। কাজেই, নিজের চাকরির জন্য মনে কষ্ট রাখবেন না। ধৈর্য নিয়ে কাজ করতে থাকুন। কাজের মাঝে আনন্দ খুঁজে নিন নিজের মতো করে। আর মনে রাখুন আত্মমর্যাদা, গর্ববোধ।
নিজের কাজকে ভালোবাসুন। ভালোবাসুন নিজের জীবনকে। জীবনও আপনাকে ভালোবাসবে। আপনাকে ভরিয়ে দিবে সাফল্যের মণি-মুক্তোও।
সংগৃহীত:-
ছুটির দিনটির জন্য করে রাখুন পরিকল্পনা: আপনার হয়তো সপ্তাহে ১ দিন ছুটি। টানা ৬ দিন গাধার খাটুনি খেটে আপনি বিনোদনের কোন সুযোগ পান না। তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষা করেন ছুটির দিনটির জন্য। কিন্তু ছুটির দিনেও দেখা যায়, ঘুম থেকে ওঠেন বেলা ১২ টায়। তারপর দুপুরে কিছুটা খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পরেন। বিকালে চা-নাস্তা করে, রাতে খাওয়ার পর কিছুক্ষণ টিভিতে দেশ ও জাতির খবর শুনে বিষণ্ন মন নিয়ে বিছানায় যান। পরেরদিন আবার অফিস। শোয়ামাত্রই ঘুমিয়ে যান। কিন্তু আপনার যে একটা পরিবার রয়েছে, এটা ভুলে গেলে কি চলবে? তাছাড়া ঘুমের মধ্যেই সব সুধা নিহিত আছে, এটাও তো সত্যি নয়। ছুটির দিনটাতে আপনি ঘুরে আসতে পারেন দর্শনীয় কোন স্থান থেকে। অথবা আপনার বাসার কাছেই কোন ফাস্টফুড শপ, নিদেনপক্ষে চায়ের দোকানেই আড্ডা দিতে পারেন বন্ধুদের সাথে। আপনি ভালো বোধ করবেন। টানা ৬ দিনের অফিসের কাজ আর আপনার মাথার উপর পাহাড় হয়ে দাঁড়াবে না। কাজেই, ছুটির আগের দিটায় আপনার স্ত্রী অথবা বন্ধুদের সাথে, কিংবা বাবা-মার সাথেই প্ল্যান করে রাখুন পরেরদিন কি করবেন। উৎসবমুখর একটি আবহ তৈরি হবে। সেটা ছড়িয়ে পরবে আপনার কর্মক্ষেত্রেও।
নিজের কাজটির জন্য মনে রাখুন গর্ববোধ: হতে পারে, আপনি অনেক কম টাকা বেতন পান আপনার বন্ধুদের তুলনায়। অথবা খুব ছোট কোন কোম্পানিতে চাকরি করেন। দিনশেষে আপনার বন্ধরা যখন ফেসবুকে সেলফি/চেক-ইন দিচ্ছে, আপনি হয়তো অফিসের কাজেই ডুবে আছেন।
মাথায় রাখুন, আপনার চাকরিটা ততটা ভালো না হতে পারে। কিন্তু আপনি ভিক্ষ তো করছেন না! অথবা ঘরেও বসে নেই। কে ই বা বলতে পারে, আপনার এই কাজের প্রতি আত্মনিবেদন, পরিশ্রম সামনে আপনার জন্য একটা বড় কোম্পানির চাকরির দুয়ার খুলে দিবে না? আমার তো কেউই আমাদের ভবিষ্যৎ জানি না। কাজেই, নিজের চাকরির জন্য মনে কষ্ট রাখবেন না। ধৈর্য নিয়ে কাজ করতে থাকুন। কাজের মাঝে আনন্দ খুঁজে নিন নিজের মতো করে। আর মনে রাখুন আত্মমর্যাদা, গর্ববোধ।
নিজের কাজকে ভালোবাসুন। ভালোবাসুন নিজের জীবনকে। জীবনও আপনাকে ভালোবাসবে। আপনাকে ভরিয়ে দিবে সাফল্যের মণি-মুক্তোও।
সংগৃহীত:-